নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিমানের ভাবমূর্তি যারা নষ্ট করবে, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। আজ শনিবার বলাকা ভবন প্রাঙ্গণে বিমানের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনকে সামনে রেখে ৫০ বছর পূর্তির লোগো উন্মোচন করার সময় বিমান প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
মাহবুব আলী বলেন, যাত্রী সেবার মান নিশ্চিত করতে বিমানের প্রতিটি বিভাগকে কাজ করতে হবে। সেবার মান ও যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানোর বিষয়ে কোনো আপস করা যাবে না। যাত্রীসেবার সঙ্গে বিমানের ভাবমূর্তি জড়িত রয়েছে। জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিমানের সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তিও জড়িত। যারা বিমানের ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন। যাদের কারণে যাত্রীসেবা বিঘ্নিত হবে, শিডিউল বিপর্যয় হবে, তাদের শাস্তি ভোগ করতে হবে। যারা বিমানের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে।
বিমানকে নতুনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে জানিয়ে বিমান প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। দেশের এভিয়েশন খাতে বিমান পথপ্রদর্শক। প্রতিষ্ঠার ৪৯ বছরে নানা বিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে উড়োজাহাজ সংস্থাটি। বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বিমানকে নতুন ভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে বিমানের রুট বাড়ানো হচ্ছে। বিমানে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন উড়োজাহাজ বহর। আমাদের লক্ষ্য গ্রাহক সন্তুষ্টির মাধ্যমে আরও বেশিসংখ্যক মানুষকে সেবার আওতায় আনা। মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। আগে বিমানের টিকিট ও যাত্রীসেবার মান নিয়ে যে অভিযোগ ছিল, তার মূল কারণ চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিয়েছি।’
করোনা মহামারিতে মানবিক কারণে বিমানের কোনো কর্মী ছাঁটাই করা হয়নি জানিয়ে মাহবুব আলী বলেন, '২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটন ও এভিয়েশন খাত। বিমানও এর ব্যতিক্রম নয়। করোনায় অনেক এয়ারলাইনস কর্মী ছাঁটাই করেছে। কিন্তু মানবিক কারণে বিমানে কোনো কর্মী ছাঁটাই করা হয়নি। বর্তমানে এভিয়েশন খাত দ্রুত বিকাশ লাভ করছে। বিমানকে এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।'
বিমান প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বিমানকে আরও সমৃদ্ধ করতে চাই। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে আমাদের শপথ হোক, বিমানকে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা এগিয়ে নেব।’
অনুষ্ঠানে বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান সাজ্জাদুল হাসান বলেন, ‘আজকে স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিবাহিত হচ্ছে। এই ৫০ বছরে বাংলাদেশ বিমান যে পর্যায়ে যাওয়ার কথা ছিল, সে পর্যায়ে আসতে পেরেছে কি না, সেই আত্মবিশ্লেষণের প্রয়োজন রয়েছে। আজকে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু বিমান নিয়ে আমরা কি চেয়েছি আর কোথায় এসেছি।’
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশে এভিয়েশন হাব হবে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। দেশের বিমানবন্দরগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলছি।’
লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনসচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. আবু সালেহ্ মোস্তফা কামাল।
বিমানের ভাবমূর্তি যারা নষ্ট করবে, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। আজ শনিবার বলাকা ভবন প্রাঙ্গণে বিমানের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনকে সামনে রেখে ৫০ বছর পূর্তির লোগো উন্মোচন করার সময় বিমান প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
মাহবুব আলী বলেন, যাত্রী সেবার মান নিশ্চিত করতে বিমানের প্রতিটি বিভাগকে কাজ করতে হবে। সেবার মান ও যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানোর বিষয়ে কোনো আপস করা যাবে না। যাত্রীসেবার সঙ্গে বিমানের ভাবমূর্তি জড়িত রয়েছে। জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিমানের সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তিও জড়িত। যারা বিমানের ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন। যাদের কারণে যাত্রীসেবা বিঘ্নিত হবে, শিডিউল বিপর্যয় হবে, তাদের শাস্তি ভোগ করতে হবে। যারা বিমানের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে।
বিমানকে নতুনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে জানিয়ে বিমান প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। দেশের এভিয়েশন খাতে বিমান পথপ্রদর্শক। প্রতিষ্ঠার ৪৯ বছরে নানা বিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে উড়োজাহাজ সংস্থাটি। বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বিমানকে নতুন ভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে বিমানের রুট বাড়ানো হচ্ছে। বিমানে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন উড়োজাহাজ বহর। আমাদের লক্ষ্য গ্রাহক সন্তুষ্টির মাধ্যমে আরও বেশিসংখ্যক মানুষকে সেবার আওতায় আনা। মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। আগে বিমানের টিকিট ও যাত্রীসেবার মান নিয়ে যে অভিযোগ ছিল, তার মূল কারণ চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিয়েছি।’
করোনা মহামারিতে মানবিক কারণে বিমানের কোনো কর্মী ছাঁটাই করা হয়নি জানিয়ে মাহবুব আলী বলেন, '২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটন ও এভিয়েশন খাত। বিমানও এর ব্যতিক্রম নয়। করোনায় অনেক এয়ারলাইনস কর্মী ছাঁটাই করেছে। কিন্তু মানবিক কারণে বিমানে কোনো কর্মী ছাঁটাই করা হয়নি। বর্তমানে এভিয়েশন খাত দ্রুত বিকাশ লাভ করছে। বিমানকে এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।'
বিমান প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বিমানকে আরও সমৃদ্ধ করতে চাই। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে আমাদের শপথ হোক, বিমানকে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা এগিয়ে নেব।’
অনুষ্ঠানে বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান সাজ্জাদুল হাসান বলেন, ‘আজকে স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিবাহিত হচ্ছে। এই ৫০ বছরে বাংলাদেশ বিমান যে পর্যায়ে যাওয়ার কথা ছিল, সে পর্যায়ে আসতে পেরেছে কি না, সেই আত্মবিশ্লেষণের প্রয়োজন রয়েছে। আজকে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু বিমান নিয়ে আমরা কি চেয়েছি আর কোথায় এসেছি।’
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশে এভিয়েশন হাব হবে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। দেশের বিমানবন্দরগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলছি।’
লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনসচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. আবু সালেহ্ মোস্তফা কামাল।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩২ মিনিট আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪৪ মিনিট আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে