নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আদালতের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরিয়ে এনে সাজা কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন একটাই কাজ, ওই কুলাঙ্গারটাকে ফেরত নিয়ে আসা। ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত; গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত; দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। সে (তারেক জিয়া) যেখানেই থাক আমরা তাকে নিয়ে আসব। ইতিমধ্যে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি, ওই সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি তারেক জিয়াকে যেন বাংলাদেশে ফেরত দেয়। আমরা তাকে নিয়ে এসে সাজা কার্যকর করব।’
আজ রোববার গণভবনে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের মানুষ জঙ্গিবাদ ও অগ্নিসন্ত্রাসীদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওই (তারেক রহমান) কুলাঙ্গারটার সাজা কার্যকর করতে পারলে এ দেশের মানুষ ওই জঙ্গিবাদ ও অগ্নিসন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি পাবে। তারা ২০১৩, ’১৪ ও ২০২৩ সালে যে অগ্নিসন্ত্রাস ও জ্বালাপোড়াও করেছে তা থেকে মানুষ মুক্তি পাবে।
তিনি বলেন, ‘ওই সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি যারা বিদেশে পলাতক রয়েছে, তাদেরও ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করা এবং দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তি ও দেশের অগ্রগতি অব্যাহত রাখা এটাই আমার লক্ষ্য। আর সেই সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা সেভাবে কাজ করছি।’
নির্বাচনী এলাকার নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘যারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে, তাদের জবাব দিতে হবে। সেই দায়িত্বটাও নিতে হবে আমার নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়া টুঙ্গিপাড়ার মানুষকে। যে যেখানে আছে, এটা সবার কাছে প্রচার করতে হবে। এটা খুবই দরকার।’
তিনি বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি আমাকে সাহায্য না করতেন, তাহলে আমি এত কাজ করতে পারতাম না। আমি নিশ্চিত যে আমার এলাকা নিয়ে আমার কোনো চিন্তা নেই, আপনারা আছেন। আমি দেশের জন্য কাজ করি।’
আদালতের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরিয়ে এনে সাজা কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন একটাই কাজ, ওই কুলাঙ্গারটাকে ফেরত নিয়ে আসা। ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত; গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত; দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। সে (তারেক জিয়া) যেখানেই থাক আমরা তাকে নিয়ে আসব। ইতিমধ্যে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি, ওই সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি তারেক জিয়াকে যেন বাংলাদেশে ফেরত দেয়। আমরা তাকে নিয়ে এসে সাজা কার্যকর করব।’
আজ রোববার গণভবনে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের মানুষ জঙ্গিবাদ ও অগ্নিসন্ত্রাসীদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওই (তারেক রহমান) কুলাঙ্গারটার সাজা কার্যকর করতে পারলে এ দেশের মানুষ ওই জঙ্গিবাদ ও অগ্নিসন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি পাবে। তারা ২০১৩, ’১৪ ও ২০২৩ সালে যে অগ্নিসন্ত্রাস ও জ্বালাপোড়াও করেছে তা থেকে মানুষ মুক্তি পাবে।
তিনি বলেন, ‘ওই সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি যারা বিদেশে পলাতক রয়েছে, তাদেরও ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করা এবং দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তি ও দেশের অগ্রগতি অব্যাহত রাখা এটাই আমার লক্ষ্য। আর সেই সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা সেভাবে কাজ করছি।’
নির্বাচনী এলাকার নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘যারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে, তাদের জবাব দিতে হবে। সেই দায়িত্বটাও নিতে হবে আমার নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়া টুঙ্গিপাড়ার মানুষকে। যে যেখানে আছে, এটা সবার কাছে প্রচার করতে হবে। এটা খুবই দরকার।’
তিনি বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি আমাকে সাহায্য না করতেন, তাহলে আমি এত কাজ করতে পারতাম না। আমি নিশ্চিত যে আমার এলাকা নিয়ে আমার কোনো চিন্তা নেই, আপনারা আছেন। আমি দেশের জন্য কাজ করি।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৯ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৬ ঘণ্টা আগে