নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাল সনদ দিয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের শাস্তির আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এর অংশ হিসেবে তাদের ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়কে এসব শিক্ষকের বিস্তারিত তথ্য পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৯ এপ্রিল মাউশি পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে জাল সার্টিফিকেটের মধ্যে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী যেসব প্রতিষ্ঠানে কাম্য শিক্ষার্থী নেই অথবা প্রয়োজনীয় মানদণ্ড বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে, সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা পাঠাতে হবে।
জানতে চাইলে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাল সনদ দিয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের তালিকা পেয়েছি। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর জন্য বিস্তারিত তথ্য পাঠাতে ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
কী ধরনের শাস্তি হতে পারে জানতে চাইলে নেহাল আহমেদ এখনই কোনো মন্তব্য করতে চান না বলে জানান। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাউশির এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এসব শিক্ষককে চাকরিচ্যুত এবং এমপিও বাবদ নেওয়া অর্থ ফেরত নেওয়া হবে। এ ছাড়া ফৌজদারি মামলা করার বিষয়েও চিন্তাভাবনা চলছে।
এর আগে ২ মে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ যাচাই বাধ্যতামূলক করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
জাল সনদ দিয়ে শিক্ষকতার বিষয়ে গত ২৫ এপ্রিল আজকের পত্রিকায় ‘জাল সনদে ৬৭৮ শিক্ষক, ফেরত দিতে হবে টাকা’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জাল সনদ নিয়ে শিক্ষকতা করছেন এমন ৬৭৮ শিক্ষকের তালিকা করেছে ডিআইএ। এর জন্য তাঁদের কাছ থেকে ৩৫ কোটি ৫৬ হাজার ১১৮ টাকা ফেরত নেওয়ার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। ৬৭৮ জনের মধ্যে ৫১২ জন এনটিআরসিএর শিক্ষক নিবন্ধনের ভুয়া সনদ দেখিয়েছেন।
অন্য জাল সনদগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমির (নেকটার) ১৩৫টি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি, রয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২টি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ১টি, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১টি, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ১টি, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ২টি।
জাল সনদ দিয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের শাস্তির আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এর অংশ হিসেবে তাদের ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়কে এসব শিক্ষকের বিস্তারিত তথ্য পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৯ এপ্রিল মাউশি পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে জাল সার্টিফিকেটের মধ্যে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী যেসব প্রতিষ্ঠানে কাম্য শিক্ষার্থী নেই অথবা প্রয়োজনীয় মানদণ্ড বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে, সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা পাঠাতে হবে।
জানতে চাইলে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাল সনদ দিয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের তালিকা পেয়েছি। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর জন্য বিস্তারিত তথ্য পাঠাতে ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
কী ধরনের শাস্তি হতে পারে জানতে চাইলে নেহাল আহমেদ এখনই কোনো মন্তব্য করতে চান না বলে জানান। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাউশির এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এসব শিক্ষককে চাকরিচ্যুত এবং এমপিও বাবদ নেওয়া অর্থ ফেরত নেওয়া হবে। এ ছাড়া ফৌজদারি মামলা করার বিষয়েও চিন্তাভাবনা চলছে।
এর আগে ২ মে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ যাচাই বাধ্যতামূলক করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
জাল সনদ দিয়ে শিক্ষকতার বিষয়ে গত ২৫ এপ্রিল আজকের পত্রিকায় ‘জাল সনদে ৬৭৮ শিক্ষক, ফেরত দিতে হবে টাকা’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জাল সনদ নিয়ে শিক্ষকতা করছেন এমন ৬৭৮ শিক্ষকের তালিকা করেছে ডিআইএ। এর জন্য তাঁদের কাছ থেকে ৩৫ কোটি ৫৬ হাজার ১১৮ টাকা ফেরত নেওয়ার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। ৬৭৮ জনের মধ্যে ৫১২ জন এনটিআরসিএর শিক্ষক নিবন্ধনের ভুয়া সনদ দেখিয়েছেন।
অন্য জাল সনদগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমির (নেকটার) ১৩৫টি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি, রয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২টি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১টি, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ১টি, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১টি, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ১টি, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ২টি।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে