নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, দৃশ্যমান একটা শাস্তি দেখাবেন, যাতে জনগণ জানে বোঝে এটা করলে শাস্তি হয়। আপনারা মাঠে থাকবেন। প্লিজ আপনারা দয়া করে কোথাও কোনো জায়গায় বসে থাকবেন না। আপনারা অবশ্যই ভ্রাম্যমাণ অবস্থায় থাকবেন।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন তিনি।
ইসি রাশেদা বলেন, ‘সামান্যতম অপরাধ যাঁরা করবেন, তাঁদের প্রতি আপনারা কখনোই ক্ষমাশীল হবেন না। কখনোই কর্তব্যের প্রতি অবহেলা করবেন না। আপনি সাহসিকতা, নির্ভীকতার সঙ্গে করবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনে আসার পর এ পর্যন্ত স্থানীয় বিভিন্ন নির্বাচন, উপনির্বাচন থেকে শুরু করে প্রায় ১২০০ নির্বাচন করেছি। প্রত্যেকটাতেই ছোট-ছোট ঘটনা ছাড়া, বড় ধরনের কোনো সহিংসতা, রক্তপাত কোনো কিছুই ঘটেনি।’
এই নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘আমরা চাই বা না চাই এখানে অনেকগুলো অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে। নির্বাচনে আচরণবিধি ভঙ্গ হয়ে থাকে প্রার্থীর দ্বারা, পোলিং পারসোনালদের দ্বারা। অনেক সময় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় আমরা যাঁরা থাকি, তাঁদের উদাসীনতার কারণেও ব্যত্যয় হয়ে থাকে। এ ব্যত্যয়গুলো যদি ঘটতে থাকে, তাহলে নির্বাচনী পরিবেশ বজায় থাকে না।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আপনাদের একজন বড় বোন হিসেবে বলতে-জানাতে চাই, আপনারা কিন্তু আপনাদের দায়িত্বটা খুব সুচারুভাবে পালন করবেন। সমন্বয় হয়নি, ভালোমতো কাজ করা হয়নি, এই বিষয়টি শুনলে আমি খুবই দুঃখ পাব। কারণ আমি আপনাদের বিচার বিভাগেরই একজন বড় বোন। আমি খুব লজ্জাও পাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘জনগণ যাঁকে পছন্দ করবে, তাঁকেই তাঁরা নির্বাচিত করবেন। তাঁদের দিয়েই দেশ পরিচালিত হবে। তাঁরাই জনগণের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন।’
জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, দৃশ্যমান একটা শাস্তি দেখাবেন, যাতে জনগণ জানে বোঝে এটা করলে শাস্তি হয়। আপনারা মাঠে থাকবেন। প্লিজ আপনারা দয়া করে কোথাও কোনো জায়গায় বসে থাকবেন না। আপনারা অবশ্যই ভ্রাম্যমাণ অবস্থায় থাকবেন।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন তিনি।
ইসি রাশেদা বলেন, ‘সামান্যতম অপরাধ যাঁরা করবেন, তাঁদের প্রতি আপনারা কখনোই ক্ষমাশীল হবেন না। কখনোই কর্তব্যের প্রতি অবহেলা করবেন না। আপনি সাহসিকতা, নির্ভীকতার সঙ্গে করবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনে আসার পর এ পর্যন্ত স্থানীয় বিভিন্ন নির্বাচন, উপনির্বাচন থেকে শুরু করে প্রায় ১২০০ নির্বাচন করেছি। প্রত্যেকটাতেই ছোট-ছোট ঘটনা ছাড়া, বড় ধরনের কোনো সহিংসতা, রক্তপাত কোনো কিছুই ঘটেনি।’
এই নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘আমরা চাই বা না চাই এখানে অনেকগুলো অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে। নির্বাচনে আচরণবিধি ভঙ্গ হয়ে থাকে প্রার্থীর দ্বারা, পোলিং পারসোনালদের দ্বারা। অনেক সময় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় আমরা যাঁরা থাকি, তাঁদের উদাসীনতার কারণেও ব্যত্যয় হয়ে থাকে। এ ব্যত্যয়গুলো যদি ঘটতে থাকে, তাহলে নির্বাচনী পরিবেশ বজায় থাকে না।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আপনাদের একজন বড় বোন হিসেবে বলতে-জানাতে চাই, আপনারা কিন্তু আপনাদের দায়িত্বটা খুব সুচারুভাবে পালন করবেন। সমন্বয় হয়নি, ভালোমতো কাজ করা হয়নি, এই বিষয়টি শুনলে আমি খুবই দুঃখ পাব। কারণ আমি আপনাদের বিচার বিভাগেরই একজন বড় বোন। আমি খুব লজ্জাও পাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘জনগণ যাঁকে পছন্দ করবে, তাঁকেই তাঁরা নির্বাচিত করবেন। তাঁদের দিয়েই দেশ পরিচালিত হবে। তাঁরাই জনগণের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন।’
কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) এ. এল. এম. ফজলুর রহমান লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সময় রাজনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের নামে অযথা সময়ক্ষেপণ এবং সশস্ত্র বাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে বিদ্রোহীরা নির্বিঘ্নে হত্যাকাণ্ডসহ অন্যান্য অপরাধ সংঘটিত করতে পেরেছে...
১১ মিনিট আগেজাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে শক্তিশালী করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা নির্বাচনে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানেরাও নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন..
৪০ মিনিট আগেসংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) সংশোধিত নাম ও কাঠামো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে উপস্থাপন করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি’ নামে নতুন এ কাঠামো থেকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার ও গণতন্ত্র যুক্ত করার প্রস্তাব করেছিল সংবিধান সংস্কার কমিশন। সংলাপে এর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে প্রায় সব রাজনৈতিক দল। তবে বিদ্যমান সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিটি বাদ দিলে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা করছে...
১০ ঘণ্টা আগে