নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও গ্রামীণ অবকাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় সেগুলোর ব্যাপারেও পরামর্শ চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিনে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার মানে হলো তাদের আয় বৃদ্ধি করা। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়াতে হলে জনগণের আয় বাড়াতে হবে। জনগণের আয় বাড়ানো সরকারের দায়িত্ব। জনগণের আয় বাড়লে সেখান থেকে একটা অংশ সরকার গ্রহণ করবে রেভিনিউ আকারে। সেগুলো জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থার থেকে বেশি ব্যয় হয়। এসব ব্যয় পুনঃনিরুপণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্রের সব জায়গায় সমভাবে ইনকাম জেনারেশন, আয় বর্ধনের ব্যবস্থা নাই। কিন্তু কিছু কিছু এলাকায় অতিরিক্ত আয় হয় এবং যেখানে কম হয় সেখানে সাবসিডি দেওয়া যায় কি না সেটা নিয়েও কথা হয়েছে। এসব কথার পরিপ্রেক্ষিতে যৌক্তিকতা অনুযায়ী নিষ্পত্তি করার কথা বলা হয়েছে।’
ইউএনও ও উপজেলা চেয়ারম্যানদের দ্বন্দ্বের কথা প্রায়ই শোনা যায়, এসব বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় একই রকম সমস্যা হয় এমন না। অনেক জায়গায় আছে, ইউএনও এবং উপজেলা চেয়ারম্যানরা একসঙ্গে মিলেমিশে খুব ভালো কাজ করছে।’
জেলা প্রশাসকেরা তাদের মাঠ পর্যায়ের অভিযোগগুলোর কথা তুলে ধরেছেন উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু প্রশ্ন এসেছে। ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী করতে কী কী ব্যবস্থা হাতে নেওয়া যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পৌরসভাকে শক্তিশালী করা এবং গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের উন্নতির জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সে জন্য জেলা প্রশাসকদের আন্তরিকতাও পরিলক্ষিত হয়েছে।’
ডিসিরা কোনো সমস্যার কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় সমস্যা একই রকম হয় সেটি বলা যাবে না। অনেক জায়গায় ইউএনও-চেয়ারম্যান ভালোভাবে কাজ করছেন। কোথাও কোথাও সমস্যা হয়। যেখানে যেখানে জটিলতা আছে সেখানে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল, আমি নিজেও গুরুত্ব দিয়েছি। জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক সকলের প্রয়োজন আছে। কৃষক, রিকশাওয়ালাকেও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। অন্যকে মর্যাদা দিলে নিজের মর্যাদা আহরণে সমস্যা হবে না।’
রাজনীতিকদের সঙ্গে ডিসিরা কোনো দ্বন্দ্বের কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘দেশটা পরিচালিত হয় রাজনীতিবিদদের দ্বারা। রাজনীতিতে নীতি প্রণয়ন করা, আইন প্রণয়ন করা, জনগণের অধিকার আদায় করা, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অধিকার আদায়সহ সবার জন্যই রাজনীতি প্রয়োজন। রাজনীতির সঙ্গে সেখানে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। কোথাও কোনো সমস্যা ফেস করলে রাষ্ট্র সেটি সমাধান করবে, আমরাও এ ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, স্থানীয় সরকার সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও গ্রামীণ অবকাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় সেগুলোর ব্যাপারেও পরামর্শ চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিনে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার মানে হলো তাদের আয় বৃদ্ধি করা। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়াতে হলে জনগণের আয় বাড়াতে হবে। জনগণের আয় বাড়ানো সরকারের দায়িত্ব। জনগণের আয় বাড়লে সেখান থেকে একটা অংশ সরকার গ্রহণ করবে রেভিনিউ আকারে। সেগুলো জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থার থেকে বেশি ব্যয় হয়। এসব ব্যয় পুনঃনিরুপণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্রের সব জায়গায় সমভাবে ইনকাম জেনারেশন, আয় বর্ধনের ব্যবস্থা নাই। কিন্তু কিছু কিছু এলাকায় অতিরিক্ত আয় হয় এবং যেখানে কম হয় সেখানে সাবসিডি দেওয়া যায় কি না সেটা নিয়েও কথা হয়েছে। এসব কথার পরিপ্রেক্ষিতে যৌক্তিকতা অনুযায়ী নিষ্পত্তি করার কথা বলা হয়েছে।’
ইউএনও ও উপজেলা চেয়ারম্যানদের দ্বন্দ্বের কথা প্রায়ই শোনা যায়, এসব বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় একই রকম সমস্যা হয় এমন না। অনেক জায়গায় আছে, ইউএনও এবং উপজেলা চেয়ারম্যানরা একসঙ্গে মিলেমিশে খুব ভালো কাজ করছে।’
জেলা প্রশাসকেরা তাদের মাঠ পর্যায়ের অভিযোগগুলোর কথা তুলে ধরেছেন উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু প্রশ্ন এসেছে। ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী করতে কী কী ব্যবস্থা হাতে নেওয়া যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পৌরসভাকে শক্তিশালী করা এবং গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের উন্নতির জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সে জন্য জেলা প্রশাসকদের আন্তরিকতাও পরিলক্ষিত হয়েছে।’
ডিসিরা কোনো সমস্যার কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় সমস্যা একই রকম হয় সেটি বলা যাবে না। অনেক জায়গায় ইউএনও-চেয়ারম্যান ভালোভাবে কাজ করছেন। কোথাও কোথাও সমস্যা হয়। যেখানে যেখানে জটিলতা আছে সেখানে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল, আমি নিজেও গুরুত্ব দিয়েছি। জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক সকলের প্রয়োজন আছে। কৃষক, রিকশাওয়ালাকেও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। অন্যকে মর্যাদা দিলে নিজের মর্যাদা আহরণে সমস্যা হবে না।’
রাজনীতিকদের সঙ্গে ডিসিরা কোনো দ্বন্দ্বের কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘দেশটা পরিচালিত হয় রাজনীতিবিদদের দ্বারা। রাজনীতিতে নীতি প্রণয়ন করা, আইন প্রণয়ন করা, জনগণের অধিকার আদায় করা, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অধিকার আদায়সহ সবার জন্যই রাজনীতি প্রয়োজন। রাজনীতির সঙ্গে সেখানে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। কোথাও কোনো সমস্যা ফেস করলে রাষ্ট্র সেটি সমাধান করবে, আমরাও এ ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, স্থানীয় সরকার সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও গ্রামীণ অবকাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় সেগুলোর ব্যাপারেও পরামর্শ চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিনে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার মানে হলো তাদের আয় বৃদ্ধি করা। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়াতে হলে জনগণের আয় বাড়াতে হবে। জনগণের আয় বাড়ানো সরকারের দায়িত্ব। জনগণের আয় বাড়লে সেখান থেকে একটা অংশ সরকার গ্রহণ করবে রেভিনিউ আকারে। সেগুলো জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থার থেকে বেশি ব্যয় হয়। এসব ব্যয় পুনঃনিরুপণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্রের সব জায়গায় সমভাবে ইনকাম জেনারেশন, আয় বর্ধনের ব্যবস্থা নাই। কিন্তু কিছু কিছু এলাকায় অতিরিক্ত আয় হয় এবং যেখানে কম হয় সেখানে সাবসিডি দেওয়া যায় কি না সেটা নিয়েও কথা হয়েছে। এসব কথার পরিপ্রেক্ষিতে যৌক্তিকতা অনুযায়ী নিষ্পত্তি করার কথা বলা হয়েছে।’
ইউএনও ও উপজেলা চেয়ারম্যানদের দ্বন্দ্বের কথা প্রায়ই শোনা যায়, এসব বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় একই রকম সমস্যা হয় এমন না। অনেক জায়গায় আছে, ইউএনও এবং উপজেলা চেয়ারম্যানরা একসঙ্গে মিলেমিশে খুব ভালো কাজ করছে।’
জেলা প্রশাসকেরা তাদের মাঠ পর্যায়ের অভিযোগগুলোর কথা তুলে ধরেছেন উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু প্রশ্ন এসেছে। ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী করতে কী কী ব্যবস্থা হাতে নেওয়া যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পৌরসভাকে শক্তিশালী করা এবং গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের উন্নতির জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সে জন্য জেলা প্রশাসকদের আন্তরিকতাও পরিলক্ষিত হয়েছে।’
ডিসিরা কোনো সমস্যার কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় সমস্যা একই রকম হয় সেটি বলা যাবে না। অনেক জায়গায় ইউএনও-চেয়ারম্যান ভালোভাবে কাজ করছেন। কোথাও কোথাও সমস্যা হয়। যেখানে যেখানে জটিলতা আছে সেখানে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল, আমি নিজেও গুরুত্ব দিয়েছি। জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক সকলের প্রয়োজন আছে। কৃষক, রিকশাওয়ালাকেও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। অন্যকে মর্যাদা দিলে নিজের মর্যাদা আহরণে সমস্যা হবে না।’
রাজনীতিকদের সঙ্গে ডিসিরা কোনো দ্বন্দ্বের কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘দেশটা পরিচালিত হয় রাজনীতিবিদদের দ্বারা। রাজনীতিতে নীতি প্রণয়ন করা, আইন প্রণয়ন করা, জনগণের অধিকার আদায় করা, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অধিকার আদায়সহ সবার জন্যই রাজনীতি প্রয়োজন। রাজনীতির সঙ্গে সেখানে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। কোথাও কোনো সমস্যা ফেস করলে রাষ্ট্র সেটি সমাধান করবে, আমরাও এ ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, স্থানীয় সরকার সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও গ্রামীণ অবকাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় সেগুলোর ব্যাপারেও পরামর্শ চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিনে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার মানে হলো তাদের আয় বৃদ্ধি করা। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়াতে হলে জনগণের আয় বাড়াতে হবে। জনগণের আয় বাড়ানো সরকারের দায়িত্ব। জনগণের আয় বাড়লে সেখান থেকে একটা অংশ সরকার গ্রহণ করবে রেভিনিউ আকারে। সেগুলো জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থার থেকে বেশি ব্যয় হয়। এসব ব্যয় পুনঃনিরুপণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্রের সব জায়গায় সমভাবে ইনকাম জেনারেশন, আয় বর্ধনের ব্যবস্থা নাই। কিন্তু কিছু কিছু এলাকায় অতিরিক্ত আয় হয় এবং যেখানে কম হয় সেখানে সাবসিডি দেওয়া যায় কি না সেটা নিয়েও কথা হয়েছে। এসব কথার পরিপ্রেক্ষিতে যৌক্তিকতা অনুযায়ী নিষ্পত্তি করার কথা বলা হয়েছে।’
ইউএনও ও উপজেলা চেয়ারম্যানদের দ্বন্দ্বের কথা প্রায়ই শোনা যায়, এসব বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় একই রকম সমস্যা হয় এমন না। অনেক জায়গায় আছে, ইউএনও এবং উপজেলা চেয়ারম্যানরা একসঙ্গে মিলেমিশে খুব ভালো কাজ করছে।’
জেলা প্রশাসকেরা তাদের মাঠ পর্যায়ের অভিযোগগুলোর কথা তুলে ধরেছেন উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু প্রশ্ন এসেছে। ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী করতে কী কী ব্যবস্থা হাতে নেওয়া যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পৌরসভাকে শক্তিশালী করা এবং গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের উন্নতির জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সে জন্য জেলা প্রশাসকদের আন্তরিকতাও পরিলক্ষিত হয়েছে।’
ডিসিরা কোনো সমস্যার কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘সব জায়গায় সমস্যা একই রকম হয় সেটি বলা যাবে না। অনেক জায়গায় ইউএনও-চেয়ারম্যান ভালোভাবে কাজ করছেন। কোথাও কোথাও সমস্যা হয়। যেখানে যেখানে জটিলতা আছে সেখানে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল, আমি নিজেও গুরুত্ব দিয়েছি। জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক সকলের প্রয়োজন আছে। কৃষক, রিকশাওয়ালাকেও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। অন্যকে মর্যাদা দিলে নিজের মর্যাদা আহরণে সমস্যা হবে না।’
রাজনীতিকদের সঙ্গে ডিসিরা কোনো দ্বন্দ্বের কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘দেশটা পরিচালিত হয় রাজনীতিবিদদের দ্বারা। রাজনীতিতে নীতি প্রণয়ন করা, আইন প্রণয়ন করা, জনগণের অধিকার আদায় করা, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অধিকার আদায়সহ সবার জন্যই রাজনীতি প্রয়োজন। রাজনীতির সঙ্গে সেখানে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। কোথাও কোনো সমস্যা ফেস করলে রাষ্ট্র সেটি সমাধান করবে, আমরাও এ ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, স্থানীয় সরকার সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দাবি-আপত্তি শেষে ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা না হলেও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার সুযোগ দিয়েছে ইসি।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের জনগণ যেমন চায়, সেনাবাহিনীও চায় সরকার ঘোষিত রূপরেখা অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। রূপরেখায় নির্ধারিত সময়সীমাও রয়েছে। নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পাইলটের উড্ডয়নে ত্রুটির কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তিনি বিমানটি উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হন।
২ ঘণ্টা আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর ভল্ট ভেঙে অস্ত্র লুটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনায় পুলিশের অস্ত্র ও গুলি খোয়া যাওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দাবি-আপত্তি শেষে ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা না হলেও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার সুযোগ দিয়েছে ইসি।
ঠিকানা পরিবর্তন করে স্থানান্তর হতে চাইলে ১০ নভেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন কর্মকর্তাদের ১৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনগুলো অনুমোদন বা বাতিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি সব উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে। চিঠির অনুলিপি ইসি সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের সকল কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে।
আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন নিষ্পত্তি সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার আগে আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন দাখিল ও দাখিলকৃত আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করতে বিস্তারিত সময়সূচি অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হলে ১৩ নম্বর ফরম পূরণ করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হয়।
এদিকে মাঠপর্যায়ে পাঠানো আরেকটি নির্দেশনায়, প্রবাসীদের ভোটার নিবন্ধনের আবেদন আগামীকালের বৃহস্পতিবার মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (নিবন্ধন ও প্রবাসী) খান আবি শাহানুর খান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি সব আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান। যেসব প্রবাসীর বায়োমেট্রিক কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে তাঁদের আবেদন সিএমএস পোর্টালের অনলাইন অ্যাপ্লিকেশনের এনআরবি মেনুতে পাওয়া যাবে। উপজেলা/থানা/রেজিস্ট্রেশন কর্মকর্তা আবেদনকৃত ভোটার ফরম ও সংযুক্ত দলিলাদি প্রিন্ট করে সরেজমিনে তদন্ত সম্পন্ন করবেন।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসী নাগরিকেরা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের জন্য যেসব আবেদন দাখিল করেছেন সেগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন ৬ নভেম্বরের মধ্যে আবশ্যিকভাবে তদন্ত সম্পন্ন করতে হবে। তবে, ১ সেপ্টেম্বর বা তার পরের আবেদনের সঙ্গে ডকুমেন্ট সংযুক্ত করা না থাকলে সেসব আবেদন রেখে প্রতিবেদন ছকে ‘ডকুমেন্ট সংযুক্ত নেই’ মর্মে উল্লেখ করতে হবে। পরবর্তীতে ডকুমেন্ট সংযুক্ত করা হলে তদন্ত কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন শেষে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সংযুক্ত ছক মোতাবেক মহাপরিচালক, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ বরাবর প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।
ডিসেম্বরের শুরুর দিকে তফসিল ঘোষণা করে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দাবি-আপত্তি শেষে ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা না হলেও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার সুযোগ দিয়েছে ইসি।
ঠিকানা পরিবর্তন করে স্থানান্তর হতে চাইলে ১০ নভেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন কর্মকর্তাদের ১৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনগুলো অনুমোদন বা বাতিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি সব উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে। চিঠির অনুলিপি ইসি সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের সকল কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে।
আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন নিষ্পত্তি সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার আগে আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন দাখিল ও দাখিলকৃত আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করতে বিস্তারিত সময়সূচি অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হলে ১৩ নম্বর ফরম পূরণ করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হয়।
এদিকে মাঠপর্যায়ে পাঠানো আরেকটি নির্দেশনায়, প্রবাসীদের ভোটার নিবন্ধনের আবেদন আগামীকালের বৃহস্পতিবার মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (নিবন্ধন ও প্রবাসী) খান আবি শাহানুর খান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি সব আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান। যেসব প্রবাসীর বায়োমেট্রিক কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে তাঁদের আবেদন সিএমএস পোর্টালের অনলাইন অ্যাপ্লিকেশনের এনআরবি মেনুতে পাওয়া যাবে। উপজেলা/থানা/রেজিস্ট্রেশন কর্মকর্তা আবেদনকৃত ভোটার ফরম ও সংযুক্ত দলিলাদি প্রিন্ট করে সরেজমিনে তদন্ত সম্পন্ন করবেন।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসী নাগরিকেরা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের জন্য যেসব আবেদন দাখিল করেছেন সেগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন ৬ নভেম্বরের মধ্যে আবশ্যিকভাবে তদন্ত সম্পন্ন করতে হবে। তবে, ১ সেপ্টেম্বর বা তার পরের আবেদনের সঙ্গে ডকুমেন্ট সংযুক্ত করা না থাকলে সেসব আবেদন রেখে প্রতিবেদন ছকে ‘ডকুমেন্ট সংযুক্ত নেই’ মর্মে উল্লেখ করতে হবে। পরবর্তীতে ডকুমেন্ট সংযুক্ত করা হলে তদন্ত কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন শেষে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সংযুক্ত ছক মোতাবেক মহাপরিচালক, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ বরাবর প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।
ডিসেম্বরের শুরুর দিকে তফসিল ঘোষণা করে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন।

জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মা
১৮ জানুয়ারি ২০২২
দেশের জনগণ যেমন চায়, সেনাবাহিনীও চায় সরকার ঘোষিত রূপরেখা অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। রূপরেখায় নির্ধারিত সময়সীমাও রয়েছে। নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পাইলটের উড্ডয়নে ত্রুটির কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তিনি বিমানটি উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হন।
২ ঘণ্টা আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর ভল্ট ভেঙে অস্ত্র লুটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনায় পুলিশের অস্ত্র ও গুলি খোয়া যাওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের জনগণ যেমন চায়, সেনাবাহিনীও চায় সরকার ঘোষিত রূপরেখা অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। রূপরেখায় নির্ধারিত সময়সীমাও রয়েছে। নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করে সেনাবাহিনী। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেনাবাহিনীও ব্যারাকে ফিরে যেতে পারবে।
আজ বুধবার দুপুরে সেনাসদরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সেনাসদরের ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাইনুল রহমান এসব কথা বলেন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুল রহমান বলেন, সরকার যে রূপরেখা ঘোষণা করেছে, সেটির ভিত্তিতেই সেনাবাহিনী প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এখন সীমিত পরিসরে হলেও নির্বাচনের সময়ে সেনাবাহিনীর করণীয়কে কেন্দ্র করে এর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, শান্তিকালীন পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব হলো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। কিন্তু গত ১৫ মাস ধরে সেনাবাহিনী মাঠে দায়িত্ব পালন করছে। প্রয়োজনে নির্বাচন ও নির্বাচনের পরবর্তী কিছু সময়েও এই দায়িত্ব অব্যাহত রাখতে হতে পারে। ফলে সেনাবাহিনীর মূল প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটছে।
সেনাবাহিনীর এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে আমরা গত ১৫ মাস দায়িত্ব পালন করেছি, তা একেবারেই সহজ ছিল না। বাংলাদেশ এ ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি প্রতিদিন হয় না। তাই আমরাও চাই, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক এবং আমরা সেনানিবাসে ফিরে যাই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেনাবাহিনীকে ঘিরে প্রচারিত বিভিন্ন গুজব প্রসঙ্গে মাইনুল রহমান বলেন, গত ১৫ মাস সেনাবাহিনী অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করেছে। এ সময় কিছু স্বার্থান্বেষী চক্র সেনাবাহিনীর নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা ও সাজানো অপপ্রচার চালিয়েছে। তিনি স্পষ্টভাবে বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে চাই, সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য সেনাবাহিনীর প্রধান ও সিনিয়র লিডারশিপের প্রতি শতভাগ অনুগত। যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন সেনাবাহিনী আরও ঐক্যবদ্ধ, সুশৃঙ্খল এবং ভ্রাতৃত্ববোধে দৃঢ়।’
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুল রহমান বলেন, সেনাবাহিনী দেশের জনগণের সেনাবাহিনী; তাই জনগণের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় দায়িত্ব সেনাবাহিনী পালন করে যাবে।
দুদিন আগে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়েছে। এর পরপরই কিছু এলাকায় উত্তেজনা ও সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সেনাবাহিনীর মিলিটারি অপারেশনস অধিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল দেওয়ান মোহাম্মদ মনজুর হোসেনকে সাংবাদিকেরা এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন। জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্য সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করছে, ভবিষ্যতেও করবে।
নির্বাচনকালীন সরকার কিংবা নির্বাচন পেছানোর গুঞ্জনের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মনজুর হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের ঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী এবং নির্বাচন কমিশন যে পরিপত্র দেবে, তার আলোকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা কী হবে—সে প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধান সাক্ষাৎ করেছেন। আলোচনার বিষয়বস্তু ইতিমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পূর্বশর্ত হলো স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আইনশৃঙ্খলা যাতে স্বাভাবিক থাকে, সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করতে বদ্ধপরিকর।’
মনজুর হোসেন আরও বলেন, ‘নির্বাচনের সময় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য মাঠে মোতায়েন থাকবে—যা এ যাবৎ সর্বোচ্চ। আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে জেলা, উপজেলা এমনকি আসনভিত্তিক ক্যাম্প স্থাপন করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা। নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার জন্য যা যা প্রয়োজন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তা করতে প্রস্তুত।’

দেশের জনগণ যেমন চায়, সেনাবাহিনীও চায় সরকার ঘোষিত রূপরেখা অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। রূপরেখায় নির্ধারিত সময়সীমাও রয়েছে। নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করে সেনাবাহিনী। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেনাবাহিনীও ব্যারাকে ফিরে যেতে পারবে।
আজ বুধবার দুপুরে সেনাসদরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সেনাসদরের ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাইনুল রহমান এসব কথা বলেন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুল রহমান বলেন, সরকার যে রূপরেখা ঘোষণা করেছে, সেটির ভিত্তিতেই সেনাবাহিনী প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এখন সীমিত পরিসরে হলেও নির্বাচনের সময়ে সেনাবাহিনীর করণীয়কে কেন্দ্র করে এর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, শান্তিকালীন পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব হলো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। কিন্তু গত ১৫ মাস ধরে সেনাবাহিনী মাঠে দায়িত্ব পালন করছে। প্রয়োজনে নির্বাচন ও নির্বাচনের পরবর্তী কিছু সময়েও এই দায়িত্ব অব্যাহত রাখতে হতে পারে। ফলে সেনাবাহিনীর মূল প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটছে।
সেনাবাহিনীর এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে আমরা গত ১৫ মাস দায়িত্ব পালন করেছি, তা একেবারেই সহজ ছিল না। বাংলাদেশ এ ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি প্রতিদিন হয় না। তাই আমরাও চাই, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক এবং আমরা সেনানিবাসে ফিরে যাই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেনাবাহিনীকে ঘিরে প্রচারিত বিভিন্ন গুজব প্রসঙ্গে মাইনুল রহমান বলেন, গত ১৫ মাস সেনাবাহিনী অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করেছে। এ সময় কিছু স্বার্থান্বেষী চক্র সেনাবাহিনীর নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা ও সাজানো অপপ্রচার চালিয়েছে। তিনি স্পষ্টভাবে বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে চাই, সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য সেনাবাহিনীর প্রধান ও সিনিয়র লিডারশিপের প্রতি শতভাগ অনুগত। যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন সেনাবাহিনী আরও ঐক্যবদ্ধ, সুশৃঙ্খল এবং ভ্রাতৃত্ববোধে দৃঢ়।’
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুল রহমান বলেন, সেনাবাহিনী দেশের জনগণের সেনাবাহিনী; তাই জনগণের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় দায়িত্ব সেনাবাহিনী পালন করে যাবে।
দুদিন আগে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়েছে। এর পরপরই কিছু এলাকায় উত্তেজনা ও সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সেনাবাহিনীর মিলিটারি অপারেশনস অধিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল দেওয়ান মোহাম্মদ মনজুর হোসেনকে সাংবাদিকেরা এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন। জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্য সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করছে, ভবিষ্যতেও করবে।
নির্বাচনকালীন সরকার কিংবা নির্বাচন পেছানোর গুঞ্জনের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মনজুর হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের ঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী এবং নির্বাচন কমিশন যে পরিপত্র দেবে, তার আলোকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা কী হবে—সে প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধান সাক্ষাৎ করেছেন। আলোচনার বিষয়বস্তু ইতিমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পূর্বশর্ত হলো স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আইনশৃঙ্খলা যাতে স্বাভাবিক থাকে, সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করতে বদ্ধপরিকর।’
মনজুর হোসেন আরও বলেন, ‘নির্বাচনের সময় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য মাঠে মোতায়েন থাকবে—যা এ যাবৎ সর্বোচ্চ। আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে জেলা, উপজেলা এমনকি আসনভিত্তিক ক্যাম্প স্থাপন করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা। নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার জন্য যা যা প্রয়োজন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তা করতে প্রস্তুত।’

জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মা
১৮ জানুয়ারি ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দাবি-আপত্তি শেষে ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা না হলেও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার সুযোগ দিয়েছে ইসি।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পাইলটের উড্ডয়নে ত্রুটির কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তিনি বিমানটি উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হন।
২ ঘণ্টা আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর ভল্ট ভেঙে অস্ত্র লুটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনায় পুলিশের অস্ত্র ও গুলি খোয়া যাওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পাইলটের উড্ডয়নে ত্রুটির কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তিনি বিমানটি উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হন।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।
শফিকুল আলম জানান, জননিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে ঢাকার বাইরে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পরিচালনা করার সুপারিশসহ ৩৩টি রিকমেন্ডেশন দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের হায়দার আলী ভবনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলাম, স্কুলটির শিক্ষক, শিক্ষার্থী, আয়াসহ ৩৬ জন নিহত হয়েছে। আহত হয় শতাধিক মানুষ।

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পাইলটের উড্ডয়নে ত্রুটির কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তিনি বিমানটি উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হন।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।
শফিকুল আলম জানান, জননিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে ঢাকার বাইরে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পরিচালনা করার সুপারিশসহ ৩৩টি রিকমেন্ডেশন দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের হায়দার আলী ভবনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলাম, স্কুলটির শিক্ষক, শিক্ষার্থী, আয়াসহ ৩৬ জন নিহত হয়েছে। আহত হয় শতাধিক মানুষ।

জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মা
১৮ জানুয়ারি ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দাবি-আপত্তি শেষে ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা না হলেও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার সুযোগ দিয়েছে ইসি।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের জনগণ যেমন চায়, সেনাবাহিনীও চায় সরকার ঘোষিত রূপরেখা অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। রূপরেখায় নির্ধারিত সময়সীমাও রয়েছে। নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর ভল্ট ভেঙে অস্ত্র লুটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনায় পুলিশের অস্ত্র ও গুলি খোয়া যাওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে নগদ অর্থ পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। উদ্ধার করা অস্ত্রের ধরন অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে।
আজ বুধবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এলএমজি (লাইট মেশিনগান) উদ্ধার করলে পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হবে ৫ লাখ টাকা, এসএমজি (সাব মেশিনগান) উদ্ধারে দেড় লাখ টাকা, চায়না রাইফেল উদ্ধারে ১ লাখ টাকা এবং পিস্তল বা শটগান উদ্ধারে পুরস্কার নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এ ছাড়া উদ্ধার করা প্রতিটি গুলির জন্য পুরস্কার দেওয়া হবে ৫০০ টাকা করে।
এর আগে পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে যাঁরা পুলিশকে তথ্য দেবেন, তাঁদের পরিচয় ও তথ্য গোপন রাখা হবে এবং যথাযথ যাচাইয়ের পর পুরস্কার দেওয়া হবে।
সম্প্রতি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর ভল্ট ভেঙে অস্ত্র লুটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনায় পুলিশের অস্ত্র ও গুলি খোয়া যাওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুরস্কার ঘোষণার লক্ষ্য হলো দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার এবং অস্ত্রের অপব্যবহার ঠেকানো।

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে নগদ অর্থ পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। উদ্ধার করা অস্ত্রের ধরন অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে।
আজ বুধবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এলএমজি (লাইট মেশিনগান) উদ্ধার করলে পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হবে ৫ লাখ টাকা, এসএমজি (সাব মেশিনগান) উদ্ধারে দেড় লাখ টাকা, চায়না রাইফেল উদ্ধারে ১ লাখ টাকা এবং পিস্তল বা শটগান উদ্ধারে পুরস্কার নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এ ছাড়া উদ্ধার করা প্রতিটি গুলির জন্য পুরস্কার দেওয়া হবে ৫০০ টাকা করে।
এর আগে পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে যাঁরা পুলিশকে তথ্য দেবেন, তাঁদের পরিচয় ও তথ্য গোপন রাখা হবে এবং যথাযথ যাচাইয়ের পর পুরস্কার দেওয়া হবে।
সম্প্রতি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর ভল্ট ভেঙে অস্ত্র লুটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনায় পুলিশের অস্ত্র ও গুলি খোয়া যাওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুরস্কার ঘোষণার লক্ষ্য হলো দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার এবং অস্ত্রের অপব্যবহার ঠেকানো।

জেলা প্রশাসকসহ তাদের স্ব স্ব এলাকায় যে সমস্ত পটেনশিয়ালিটি আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু জায়গায় অবকাঠামো নির্মা
১৮ জানুয়ারি ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দাবি-আপত্তি শেষে ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা না হলেও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার সুযোগ দিয়েছে ইসি।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের জনগণ যেমন চায়, সেনাবাহিনীও চায় সরকার ঘোষিত রূপরেখা অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। রূপরেখায় নির্ধারিত সময়সীমাও রয়েছে। নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পাইলটের উড্ডয়নে ত্রুটির কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তিনি বিমানটি উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হন।
২ ঘণ্টা আগে