নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতে নথি দেখে সাক্ষ্য নেওয়া বন্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চে খালেদা জিয়ার আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী শুনানি করেন। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
শুনানিতে এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এই ঘটনা নিয়ে ১৯ নম্বর মামলা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবং ২০ নম্বর মামলা খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে হয়। এখন এই মামলার মাথা নেই, বডি আছে। এখন প্রশ্ন এটি চলবে কি? ভবিষ্যৎ দেখবে বিচার বিভাগ কি করেছে। বিচার বিভাগের অবস্থা আমরা ভবিষ্যতে দেখব।’
আবেদনের বিষয়বস্তু নিয়ে আতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। এ সময় তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের তর্ক হয়। তবে আদালতের হস্তক্ষেপে শান্ত হন দুই পক্ষের আইনজীবীরা। একপর্যায়ে আদালত বলেন, ‘শুনানির সময় দেব, তবে শর্ত হচ্ছে যদি কোনো ধরণের উচ্চবাচ্য হয় তাহলে শুনানি সম্ভব হবে না। পরে আগামীকাল বুধবার দুপুর ২টায় পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ঠিক করেন হাইকোর্ট।
আবেদেনের বিষয়ে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘দেখে দেখে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হচ্ছে, যা আইনগতভাবে বৈধ না। লাগাতার দেখে দেখে বইয়ের মতো পড়ে পড়ে সাক্ষ্য দেওয়া আইনসিদ্ধ নয়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মামলা করেছে দুদক, মামলা পরিচালনা করবে দুদকের আইনজীবী। অথচ মামলা পরিচালনার জন্য হাজির হয়ে যাচ্ছেন অ্যার্টনি জেনারেল। তিনি রাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল নাকি আওয়ামী লীগের? এর আগে কখনো এমনটি ঘটেনি, এটা নজিরবিহীন।’
২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করেছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম। গত ১৯ মার্চ কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার অস্থায়ী বিশেষ জজ আদালতে খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতে নথি দেখে সাক্ষ্য নেওয়া বন্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চে খালেদা জিয়ার আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী শুনানি করেন। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
শুনানিতে এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এই ঘটনা নিয়ে ১৯ নম্বর মামলা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবং ২০ নম্বর মামলা খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে হয়। এখন এই মামলার মাথা নেই, বডি আছে। এখন প্রশ্ন এটি চলবে কি? ভবিষ্যৎ দেখবে বিচার বিভাগ কি করেছে। বিচার বিভাগের অবস্থা আমরা ভবিষ্যতে দেখব।’
আবেদনের বিষয়বস্তু নিয়ে আতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। এ সময় তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের তর্ক হয়। তবে আদালতের হস্তক্ষেপে শান্ত হন দুই পক্ষের আইনজীবীরা। একপর্যায়ে আদালত বলেন, ‘শুনানির সময় দেব, তবে শর্ত হচ্ছে যদি কোনো ধরণের উচ্চবাচ্য হয় তাহলে শুনানি সম্ভব হবে না। পরে আগামীকাল বুধবার দুপুর ২টায় পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ঠিক করেন হাইকোর্ট।
আবেদেনের বিষয়ে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘দেখে দেখে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হচ্ছে, যা আইনগতভাবে বৈধ না। লাগাতার দেখে দেখে বইয়ের মতো পড়ে পড়ে সাক্ষ্য দেওয়া আইনসিদ্ধ নয়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মামলা করেছে দুদক, মামলা পরিচালনা করবে দুদকের আইনজীবী। অথচ মামলা পরিচালনার জন্য হাজির হয়ে যাচ্ছেন অ্যার্টনি জেনারেল। তিনি রাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল নাকি আওয়ামী লীগের? এর আগে কখনো এমনটি ঘটেনি, এটা নজিরবিহীন।’
২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করেছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম। গত ১৯ মার্চ কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার অস্থায়ী বিশেষ জজ আদালতে খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৯ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৬ ঘণ্টা আগে