কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে হত্যাকাণ্ড নিয়ে দুই দেশের সরকারের বর্তমান অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিবাদ জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ভিত্তিক সংগঠন বাংলার মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ। একই সঙ্গে সীমান্ত হত্যায় জড়িত রক্ষীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংগঠনের সম্পাদক কিরীটী রায় আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, সীমান্ত হত্যা কমেছে বলে গত বুধবার দুই সরকার যে বক্তব্য দিয়েছে, তাতে তথ্য গোপন করা হয়েছে এবং সীমান্তের মানুষের ভোগান্তিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে রাষ্ট্রীয় সফরের সময় অনুষ্ঠিত শীর্ষ বৈঠক ও অন্যান্য কর্মসূচির বিভিন্ন দিক তুলে ঘরে গত বুধবার এ যৌথ বিবৃতি দিয়েছে।
এই বিবৃতি জারি করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বিএসএফের গুলিতে মিনারুল ইসলাম নামে এক বাংলাদেশি স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে উল্লেখ করে মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ বলেছে, গত এক দশকে পূর্ববর্তী দশকের তুলনায় সীমান্ত হত্যা বেড়েছে। বর্তমান দশকে বছরে গড়ে ২০০ লোক সীমান্তে খুন হয়েছে। আগের দশকে বছরে গড়ে ১৫০ জন খুন হতো।
মঞ্চ বলছে, সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গে ভারত সরকারের অবস্থানের মৌলিক পরিবর্তন ঘটেছে। মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের সময় দুই দেশ সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার সীমিত করে সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর দ্বারা নিরস্ত্র ব্যক্তির হত্যাকাণ্ড শূন্যে নামিয়ে আনতে একমত হয়েছিল। কিন্তু ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার সীমিত করার অবস্থান বদলে গেছে। এর পরিণতিতে সীমান্তে খুন বেড়েছে।
সীমান্ত হত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরার দাবি জানিয়ে মঞ্চ বলেছে, সীমান্ত হত্যায় জড়িত খুনে-মানসিকতাসম্পন্ন রক্ষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। সীমান্ত হত্যার ঘটনায় বিচারহীনতার সংস্কৃতির চর্চা থেকে সরে আসতে হবে। তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে হত্যাকাণ্ড নিয়ে দুই দেশের সরকারের বর্তমান অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিবাদ জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ভিত্তিক সংগঠন বাংলার মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ। একই সঙ্গে সীমান্ত হত্যায় জড়িত রক্ষীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংগঠনের সম্পাদক কিরীটী রায় আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, সীমান্ত হত্যা কমেছে বলে গত বুধবার দুই সরকার যে বক্তব্য দিয়েছে, তাতে তথ্য গোপন করা হয়েছে এবং সীমান্তের মানুষের ভোগান্তিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে রাষ্ট্রীয় সফরের সময় অনুষ্ঠিত শীর্ষ বৈঠক ও অন্যান্য কর্মসূচির বিভিন্ন দিক তুলে ঘরে গত বুধবার এ যৌথ বিবৃতি দিয়েছে।
এই বিবৃতি জারি করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বিএসএফের গুলিতে মিনারুল ইসলাম নামে এক বাংলাদেশি স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে উল্লেখ করে মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ বলেছে, গত এক দশকে পূর্ববর্তী দশকের তুলনায় সীমান্ত হত্যা বেড়েছে। বর্তমান দশকে বছরে গড়ে ২০০ লোক সীমান্তে খুন হয়েছে। আগের দশকে বছরে গড়ে ১৫০ জন খুন হতো।
মঞ্চ বলছে, সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গে ভারত সরকারের অবস্থানের মৌলিক পরিবর্তন ঘটেছে। মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের সময় দুই দেশ সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার সীমিত করে সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর দ্বারা নিরস্ত্র ব্যক্তির হত্যাকাণ্ড শূন্যে নামিয়ে আনতে একমত হয়েছিল। কিন্তু ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার সীমিত করার অবস্থান বদলে গেছে। এর পরিণতিতে সীমান্তে খুন বেড়েছে।
সীমান্ত হত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরার দাবি জানিয়ে মঞ্চ বলেছে, সীমান্ত হত্যায় জড়িত খুনে-মানসিকতাসম্পন্ন রক্ষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। সীমান্ত হত্যার ঘটনায় বিচারহীনতার সংস্কৃতির চর্চা থেকে সরে আসতে হবে। তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
মাহফুজ আলম ফেসবুক পোস্টে বলেন, ’৭১ এর প্রশ্ন মীমাংসা করতেই হবে। যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে। পাকিস্তান এদেশে গণহত্যা চালিয়েছে। (পাকিস্তান অফিশিয়ালি ক্ষমা চাইলেও, তদুপরি আবারও ক্ষমা চাইতে রাজি হলেও, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীরা এখনো ক্ষমা...
৩৭ মিনিট আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালকের (এডি) ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পাওয়া প্রশাসনিক কর্মকর্তারা নির্ধারিত পোশাকে অভিযানে যাচ্ছেন। তাঁরা অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণের জন্যও মনোনীত হয়েছেন। অধিদপ্তরের বিধিতে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের জন্য এমন সুযোগ না থাকায় এ নিয়ে প্রশ্ন ও আপত্তি তুলেছেন অন্য...
৭ ঘণ্টা আগেবৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব পবিত্র বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে দেশের সব বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১০ ঘণ্টা আগেরিপাবলিক বাংলা, এ-টিমসহ কিছু গণমাধ্যম, ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেজ থেকে বাংলাদেশ সম্পর্কে ক্রমাগত ভুল তথ্য ও অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এসব চ্যানেল ও পেজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১০ ঘণ্টা আগে