নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রীড়া জগতে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার সৌদি আরবের জেদ্দায় বিশ্ব ফুটবল সম্মেলনে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। ফুটবল জগতের ভেতরে ও বাইরে দীর্ঘস্থায়ী ও প্রভাবশালী অবদানের জন্য এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে বলে ইউনূস সেন্টারের দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী, অলিম্পিক লরেল পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত প্রফেসর ইউনূস সামাজিক উন্নয়নের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ব্যক্তিত্ব। ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিট তাঁর অসাধারণ জীবনকালের বিভিন্ন কৃতিত্বকে সামনে তুলে ধরে, যিনি একই সঙ্গে নোবেল শান্তি পুরস্কার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম এবং ইউনাইটেড স্টেটস কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত বিশ্বের সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তির অন্যতম।
অসামান্য ব্যক্তিদের স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্দেশে নিবেদিত এই গালা অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূস ও তাঁর অসামান্য সব সামাজিক অবদানের কথা বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়। দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় খেলাধুলা ও সামাজিক ব্যবসার শক্তি ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী কাজ করে যাওয়া প্রতিষ্ঠান ইউনূস স্পোর্টস হাব প্রতিষ্ঠার জন্য তাঁর অবদানকে এই অনুষ্ঠানে বিশেষভাবে উদ্যাপিত করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, বিশ্ব ফুটবল সম্মেলনে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রদত্ত এই সম্মাননা কেবল পৃথিবীকে আরও সুন্দর ও বসবাসযোগ্য করে তুলতে তাঁর অক্লান্ত পরিশ্রম ও আত্মনিবেদনের স্বীকৃতিই শুধু দেয়নি, বরং খেলাধুলার দিগন্তকে আরও প্রসারিত করতে তাঁর নিরলস প্রচেষ্টাকেও একইভাবে সম্মানিত করেছে।
সম্মাননা গ্রহণকালে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘বিশ্ব ফুটবল সামিট থেকে প্রদত্ত এই সম্মাননায় আমি সত্যিই গর্বিত। আমরা যখন খেলাধুলা উদ্যাপন করি, আসুন আমরা খেলাধুলার মাধ্যমে এর ইতিবাচক পরিবর্তনের সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি মানুষ হিসেবে আমাদের নিজস্ব সম্ভাবনাকেও আমরা যেন চিনতে পারি, তা ব্যক্তিগতভাবে হোক বা সম্মিলিতভাবে হোক; যাতে মানুষের জীবনে অর্থবহ পরিবর্তন সূচিত হতে পারে।’
ক্রীড়া জগতে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার সৌদি আরবের জেদ্দায় বিশ্ব ফুটবল সম্মেলনে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। ফুটবল জগতের ভেতরে ও বাইরে দীর্ঘস্থায়ী ও প্রভাবশালী অবদানের জন্য এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে বলে ইউনূস সেন্টারের দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী, অলিম্পিক লরেল পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত প্রফেসর ইউনূস সামাজিক উন্নয়নের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ব্যক্তিত্ব। ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিট তাঁর অসাধারণ জীবনকালের বিভিন্ন কৃতিত্বকে সামনে তুলে ধরে, যিনি একই সঙ্গে নোবেল শান্তি পুরস্কার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম এবং ইউনাইটেড স্টেটস কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত বিশ্বের সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তির অন্যতম।
অসামান্য ব্যক্তিদের স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্দেশে নিবেদিত এই গালা অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূস ও তাঁর অসামান্য সব সামাজিক অবদানের কথা বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়। দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় খেলাধুলা ও সামাজিক ব্যবসার শক্তি ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী কাজ করে যাওয়া প্রতিষ্ঠান ইউনূস স্পোর্টস হাব প্রতিষ্ঠার জন্য তাঁর অবদানকে এই অনুষ্ঠানে বিশেষভাবে উদ্যাপিত করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, বিশ্ব ফুটবল সম্মেলনে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রদত্ত এই সম্মাননা কেবল পৃথিবীকে আরও সুন্দর ও বসবাসযোগ্য করে তুলতে তাঁর অক্লান্ত পরিশ্রম ও আত্মনিবেদনের স্বীকৃতিই শুধু দেয়নি, বরং খেলাধুলার দিগন্তকে আরও প্রসারিত করতে তাঁর নিরলস প্রচেষ্টাকেও একইভাবে সম্মানিত করেছে।
সম্মাননা গ্রহণকালে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘বিশ্ব ফুটবল সামিট থেকে প্রদত্ত এই সম্মাননায় আমি সত্যিই গর্বিত। আমরা যখন খেলাধুলা উদ্যাপন করি, আসুন আমরা খেলাধুলার মাধ্যমে এর ইতিবাচক পরিবর্তনের সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি মানুষ হিসেবে আমাদের নিজস্ব সম্ভাবনাকেও আমরা যেন চিনতে পারি, তা ব্যক্তিগতভাবে হোক বা সম্মিলিতভাবে হোক; যাতে মানুষের জীবনে অর্থবহ পরিবর্তন সূচিত হতে পারে।’
বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিসরে প্রাপ্য গুরুত্ব পায় না। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে খুব কমসংখ্যক বিশেষজ্ঞই বাংলাদেশ নিয়ে গভীরভাবে নজর রাখেন। ফলে, যারা দেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াতে চায়, তাদের জন্য জনমত প্রভাবিত করা সহজ হয়ে যায়। গত এক বছর
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শুরুতে ভোটের তফসিল দেওয়ার কথা বলেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী হাওয়া জোরেশোরে বইতে শুরু করায় দলগুলো এখন সম্ভাব্য জোটের জন্য আসন ভাগাভাগির আলোচনায় গুরুত্ব দিচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
১১ ঘণ্টা আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
১২ ঘণ্টা আগে