নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১২টি ফিরতি হজ ফ্লাইটে এখনো পর্যন্ত ৪ হাজার ৩৩২ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। ফিরতি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত পাঁচটি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ছয়টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত একটি ফ্লাইট ছিল।
আজ শনিবার দুপুরে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত পোর্টালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে হজে অংশ নিয়েছেন ৬০ হাজার ১৪৬ জন। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার ফ্লাইট গত ৫ জুন থেকে শুরু হয়। সৌদি আরবে এই হজযাত্রার শেষ ফ্লাইট ছিল ৩ জুলাই। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট গত ১৪ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে। ফিরতি ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ৪ আগস্ট।
এ বছর সৌদি আরবে হজ করতে গিয়ে বাংলাদেশের ২০ হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ছয়জন নারী ও ১৪ জন পুরুষ। ১৬ জন মক্কায়, তিনজন মদিনায় ও একজন জেদ্দায় মৃত্যুবরণ করেছেন। সর্বশেষ মারা যাওয়া বাংলাদেশি হলেন ঢাকার মিরপুরের ফারজিন সুলতানা। তিনি সৌদি আরবে গত ১৪ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।
হজ পালনে গিয়ে মারা যাওয়া অপর ১৯ বাংলাদেশি হলেন সিলেটের বিয়ানীবাজারের বাসিন্দা মো. ফয়জুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান সিরাজ, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বাসিন্দা মো. আজিজুল হক, টাঙ্গাইল সদরের বাসিন্দা মো. মুস্তাফিজুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিরিন আক্তার, নওগাঁর রফিকুল ইসলাম, মো. আব্দুল মোতালিব, রংপুর পীরগাছার মো. খাইবার হোসেন, মাদারীপুরের লাইলা আক্তার, ঢাকার লালবাগের তপন খন্দকার, সিরাজগঞ্জের রফিকুল ইসলাম, ঢাকার বাড্ডা এলাকার ফাতেমা বেগম, টাঙ্গাইলের মো. আব্দুল গফুর মিয়া, ঢাকার বিউটি বেগম, রংপুরের পীরগাছার আবদুল জলিল খান, কুমিল্লা আদর্শ সদরের ধনপুরের মোছা. রামুজা বেগম, জয়পুরহাট সদরের মো. হেলাল উদ্দিন মোল্লা, নোয়াখালী জেলার নুরুল আমিন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের মো. জাহাঙ্গীর কবির।
১২টি ফিরতি হজ ফ্লাইটে এখনো পর্যন্ত ৪ হাজার ৩৩২ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। ফিরতি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত পাঁচটি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ছয়টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত একটি ফ্লাইট ছিল।
আজ শনিবার দুপুরে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত পোর্টালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে হজে অংশ নিয়েছেন ৬০ হাজার ১৪৬ জন। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার ফ্লাইট গত ৫ জুন থেকে শুরু হয়। সৌদি আরবে এই হজযাত্রার শেষ ফ্লাইট ছিল ৩ জুলাই। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট গত ১৪ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে। ফিরতি ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ৪ আগস্ট।
এ বছর সৌদি আরবে হজ করতে গিয়ে বাংলাদেশের ২০ হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ছয়জন নারী ও ১৪ জন পুরুষ। ১৬ জন মক্কায়, তিনজন মদিনায় ও একজন জেদ্দায় মৃত্যুবরণ করেছেন। সর্বশেষ মারা যাওয়া বাংলাদেশি হলেন ঢাকার মিরপুরের ফারজিন সুলতানা। তিনি সৌদি আরবে গত ১৪ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।
হজ পালনে গিয়ে মারা যাওয়া অপর ১৯ বাংলাদেশি হলেন সিলেটের বিয়ানীবাজারের বাসিন্দা মো. ফয়জুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান সিরাজ, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বাসিন্দা মো. আজিজুল হক, টাঙ্গাইল সদরের বাসিন্দা মো. মুস্তাফিজুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিরিন আক্তার, নওগাঁর রফিকুল ইসলাম, মো. আব্দুল মোতালিব, রংপুর পীরগাছার মো. খাইবার হোসেন, মাদারীপুরের লাইলা আক্তার, ঢাকার লালবাগের তপন খন্দকার, সিরাজগঞ্জের রফিকুল ইসলাম, ঢাকার বাড্ডা এলাকার ফাতেমা বেগম, টাঙ্গাইলের মো. আব্দুল গফুর মিয়া, ঢাকার বিউটি বেগম, রংপুরের পীরগাছার আবদুল জলিল খান, কুমিল্লা আদর্শ সদরের ধনপুরের মোছা. রামুজা বেগম, জয়পুরহাট সদরের মো. হেলাল উদ্দিন মোল্লা, নোয়াখালী জেলার নুরুল আমিন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের মো. জাহাঙ্গীর কবির।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে