নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে তিনি এ কথা বলেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘কমিশন চাইলে সেটা সম্ভব। পৃথিবীর সব দেশেই প্রায় দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন হয়। এটা নির্ভর করে নির্বাচন কমিশন কতটা সঠিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করে।’
অবশ্য এই নির্বাচন কমিশনার এও বলেছেন, দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ভোট হবে না এ ধারণা ভাঙার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। ইসি আলমগীর বলেন, ‘এখানে নির্বাচন কমিশনের কিছু করার নেই। এটা রাজনৈতিক সমস্যা, রাজনৈতিকভাবেই সমাধান করতে হবে। এ বিষয়টাতে আমাদের কিছু করার নেই। সংবিধানও সে দায়িত্ব আমাদের দেয়নি।’
বিএনপি কিংবা সমমনা বিরোধী দলগুলো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না। এমনকি নির্বাচন কমিশনের প্রতিও আস্থা নেই তাদের। এ বিষয়ে ইসি আলমগীর জানান, ইসির দায়িত্বের মেয়াদ এক বছরে তাদের কোনো কার্যক্রম পক্ষপাতমূলক হয়নি। বরং গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে অনিয়মের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিয়েছে।
ইসি আলমগীর বলেন, ‘আমাদের এক বছরে কার্যক্রম দেখে তারা কী বলতে পারবে আমরা নিরপেক্ষতা ভঙ্গ করেছি। অথবা কারও প্রতি আমাদের আচরণ, দুই প্রার্থীর প্রতি আচরণ দুই রকম হয়েছে।’
এই নির্বাচন কমিশনার আরও মনে করেন, অতীতে কেন পারেনি (ইসি) সেটা অতীতে কমিশন বলতে পারবে। আগের কমিশন আর বর্তমান কমিশনের লোক হচ্ছে ভিন্ন। তাদের আচরণের সঙ্গে এদের আচরণ মিলবে না।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রশাসনের ওপর ইসি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবে কিনা জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, গাইবান্ধা উপনির্বাচন তার বড় উদাহরণ। প্রশাসন যারা কাজ করেছিলেন, যাদের গাফিলতি পাওয়া গেছে বা যারা অন্যায় কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা চিঠি দিয়েছি এবং সেটা মনিটরিং করেছি।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই ইসি সচিব জানান, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ডের বিষয়টি তফসিল ঘোষণার আগে দেখবে ইসি। সংস্থাটির কিছু কৌশল থাকবে, যাতে সুষ্ঠু নির্বাচন করা যায়।
মো. আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু হবে গ্যারান্টি দিচ্ছি আমরা। আমরা যতক্ষণ এই চেয়ারে আছি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কাজ করে যাব।’
নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে তিনি এ কথা বলেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘কমিশন চাইলে সেটা সম্ভব। পৃথিবীর সব দেশেই প্রায় দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন হয়। এটা নির্ভর করে নির্বাচন কমিশন কতটা সঠিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করে।’
অবশ্য এই নির্বাচন কমিশনার এও বলেছেন, দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ভোট হবে না এ ধারণা ভাঙার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। ইসি আলমগীর বলেন, ‘এখানে নির্বাচন কমিশনের কিছু করার নেই। এটা রাজনৈতিক সমস্যা, রাজনৈতিকভাবেই সমাধান করতে হবে। এ বিষয়টাতে আমাদের কিছু করার নেই। সংবিধানও সে দায়িত্ব আমাদের দেয়নি।’
বিএনপি কিংবা সমমনা বিরোধী দলগুলো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না। এমনকি নির্বাচন কমিশনের প্রতিও আস্থা নেই তাদের। এ বিষয়ে ইসি আলমগীর জানান, ইসির দায়িত্বের মেয়াদ এক বছরে তাদের কোনো কার্যক্রম পক্ষপাতমূলক হয়নি। বরং গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে অনিয়মের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিয়েছে।
ইসি আলমগীর বলেন, ‘আমাদের এক বছরে কার্যক্রম দেখে তারা কী বলতে পারবে আমরা নিরপেক্ষতা ভঙ্গ করেছি। অথবা কারও প্রতি আমাদের আচরণ, দুই প্রার্থীর প্রতি আচরণ দুই রকম হয়েছে।’
এই নির্বাচন কমিশনার আরও মনে করেন, অতীতে কেন পারেনি (ইসি) সেটা অতীতে কমিশন বলতে পারবে। আগের কমিশন আর বর্তমান কমিশনের লোক হচ্ছে ভিন্ন। তাদের আচরণের সঙ্গে এদের আচরণ মিলবে না।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রশাসনের ওপর ইসি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবে কিনা জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, গাইবান্ধা উপনির্বাচন তার বড় উদাহরণ। প্রশাসন যারা কাজ করেছিলেন, যাদের গাফিলতি পাওয়া গেছে বা যারা অন্যায় কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা চিঠি দিয়েছি এবং সেটা মনিটরিং করেছি।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই ইসি সচিব জানান, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ডের বিষয়টি তফসিল ঘোষণার আগে দেখবে ইসি। সংস্থাটির কিছু কৌশল থাকবে, যাতে সুষ্ঠু নির্বাচন করা যায়।
মো. আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু হবে গ্যারান্টি দিচ্ছি আমরা। আমরা যতক্ষণ এই চেয়ারে আছি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কাজ করে যাব।’
দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ৬৫৮ কোটি টাকায় কেনা ডিজেলচালিত ২০টি মিটারগেজ লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) এবং ১৪৭টি যাত্রীবাহী কোচের বেশ কয়েকটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিয়েছে। এগুলোর ডিসপ্লে কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ঘোষণা শুনতে পাচ্ছে না যাত্রীরা। এ কারণে ডিসপ্লে, পিআইএস, কাপলার প্রতিস্থাপনের বিকল্প নেই।
২ ঘণ্টা আগেপারস্পারিক সামরিক সহযোগিতা জোরদার করতে একমত হয়েছে সৌদি আরব ও বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (০৬ মে) সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের (এএফডি) সার্বিক তত্ত্বাবধানে ঢাকা সেনানিবাসে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংক্রান্ত প্রথম যৌথ কমিটির সভায় এই ঐক্যমত্য হয়।
৪ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার যোগাযোগ স্থাপন করায় অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে দেশটির সামরিক সরকার। তবে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোসহ সীমান্তের অন্যান্য বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে জান্তার অসন্তুষ্টি আমলে না নিচ্ছেনা বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনার মধ্যে সংঘাত এড়িয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চায় বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
৫ ঘণ্টা আগে