নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেছেন, কাউকে নিরাপত্তার স্বার্থে তুলে নেওয়া যায় না। গ্রেপ্তার করলে বলতে হবে কোথায় নিচ্ছে, কেন নিচ্ছে, কে নিচ্ছে। এখানে যারা নিয়েছে (ডিবি), তারাই বলছে, তাদের কাছে রাখা হয়েছে। কোনো আইনে নেই এইভাবে কাউকে তুলে নেওয়া যায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ সমন্বয়ককে অবিলম্বে মুক্তি দিতে এবং আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানিতে আজ সোমবার তিনি একথা বলেন।
আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের বেঞ্চে ওই রিটের ওপর শুনানি হয়।
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘আপনাদের সামনে যাতে তাদের হাজির করা হয় অথবা মুক্ত করে দেওয়া হয়। তারা (ডিবি) বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রাখছি। এই ক্ষমতা তাদের কোথায় দেওয়া আছে? একজনকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তুলে নিয়ে অন্য কারও কাছে রাখা যাবে কোথায় আছে? কোথাও লেখা নেই এভাবে কাউকে তুলে নেওয়া যায়।
ব্যারিস্টার অনীক আর হক শুনানিতে বলেন, পুলিশের ওপর আক্রমণ হলে পিআরবি অনুযায়ী আত্মরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নিতে পারেন। আমরা বলছি ছাত্রদের ওপর লাইফ গুলি না করতে। যেটাতে মানুষ মারা যেতে পারে। আমরা চাই না দেশের সম্পদ নষ্ট হোক।
এই ছাত্রছাত্রীরা কি দেশের সম্পদ নয়? তাদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সর্বনিম্ন যেটুকু করা প্রয়োজন, সেটা করা যেতে পারে। আজকে যদি আমরা মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কথা বলি, এগুলো আমাদের সম্পদ। কিন্তু যে প্রাণগুলো গেছে, তারা কি আমাদের সম্পদ নয়? তারা চলে যাওয়ায় সম্পদ তো আরও বেশি ক্ষতি হচ্ছে। মৃত্যু বন্ধ করুন। এরা আমাদের সন্তান।
পরে এই বিষয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার পরবর্তী শুনানি ও আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর-আল-মতিন ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা রিটটি করেন।
আরও খবর পড়ুন:
আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেছেন, কাউকে নিরাপত্তার স্বার্থে তুলে নেওয়া যায় না। গ্রেপ্তার করলে বলতে হবে কোথায় নিচ্ছে, কেন নিচ্ছে, কে নিচ্ছে। এখানে যারা নিয়েছে (ডিবি), তারাই বলছে, তাদের কাছে রাখা হয়েছে। কোনো আইনে নেই এইভাবে কাউকে তুলে নেওয়া যায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ সমন্বয়ককে অবিলম্বে মুক্তি দিতে এবং আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানিতে আজ সোমবার তিনি একথা বলেন।
আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের বেঞ্চে ওই রিটের ওপর শুনানি হয়।
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘আপনাদের সামনে যাতে তাদের হাজির করা হয় অথবা মুক্ত করে দেওয়া হয়। তারা (ডিবি) বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রাখছি। এই ক্ষমতা তাদের কোথায় দেওয়া আছে? একজনকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তুলে নিয়ে অন্য কারও কাছে রাখা যাবে কোথায় আছে? কোথাও লেখা নেই এভাবে কাউকে তুলে নেওয়া যায়।
ব্যারিস্টার অনীক আর হক শুনানিতে বলেন, পুলিশের ওপর আক্রমণ হলে পিআরবি অনুযায়ী আত্মরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নিতে পারেন। আমরা বলছি ছাত্রদের ওপর লাইফ গুলি না করতে। যেটাতে মানুষ মারা যেতে পারে। আমরা চাই না দেশের সম্পদ নষ্ট হোক।
এই ছাত্রছাত্রীরা কি দেশের সম্পদ নয়? তাদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সর্বনিম্ন যেটুকু করা প্রয়োজন, সেটা করা যেতে পারে। আজকে যদি আমরা মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কথা বলি, এগুলো আমাদের সম্পদ। কিন্তু যে প্রাণগুলো গেছে, তারা কি আমাদের সম্পদ নয়? তারা চলে যাওয়ায় সম্পদ তো আরও বেশি ক্ষতি হচ্ছে। মৃত্যু বন্ধ করুন। এরা আমাদের সন্তান।
পরে এই বিষয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার পরবর্তী শুনানি ও আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর-আল-মতিন ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা রিটটি করেন।
আরও খবর পড়ুন:
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৭ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৭ ঘণ্টা আগে