নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান। আজ রোববার দুপুরে তিনি বিদায়ী মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদের কাছ থেকে মহাপরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে যোগদানের আগে তিনি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান ১৯৬৯ সালের ২ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৬ সালের ১৫ জুলাই ১৮তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে যোগদান করেন এবং ১৯৮৮ সালের ২৪ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদাতিক কোরে কমিশন লাভ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স (বিএসসি) ডিগ্রি এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স অব ডিফেন্স স্টাডিজ (এমডিএস) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মিরপুরের ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ থেকে আর্মি স্টাফ কোর্স এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ থেকে ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স (এনডিসি) সম্পন্ন করেন।
মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান স্কুল অব ইনফ্যান্ট্রি অ্যান্ড ট্যাকটিকসে জেনারেল স্টাফ অফিসার গ্রেড-৩ (প্রশিক্ষণ), একটি কম্পোজিট ব্রিগেডের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডজুট্যান্ট অ্যান্ড কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল এবং আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে ডেপুটি প্রভোস্ট মার্শালের দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সে (ডিজিএফআই) কর্নেল জেনারেল স্টাফ, কুমিল্লা, ডিটাচমেন্ট কমান্ডার, ঢাকা এবং ডিজিএফআই সদর দপ্তরে কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ১৯৯২ ও ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি রিজিয়নে কাউন্টার ইন্সারজেন্সি অপারেশনের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দুটি পদাতিক ব্যাটালিয়ন, একটি মিলিটারি পুলিশ ইউনিট এবং একটি পদাতিক ব্রিগেডের নেতৃত্ব দেন। এ ছাড়া তিনি ১১ পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) এবং বগুড়া এরিয়ার এরিয়া কমান্ডার হিসেবে সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন।
মেজর জেনারেল নাজমুল হাসান দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পেশাগত প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ইন্টারন্যাশনাল ডিফেন্স ম্যানেজমেন্ট কোর্স, মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত পিসকিপিং অপারেশন সেমিনার, চীনে অনুষ্ঠিত চতুর্থ ইন্টারঅ্যাকশন অ্যান্ড কনফিডেন্স বিল্ডিং মেজারস ইন এশিয়া কনফারেন্সে ইন্টেলিজেন্স ব্রিফিংয়ে অংশগ্রহণ করেন।
এ ছাড়া তিনি থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘প্রিভেনশন অব ভায়োলেন্ট এক্সট্রিমিজম’ এবং মালয়েশিয়াতে অনুষ্ঠিত ‘লার্নিং এক্সচেঞ্জ অন প্রিভেন্টিং অ্যান্ড কাউন্টারিং ভায়োলেন্ট এক্সট্রিমিজম’ শীর্ষক আঞ্চলিক কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯৪ সালে বসনিয়া হারজেগোভিনার বিহাচ পকেট প্লাটুন কমান্ডার এবং ২০১০ সালে সুদানের (দারফুরের) নিয়ালাতে সেক্টর রিজার্ভ কমান্ডিং অফিসার হিসেবে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশন সফলভাবে সম্পন্ন করেন।
মেজর জেনারেল নাজমুল হাসান বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, শিক্ষা সফর, ভ্রমণ এবং পবিত্র হজব্রত পালন উপলক্ষে বিশ্বের ১৯টি দেশ ভ্রমণ করেছেন। তিনি একজন ভালো বাস্কেটবল, ভলিবল, টেনিস এবং ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া গলফ খেলার প্রতি তাঁর প্রবল আগ্রহ রয়েছে।
মনোয়ারা বেগম তাঁর সহধর্মিণী। তিনি এক কন্যাসন্তানের জনক।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান। আজ রোববার দুপুরে তিনি বিদায়ী মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদের কাছ থেকে মহাপরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে যোগদানের আগে তিনি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান ১৯৬৯ সালের ২ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৬ সালের ১৫ জুলাই ১৮তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে যোগদান করেন এবং ১৯৮৮ সালের ২৪ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদাতিক কোরে কমিশন লাভ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স (বিএসসি) ডিগ্রি এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স অব ডিফেন্স স্টাডিজ (এমডিএস) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মিরপুরের ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ থেকে আর্মি স্টাফ কোর্স এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ থেকে ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স (এনডিসি) সম্পন্ন করেন।
মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান স্কুল অব ইনফ্যান্ট্রি অ্যান্ড ট্যাকটিকসে জেনারেল স্টাফ অফিসার গ্রেড-৩ (প্রশিক্ষণ), একটি কম্পোজিট ব্রিগেডের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডজুট্যান্ট অ্যান্ড কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল এবং আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে ডেপুটি প্রভোস্ট মার্শালের দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সে (ডিজিএফআই) কর্নেল জেনারেল স্টাফ, কুমিল্লা, ডিটাচমেন্ট কমান্ডার, ঢাকা এবং ডিজিএফআই সদর দপ্তরে কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ১৯৯২ ও ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি রিজিয়নে কাউন্টার ইন্সারজেন্সি অপারেশনের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দুটি পদাতিক ব্যাটালিয়ন, একটি মিলিটারি পুলিশ ইউনিট এবং একটি পদাতিক ব্রিগেডের নেতৃত্ব দেন। এ ছাড়া তিনি ১১ পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) এবং বগুড়া এরিয়ার এরিয়া কমান্ডার হিসেবে সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন।
মেজর জেনারেল নাজমুল হাসান দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পেশাগত প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ইন্টারন্যাশনাল ডিফেন্স ম্যানেজমেন্ট কোর্স, মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত পিসকিপিং অপারেশন সেমিনার, চীনে অনুষ্ঠিত চতুর্থ ইন্টারঅ্যাকশন অ্যান্ড কনফিডেন্স বিল্ডিং মেজারস ইন এশিয়া কনফারেন্সে ইন্টেলিজেন্স ব্রিফিংয়ে অংশগ্রহণ করেন।
এ ছাড়া তিনি থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘প্রিভেনশন অব ভায়োলেন্ট এক্সট্রিমিজম’ এবং মালয়েশিয়াতে অনুষ্ঠিত ‘লার্নিং এক্সচেঞ্জ অন প্রিভেন্টিং অ্যান্ড কাউন্টারিং ভায়োলেন্ট এক্সট্রিমিজম’ শীর্ষক আঞ্চলিক কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯৪ সালে বসনিয়া হারজেগোভিনার বিহাচ পকেট প্লাটুন কমান্ডার এবং ২০১০ সালে সুদানের (দারফুরের) নিয়ালাতে সেক্টর রিজার্ভ কমান্ডিং অফিসার হিসেবে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশন সফলভাবে সম্পন্ন করেন।
মেজর জেনারেল নাজমুল হাসান বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, শিক্ষা সফর, ভ্রমণ এবং পবিত্র হজব্রত পালন উপলক্ষে বিশ্বের ১৯টি দেশ ভ্রমণ করেছেন। তিনি একজন ভালো বাস্কেটবল, ভলিবল, টেনিস এবং ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া গলফ খেলার প্রতি তাঁর প্রবল আগ্রহ রয়েছে।
মনোয়ারা বেগম তাঁর সহধর্মিণী। তিনি এক কন্যাসন্তানের জনক।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে