নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা অনুসরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত দেশের হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো যাতে গর্ভাবস্থায় লিঙ্গ পরিচয় শনাক্তকরণকে নিরুৎসাহিত করে এবং গাইডলাইন কঠোরভাবে অনুসরণ করে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
একইসঙ্গে হাইকোর্ট মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা অনুসরণের নির্দেশ দিয়েছেন। আজ রোববার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এ রায় দেন।
রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইশরাত হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তীর্থ সলিল পাল।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘রায়ে বলা হয়েছে, কোনো হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি ও কোনো মাধ্যমে অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করতে পারবে না। অর্থাৎ গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা আজকের পর থেকে জানার কোনো সুযোগ নেই। রিট চলমান থাকবে। কেউ রায় অমান্য করলে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।’
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইকোর্ট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা অনুসরণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। আর বলেছেন, এটি চলমান থাকবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইনজীবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালত রিটটি পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন। পর্যবেক্ষণে কি থাকবে তা পূর্ণাঙ্গ রায় পেলে বলা যাবে। তবে নীতিমালা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালায় বলা হয়েছে, যাদের লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের সামর্থ্য আছে তাঁরা সে বিষয়ে কোনো বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না। আর এর সঙ্গে জড়িতদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে যে, মেডিকেল কারণ ছাড়া নীতিশাস্ত্র অনুযায়ী, এটি প্রকাশ অনুচিত।
এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এই সংক্রান্ত রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায়ের জন্য ২৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।
২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি ইশরাত হাসান রিটটি দায়ের করেন। সে সময় রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে গর্ভের শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা তৈরি করতে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জাতে চাওয়া হয়। সে অনুযায়ী একটি নীতিমালা তৈরি করে সম্প্রতি আদালতে দাখিল করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা অনুসরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত দেশের হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো যাতে গর্ভাবস্থায় লিঙ্গ পরিচয় শনাক্তকরণকে নিরুৎসাহিত করে এবং গাইডলাইন কঠোরভাবে অনুসরণ করে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
একইসঙ্গে হাইকোর্ট মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা অনুসরণের নির্দেশ দিয়েছেন। আজ রোববার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এ রায় দেন।
রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইশরাত হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তীর্থ সলিল পাল।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘রায়ে বলা হয়েছে, কোনো হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি ও কোনো মাধ্যমে অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করতে পারবে না। অর্থাৎ গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা আজকের পর থেকে জানার কোনো সুযোগ নেই। রিট চলমান থাকবে। কেউ রায় অমান্য করলে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।’
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইকোর্ট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা অনুসরণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। আর বলেছেন, এটি চলমান থাকবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইনজীবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালত রিটটি পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন। পর্যবেক্ষণে কি থাকবে তা পূর্ণাঙ্গ রায় পেলে বলা যাবে। তবে নীতিমালা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালায় বলা হয়েছে, যাদের লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের সামর্থ্য আছে তাঁরা সে বিষয়ে কোনো বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না। আর এর সঙ্গে জড়িতদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে যে, মেডিকেল কারণ ছাড়া নীতিশাস্ত্র অনুযায়ী, এটি প্রকাশ অনুচিত।
এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এই সংক্রান্ত রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায়ের জন্য ২৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।
২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি ইশরাত হাসান রিটটি দায়ের করেন। সে সময় রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে গর্ভের শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা তৈরি করতে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জাতে চাওয়া হয়। সে অনুযায়ী একটি নীতিমালা তৈরি করে সম্প্রতি আদালতে দাখিল করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
নির্বাচনের নামে দেশের জনগণকে তিনবার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে—এই অভিযোগ তুলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তিনজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, একাধিক সাবেক কমিশনার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মোট ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা
২২ মিনিট আগেসরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে থাকা সচিবালয়ের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে পর্যালোচনা কমিটি। তাঁদের সঙ্গে আগামী বুধবার ফের বৈঠক করবে কমিটি।
১ ঘণ্টা আগেসাক্ষাৎকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে যে ভাষাগত, সাংস্কৃতিক ও অভিন্ন মূল্যবোধকেন্দ্রিক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে, তা অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের ঊর্ধ্বে বলে উল্লেখ করেন। তিনি ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
২ ঘণ্টা আগেভোট কারচুপি, সাজানো ও প্রহসনের নির্বাচনের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন...
৪ ঘণ্টা আগে