বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
উপদেষ্টা ও সচিবদের বিদেশভ্রমণের সময় জরুরি কারণ ছাড়া তাঁদের একান্ত সচিব (পিএস) এবং সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) সহযাত্রী হিসেবে না নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। ১৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সব সচিবের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘অপরিহার্য বা অতি জরুরি কারণ ব্যতীত উপদেষ্টা বা সচিবদের একান্ত সচিব বা সহকারী একান্ত সচিবদের সহযাত্রী হিসেবে বিদেশভ্রমণ পরিহার করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সরকারের খরচ কমানো এবং বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে চলতি অর্থবছরের শুরুতে অর্থ বিভাগ থেকে বিদেশভ্রমণ নিরুৎসাহিত করে সার্কুলার জারি করা হয়।
গত বছরের ৯ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশভ্রমণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্র জারি করা হয়। সেখানে সাধারণভাবে বিদেশভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়।
পরিপত্রে বছরের সম্ভাব্য বিদেশভ্রমণের তালিকা জানিয়ে রাখার নির্দেশনা দিয়ে বলা হয়েছিল, বিদেশভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডেটাবেইস তৈরি করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার অফিস এর কাঠামো তৈরি করে দেবে এবং এর তথ্য সংরক্ষণ করবে। সকল স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা একাধারে বিদেশভ্রমণ পরিহার করবেন।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছিল, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব একসঙ্গে বিদেশভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করবেন। তবে জাতীয় স্বার্থে এমন ভ্রমণ অপরিহার্য হলে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অধীন অধিদপ্তর বা সংস্থা প্রধানরা একান্ত অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ ছাড়া একসঙ্গে বিদেশভ্রমণে যাবেন না।
পরিপত্রে আরও বলা হয়, সরকারি অর্থে কম প্রয়োজনীয় ভ্রমণ অবশ্যই পরিহার করতে হবে। সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা বিদেশে বিনোদন ভ্রমণ পরিহার করবেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘমেয়াদি শিক্ষা ছুটিতে যাওয়া পরিহার করবেন। বিদেশভ্রমণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত কর্মকর্তার আগের এক বছরের বিদেশভ্রমণ-বৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
উপদেষ্টা ও সচিবদের বিদেশভ্রমণের সময় জরুরি কারণ ছাড়া তাঁদের একান্ত সচিব (পিএস) এবং সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) সহযাত্রী হিসেবে না নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। ১৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সব সচিবের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘অপরিহার্য বা অতি জরুরি কারণ ব্যতীত উপদেষ্টা বা সচিবদের একান্ত সচিব বা সহকারী একান্ত সচিবদের সহযাত্রী হিসেবে বিদেশভ্রমণ পরিহার করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সরকারের খরচ কমানো এবং বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে চলতি অর্থবছরের শুরুতে অর্থ বিভাগ থেকে বিদেশভ্রমণ নিরুৎসাহিত করে সার্কুলার জারি করা হয়।
গত বছরের ৯ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশভ্রমণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্র জারি করা হয়। সেখানে সাধারণভাবে বিদেশভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়।
পরিপত্রে বছরের সম্ভাব্য বিদেশভ্রমণের তালিকা জানিয়ে রাখার নির্দেশনা দিয়ে বলা হয়েছিল, বিদেশভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডেটাবেইস তৈরি করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার অফিস এর কাঠামো তৈরি করে দেবে এবং এর তথ্য সংরক্ষণ করবে। সকল স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা একাধারে বিদেশভ্রমণ পরিহার করবেন।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছিল, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব একসঙ্গে বিদেশভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করবেন। তবে জাতীয় স্বার্থে এমন ভ্রমণ অপরিহার্য হলে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অধীন অধিদপ্তর বা সংস্থা প্রধানরা একান্ত অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ ছাড়া একসঙ্গে বিদেশভ্রমণে যাবেন না।
পরিপত্রে আরও বলা হয়, সরকারি অর্থে কম প্রয়োজনীয় ভ্রমণ অবশ্যই পরিহার করতে হবে। সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা বিদেশে বিনোদন ভ্রমণ পরিহার করবেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘমেয়াদি শিক্ষা ছুটিতে যাওয়া পরিহার করবেন। বিদেশভ্রমণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত কর্মকর্তার আগের এক বছরের বিদেশভ্রমণ-বৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে