নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাশিত বলে অভিমত দিয়েছেন হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কয়েকটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট নিষ্পত্তির পূর্ণাঙ্গ আদেশে এমন অভিমত এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার পূর্ণাঙ্গ আদেশ প্রকাশের বিষয়টি জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।
এতে বলা হয়, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর এবং এতবার সাংবিধানিক বাধা অতিক্রম করার পর আমাদের মতে, জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাশিত।’
এর আগে রিটটি পর্যবেক্ষণসহ গত ২৮ এপ্রিল নিষ্পত্তি করে দেন বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ৩, ৪, ৬ ও ৯ ধারার বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আজমল হোসেন গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রিটটি করেন।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, এম বদরুদ্দোজা বাদল, কায়সার কামাল, মোহাম্মদ শিশির মনির ও রিট আবেদনকারী আইনজীবী মো. আজমল হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।
পূর্ণাঙ্গ আদেশে বলা হয়, ‘আমাদের সংবিধানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগের পরিকল্পনাটি খুবই প্রয়োজনীয়। যদিও এতে কিছু ত্রুটি বা ফাঁকফোকর স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ ধারণাটি প্রচলিত রয়েছে যে অতীতে সুপ্রিম কোর্টে বিচারকদের নিয়োগ সব সময় যোগ্যতার ভিত্তিতে করা হয়নি। রাজনৈতিক বা অন্যান্য কারণে হাইকোর্টে অনেক নিয়োগ হয়েছে। যার ফলে সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ করা হয়নি; যা দেশের বিচার বিভাগের ভাবমূর্তির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
আদেশে বলা হয়, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’ নামে একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। যাতে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব বা যেকোনো রাজনৈতিক বা দলীয় বিবেচনার প্রভাব দূর করার ফাঁকফোকর বন্ধ করা যায়। কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারিক পদের জন্য উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন এবং সুপারিশ করার প্রক্রিয়া শুধু বিচারকদের নিয়োগে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপই দূর করবে না, বরং প্রধান বিচারপতির ব্যক্তিগত পছন্দ বা অপছন্দের সম্ভাবনাও দূর করবে।
জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাশিত বলে অভিমত দিয়েছেন হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কয়েকটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট নিষ্পত্তির পূর্ণাঙ্গ আদেশে এমন অভিমত এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার পূর্ণাঙ্গ আদেশ প্রকাশের বিষয়টি জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।
এতে বলা হয়, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর এবং এতবার সাংবিধানিক বাধা অতিক্রম করার পর আমাদের মতে, জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাশিত।’
এর আগে রিটটি পর্যবেক্ষণসহ গত ২৮ এপ্রিল নিষ্পত্তি করে দেন বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ৩, ৪, ৬ ও ৯ ধারার বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আজমল হোসেন গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রিটটি করেন।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, এম বদরুদ্দোজা বাদল, কায়সার কামাল, মোহাম্মদ শিশির মনির ও রিট আবেদনকারী আইনজীবী মো. আজমল হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।
পূর্ণাঙ্গ আদেশে বলা হয়, ‘আমাদের সংবিধানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগের পরিকল্পনাটি খুবই প্রয়োজনীয়। যদিও এতে কিছু ত্রুটি বা ফাঁকফোকর স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ ধারণাটি প্রচলিত রয়েছে যে অতীতে সুপ্রিম কোর্টে বিচারকদের নিয়োগ সব সময় যোগ্যতার ভিত্তিতে করা হয়নি। রাজনৈতিক বা অন্যান্য কারণে হাইকোর্টে অনেক নিয়োগ হয়েছে। যার ফলে সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ করা হয়নি; যা দেশের বিচার বিভাগের ভাবমূর্তির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
আদেশে বলা হয়, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’ নামে একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। যাতে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব বা যেকোনো রাজনৈতিক বা দলীয় বিবেচনার প্রভাব দূর করার ফাঁকফোকর বন্ধ করা যায়। কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারিক পদের জন্য উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন এবং সুপারিশ করার প্রক্রিয়া শুধু বিচারকদের নিয়োগে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপই দূর করবে না, বরং প্রধান বিচারপতির ব্যক্তিগত পছন্দ বা অপছন্দের সম্ভাবনাও দূর করবে।
বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ফের উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। আগামী ৬ বছরের ব্যবধানে দেশটি বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ শ্রমিক নেবে বলে আশা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক নেবে বিনা খরচে।
৪০ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় এবার বিদ্যুৎ-চালিত (ইলেকট্রিক) বাস নামানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ জন্য আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের একটি প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে পাঠানো এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রকল্পে ৪০০ বিদ্যুৎ-চালিত বাস কেনা হবে। এসব বাসের ডিপো...
১ ঘণ্টা আগেধানের শীষের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেনের দায়েরকৃত নির্বাচনী মামলার রায় ও নির্বাচন কমিশনের আপিল দায়ের না করা বিষয়ে কোন আইনি জটিলতা আছে কিনা-সে বিষয়ে আইন ও বিচার বিভাগে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।
৫ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের দাম জুলাই থেকে ২০ শতাংশ কমছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব। তিনি বলেছেন, ‘মূল্য এ বছরের জুলাই মাস থেকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী (আইএসপি) ও আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) স্তরে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ হারে কমানো হবে।’
৫ ঘণ্টা আগে