তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
নাগরিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ (জাগৃক)। রাজধানীসহ দেশজুড়ে সরকারি এই সংস্থাটির রয়েছে অনেক প্লট ও ফ্ল্যাট প্রকল্প। বরাদ্দপ্রাপ্তরা এত দিন ভূমির নামজারি, হস্তান্তর, ঋণ অনুমতি, যৌথ নির্মাণ, খণ্ডজমি বরাদ্দ ইত্যাদির অনুমোদন নিতেন স্থানীয় পর্যায় থেকে। কিন্তু এখন নতুন নিয়মে তাঁদের আসতে হবে রাজধানী ঢাকার সেগুনবাগিচার প্রধান কার্যালয়ে।
সম্প্রতি জাগৃক এমন একটি অফিস আদেশ জারি করে মাঠপর্যায়ের কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা খর্ব করেছে। সংস্থাটির একটি পক্ষ মনে করছে, প্রধান কার্যালয়ে প্রেষণে আসা কর্মকর্তারা নিজেদের ক্ষমতা আর আর্থিক সুবিধা বাড়াতেই এমন আদেশ জারি করেছেন। তবে সংস্থাটির দায়িত্বশীল উচ্চপর্যায়ের সূত্রের দাবি, স্থানীয় পর্যায়ে সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি ও অনিয়ম কমাতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ঢাকার মোহাম্মদপুর, মিরপুর এবং চট্টগ্রামসহ দেশের ১৬ জেলায় প্লট ও ফ্ল্যাট প্রকল্পের মাধ্যমে জাগৃক হাজার হাজার মানুষের মধ্যে প্লট ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দিয়েছে।
জাগৃক সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে ভূমিসংক্রান্ত সেবা সহজ করতে উদ্যোগ নেয় জাগৃক। ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ সংস্থাটির তৎকালীন পরিচালক মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস একটি অফিস আদেশ জারি করেন। সে আদেশে বলা হয়, সেবা সহজীকরণের সুবিধার্থে সব ধরনের জমি, প্লট, বাড়ি হস্তান্তর প্রথম মেয়াদে নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সমাধান করা হবে। এর পর থেকে এ ধরনের সেবাগুলো ঢাকা বিভাগীয় এবং জেলা পর্যায়ে থাকা নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে দেওয়া হচ্ছিল। গত ২৮ জানুয়ারি জাগৃকের উপপরিচালক তায়েব উর রহমান আশিক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ কার্যক্রম প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। ওই অফিস আদেশে বলা হয়, বিভিন্ন সেবাগ্রহীতার আপত্তি থাকায় জনস্বার্থে নথিপত্রের জটিলতা পরিহার করতে সব নামজারি, হস্তান্তর, পুনর্নির্মাণ ও বন্ধকসংক্রান্ত কাজ জাগৃকের প্রধান কার্যালয় থেকে অনুমোদন করা হবে।
জাগৃকের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, ২০১৯ সালে সেবা সহজীকরণের আওতায় প্রধান কার্যালয় থেকে কাজগুলো বিকেন্দ্রীকরণ করে জনসাধারণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আগের সেই নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা পর্যায়ে ওয়ারিশ সূত্রে নামজারি, পুনর্নির্মাণ অনুমতি ইত্যাদি নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সম্পন্ন হচ্ছিল। এখন নতুন সিদ্ধান্তের পর আবার হয়রানির মধ্যে পড়ার আশঙ্কা বাড়ল। ঢাকার বাইরে দিনাজপুর, বগুড়া, রাজশাহী, কুষ্টিয়া, সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, যশোর, ফরিদপুর, নড়াইল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ময়মনসিংহসহ সব জেলার বরাদ্দগ্রহীতাদের অনেক সময় ও অর্থ ব্যয় করে ঢাকায় আসতে হবে।
কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, নতুন আদেশ বাস্তবায়িত হলে জেলা শহর থেকে বরাদ্দগ্রহীতাদের ঢাকায় এসে কাজগুলো করতে হলে যে যাতায়াত খরচ, হোটেলভাড়া ইত্যাদি চাপবে, সে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আবার ক্ষেত্রবিশেষে প্রধান কার্যালয়েও কাজ আদায়ে অনেক সময় টাকা গুনতে হয়। সময়ের বিষয়টি তো আছেই। এখন যে কাজগুলো পরিচালক (ভূমি) দপ্তর থেকে নিষ্পত্তি করার আদেশ হয়েছে, তা একই গ্রেডের কর্মকর্তা নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তর থেকে নিষ্পত্তি হচ্ছে। এ ছাড়া গৃহায়ণের ‘সিটিজেন চার্টার’ অনুযায়ী সব প্রশাসনিক কর্মকর্তা নির্বাহী প্রকৌশলীর অধীনে দায়িত্ব পালন করেন। নতুন আদেশের ফলে দৈনন্দিন কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা প্রশাসনিক জটিলতাও তৈরি হবে বলেও কারও কারও আশঙ্কা।
জাগৃক থেকে সেবা নেওয়া বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এ প্রতিবেদককে বলেছেন, ভূমিসংক্রান্ত যেকোনো সেবা নিতে হলে কমবেশি বাড়তি টাকা গুনতে হয়। মাঠপর্যায়ের সার্ভেয়ার থেকে শীর্ষ স্তরে চেয়ারম্যান পর্যন্ত কমবেশি নির্ধারিত হারে টাকা দিতে হয়। তা না হলে ফাইল নড়ে না। নানা অজুহাতে ফাইল ফেরত পাঠানো হয়। কোন কাজের জন্য কত টাকা দিতে হবে, তার একটা অঘোষিত দরও মোটামুটি সংশ্লিষ্টদের জানা। কিছু কর্মকর্তার লেনদেন ছাড়াই ফাইল ছাড়ার ঘটনাও ঘটে। তবে তা বিরল। কর্মকর্তাদের কেউ কেউ বলছেন, মূলত আর্থিক সুবিধার বিষয়টি নিয়েই প্রেষণে আসা প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা আর জাগৃকের স্থায়ী কর্মকর্তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে।
নতুন অফিস আদেশে স্বাক্ষর করা জাগৃকের উপপরিচালক মো. তায়েবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে সিদ্ধান্ত হয়েছে তা মূলত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে আসা। এখানে আমি শুধু স্বাক্ষরকারী কর্মকর্তা। মানুষের ভোগান্তি হবে কি হবে না, তা সিনিয়র অফিসারগণ বলতে পারবেন। আমার কোনো মতামত দেওয়ার সুযোগ নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাগৃকের চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. নূরুল বাসির গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লোকের দুর্ভোগ কমানোর জন্য যে কাজগুলোর দায়িত্ব একপর্যায়ে (নির্বাহী প্রকৌশলী) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, সেখানে আমাদের কাছে যে বার্তা আসে তা সুখকর নয়। তাই বাধ্য হয়ে প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কাজগুলো আনা হয়েছে। এগুলো অতীতে একসময় প্রধান কার্যালয়ের অধীনেই ছিল। আমাদের ভূমি শাখার কর্মকর্তারা বিভিন্নভাবে তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সুপারিশ করেছেন। সেটাই বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এরপরও যদি মানুষের ভোগান্তি হয়, তাহলে আবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা যেতে পারে।’
নাগরিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ (জাগৃক)। রাজধানীসহ দেশজুড়ে সরকারি এই সংস্থাটির রয়েছে অনেক প্লট ও ফ্ল্যাট প্রকল্প। বরাদ্দপ্রাপ্তরা এত দিন ভূমির নামজারি, হস্তান্তর, ঋণ অনুমতি, যৌথ নির্মাণ, খণ্ডজমি বরাদ্দ ইত্যাদির অনুমোদন নিতেন স্থানীয় পর্যায় থেকে। কিন্তু এখন নতুন নিয়মে তাঁদের আসতে হবে রাজধানী ঢাকার সেগুনবাগিচার প্রধান কার্যালয়ে।
সম্প্রতি জাগৃক এমন একটি অফিস আদেশ জারি করে মাঠপর্যায়ের কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা খর্ব করেছে। সংস্থাটির একটি পক্ষ মনে করছে, প্রধান কার্যালয়ে প্রেষণে আসা কর্মকর্তারা নিজেদের ক্ষমতা আর আর্থিক সুবিধা বাড়াতেই এমন আদেশ জারি করেছেন। তবে সংস্থাটির দায়িত্বশীল উচ্চপর্যায়ের সূত্রের দাবি, স্থানীয় পর্যায়ে সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি ও অনিয়ম কমাতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ঢাকার মোহাম্মদপুর, মিরপুর এবং চট্টগ্রামসহ দেশের ১৬ জেলায় প্লট ও ফ্ল্যাট প্রকল্পের মাধ্যমে জাগৃক হাজার হাজার মানুষের মধ্যে প্লট ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দিয়েছে।
জাগৃক সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে ভূমিসংক্রান্ত সেবা সহজ করতে উদ্যোগ নেয় জাগৃক। ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ সংস্থাটির তৎকালীন পরিচালক মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস একটি অফিস আদেশ জারি করেন। সে আদেশে বলা হয়, সেবা সহজীকরণের সুবিধার্থে সব ধরনের জমি, প্লট, বাড়ি হস্তান্তর প্রথম মেয়াদে নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সমাধান করা হবে। এর পর থেকে এ ধরনের সেবাগুলো ঢাকা বিভাগীয় এবং জেলা পর্যায়ে থাকা নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে দেওয়া হচ্ছিল। গত ২৮ জানুয়ারি জাগৃকের উপপরিচালক তায়েব উর রহমান আশিক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ কার্যক্রম প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। ওই অফিস আদেশে বলা হয়, বিভিন্ন সেবাগ্রহীতার আপত্তি থাকায় জনস্বার্থে নথিপত্রের জটিলতা পরিহার করতে সব নামজারি, হস্তান্তর, পুনর্নির্মাণ ও বন্ধকসংক্রান্ত কাজ জাগৃকের প্রধান কার্যালয় থেকে অনুমোদন করা হবে।
জাগৃকের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, ২০১৯ সালে সেবা সহজীকরণের আওতায় প্রধান কার্যালয় থেকে কাজগুলো বিকেন্দ্রীকরণ করে জনসাধারণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আগের সেই নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা পর্যায়ে ওয়ারিশ সূত্রে নামজারি, পুনর্নির্মাণ অনুমতি ইত্যাদি নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সম্পন্ন হচ্ছিল। এখন নতুন সিদ্ধান্তের পর আবার হয়রানির মধ্যে পড়ার আশঙ্কা বাড়ল। ঢাকার বাইরে দিনাজপুর, বগুড়া, রাজশাহী, কুষ্টিয়া, সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, যশোর, ফরিদপুর, নড়াইল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ময়মনসিংহসহ সব জেলার বরাদ্দগ্রহীতাদের অনেক সময় ও অর্থ ব্যয় করে ঢাকায় আসতে হবে।
কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, নতুন আদেশ বাস্তবায়িত হলে জেলা শহর থেকে বরাদ্দগ্রহীতাদের ঢাকায় এসে কাজগুলো করতে হলে যে যাতায়াত খরচ, হোটেলভাড়া ইত্যাদি চাপবে, সে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আবার ক্ষেত্রবিশেষে প্রধান কার্যালয়েও কাজ আদায়ে অনেক সময় টাকা গুনতে হয়। সময়ের বিষয়টি তো আছেই। এখন যে কাজগুলো পরিচালক (ভূমি) দপ্তর থেকে নিষ্পত্তি করার আদেশ হয়েছে, তা একই গ্রেডের কর্মকর্তা নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তর থেকে নিষ্পত্তি হচ্ছে। এ ছাড়া গৃহায়ণের ‘সিটিজেন চার্টার’ অনুযায়ী সব প্রশাসনিক কর্মকর্তা নির্বাহী প্রকৌশলীর অধীনে দায়িত্ব পালন করেন। নতুন আদেশের ফলে দৈনন্দিন কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা প্রশাসনিক জটিলতাও তৈরি হবে বলেও কারও কারও আশঙ্কা।
জাগৃক থেকে সেবা নেওয়া বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এ প্রতিবেদককে বলেছেন, ভূমিসংক্রান্ত যেকোনো সেবা নিতে হলে কমবেশি বাড়তি টাকা গুনতে হয়। মাঠপর্যায়ের সার্ভেয়ার থেকে শীর্ষ স্তরে চেয়ারম্যান পর্যন্ত কমবেশি নির্ধারিত হারে টাকা দিতে হয়। তা না হলে ফাইল নড়ে না। নানা অজুহাতে ফাইল ফেরত পাঠানো হয়। কোন কাজের জন্য কত টাকা দিতে হবে, তার একটা অঘোষিত দরও মোটামুটি সংশ্লিষ্টদের জানা। কিছু কর্মকর্তার লেনদেন ছাড়াই ফাইল ছাড়ার ঘটনাও ঘটে। তবে তা বিরল। কর্মকর্তাদের কেউ কেউ বলছেন, মূলত আর্থিক সুবিধার বিষয়টি নিয়েই প্রেষণে আসা প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা আর জাগৃকের স্থায়ী কর্মকর্তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে।
নতুন অফিস আদেশে স্বাক্ষর করা জাগৃকের উপপরিচালক মো. তায়েবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে সিদ্ধান্ত হয়েছে তা মূলত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে আসা। এখানে আমি শুধু স্বাক্ষরকারী কর্মকর্তা। মানুষের ভোগান্তি হবে কি হবে না, তা সিনিয়র অফিসারগণ বলতে পারবেন। আমার কোনো মতামত দেওয়ার সুযোগ নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাগৃকের চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. নূরুল বাসির গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লোকের দুর্ভোগ কমানোর জন্য যে কাজগুলোর দায়িত্ব একপর্যায়ে (নির্বাহী প্রকৌশলী) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, সেখানে আমাদের কাছে যে বার্তা আসে তা সুখকর নয়। তাই বাধ্য হয়ে প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কাজগুলো আনা হয়েছে। এগুলো অতীতে একসময় প্রধান কার্যালয়ের অধীনেই ছিল। আমাদের ভূমি শাখার কর্মকর্তারা বিভিন্নভাবে তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সুপারিশ করেছেন। সেটাই বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এরপরও যদি মানুষের ভোগান্তি হয়, তাহলে আবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা যেতে পারে।’
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে