নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার আগে ছোট ছোট অনেক ইঙ্গিত পেয়েছি। কিন্তু তখন আমরা বুঝিনি। সবগুলো যদি যোগ করি তাহলে ভয়ানক একটা সর্বনাশ আসছিল—সেটা আমরা বুঝতে পারিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে কারা জড়িত, সেটা আমাদের ভালো করে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যায় কুশীলবদের চিহ্নিত করতে হবে। কারা এই ঘটনা নেপথ্যে থেকে সহযোগিতা করেছে। কারা এর উপকারভোগী—সেটা আমাদের জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার আগে ছোট ছোট অনেক ইঙ্গিত পেয়েছি। কিন্তু তখন আমরা বুঝিনি। সবগুলো যদি যোগ করি তাহলে ভয়ানক একটা সর্বনাশ আসছিল—সেটা আমরা বুঝতে পারিনি।’
বাঙালিরা তাঁকে হত্যা করবে, বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন না জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কোনো দিন বিশ্বাস করতেন না যে বাঙালিরা তাঁকে হত্যা করতে পারে। তা-ই হয়েছিল। বিদেশে গেলেও আমাদের শুনতে হয় যে তোমরা সেই জাতি, তোমরা তোমাদের জাতির পিতাকে হত্যা করেছ। এই সবকিছুতে একটু হলেও প্রশান্তি হয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যেদিন ফিরেছিলেন। তাঁর ফিরে আসায় আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করেছিলাম। সেটাই হয়েছে। আমরা হৃদয়ে ধারণ করতাম বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হবে। আমরা সেটা দেখে যেতে পেরেছি। আংশিকভাবে হয়েছে। এখনো যারা পলাতক আছে, তাদের চিহ্নিত করেছি। আশা করি ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করব।’
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ভালোবাসা দিয়ে মানুষকে স্বাধীনতার যুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। তিনি ভালোবাসা দিয়েই দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। যেভাবে ব্রিটিশদের কাছ থেকে একটি কথিত স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু এরপর একটি দল বলা শুরু করল মুসলিমদের ভাষা বাংলা হতে পারে না। পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকেরা বলা শুরু করল উর্দু ভাষায় লিখতে হবে। পাকিস্তান আমলে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষকে সারা জীবন ভালোবেসে গেছেন। তিনি মনে করতেন মানুষকে বিকশিত করার জন্য একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের দরকার। তাই তিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের সংগ্রাম করেছেন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর সন্তানেরা তাঁকে চিনতে পারতেন না। কারণ, দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে কারাগারে ছিলেন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার আগে ছোট ছোট অনেক ইঙ্গিত পেয়েছি। কিন্তু তখন আমরা বুঝিনি। সবগুলো যদি যোগ করি তাহলে ভয়ানক একটা সর্বনাশ আসছিল—সেটা আমরা বুঝতে পারিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে কারা জড়িত, সেটা আমাদের ভালো করে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যায় কুশীলবদের চিহ্নিত করতে হবে। কারা এই ঘটনা নেপথ্যে থেকে সহযোগিতা করেছে। কারা এর উপকারভোগী—সেটা আমাদের জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার আগে ছোট ছোট অনেক ইঙ্গিত পেয়েছি। কিন্তু তখন আমরা বুঝিনি। সবগুলো যদি যোগ করি তাহলে ভয়ানক একটা সর্বনাশ আসছিল—সেটা আমরা বুঝতে পারিনি।’
বাঙালিরা তাঁকে হত্যা করবে, বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন না জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কোনো দিন বিশ্বাস করতেন না যে বাঙালিরা তাঁকে হত্যা করতে পারে। তা-ই হয়েছিল। বিদেশে গেলেও আমাদের শুনতে হয় যে তোমরা সেই জাতি, তোমরা তোমাদের জাতির পিতাকে হত্যা করেছ। এই সবকিছুতে একটু হলেও প্রশান্তি হয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যেদিন ফিরেছিলেন। তাঁর ফিরে আসায় আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করেছিলাম। সেটাই হয়েছে। আমরা হৃদয়ে ধারণ করতাম বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হবে। আমরা সেটা দেখে যেতে পেরেছি। আংশিকভাবে হয়েছে। এখনো যারা পলাতক আছে, তাদের চিহ্নিত করেছি। আশা করি ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করব।’
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ভালোবাসা দিয়ে মানুষকে স্বাধীনতার যুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। তিনি ভালোবাসা দিয়েই দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। যেভাবে ব্রিটিশদের কাছ থেকে একটি কথিত স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু এরপর একটি দল বলা শুরু করল মুসলিমদের ভাষা বাংলা হতে পারে না। পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকেরা বলা শুরু করল উর্দু ভাষায় লিখতে হবে। পাকিস্তান আমলে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষকে সারা জীবন ভালোবেসে গেছেন। তিনি মনে করতেন মানুষকে বিকশিত করার জন্য একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের দরকার। তাই তিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের সংগ্রাম করেছেন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর সন্তানেরা তাঁকে চিনতে পারতেন না। কারণ, দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে কারাগারে ছিলেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৩ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে