নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীকে ছয় মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান তাঁকে পৃথক পৃথক আদেশে জামিন দেন।
পল্টন থানার দুই মামলায় এবং খিলগাঁও থানায় দায়ের করা চার মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরীর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন। সন্ধ্যার আগে শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেক মামলায় জামিন দেন।
পল্টন থানায় সাবের হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা ছিল; একটি হত্যা মামলা অপরটি হত্যা চেষ্টা মামলা। খিলগাঁও থানায় তাঁর বিরুদ্ধে ছিল ছয়টি মামলা; দুটি হত্যা মামলা এবং দুটি হত্যাচেষ্টা মামলা। ছয়টি মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি।
বিকেলে রিমান্ড থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আদালতে হাজির করা হয়। গতকাল সোমবার সাবের হোসেন চৌধুরীকে পল্টন থানায় দায়ের করা বিএনপি কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই একদিনের মাথায় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গতকাল গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর এক মামলায় রিমান্ড মঞ্জুর হয় এবং আরও পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রিমান্ড শেষের আগেই আদালতে ফেরত পাঠিয়ে আবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই নাজমুল হাসান উল্লেখ করেন, জিজ্ঞাসাবাদে সাবের হোসেন চৌধুরী কোনো প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারছেন না। কথোপকথনে জানা গেছে যে, তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত। তাঁর হার্টে তিনটি রিং পরানো হয়েছে। বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতিতে পুলিশ হেফাজতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আশানুরূপ তথ্য পাওয়া যাবে না। বিধায় আদালতের নির্দেশ মোতাবেক ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ না করেই আদালতে পাঠানো হলো।
গত রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আটক করা হয়। পরে মকবুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর বিএনপির একদফা দাবি আন্দোলন কর্মসূচি ঘিরে সারা দেশের নেতা-কর্মীরা যখন জড়ো হতে থাকেন, তখন সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও তাদের পুলিশ বাহিনী বিএনপির সমাবেশ বানচালের সিদ্ধান্ত নেন। ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর এজাহার নামীয় ২৫৬ জন ও অজ্ঞাতনামা প্রায় ৪০০ জন আসামি বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। আসামিরা বিএনপি অফিসে প্রবেশ করে ভাঙচুর করেন।
এ সময় বিএনপি কার্যালয়ে থাকা নেতা-কর্মীদের লাঠিচার্জ ও গুলি করেন। এ সময় মকবুল নামে এক বিএনপিকর্মী আহত হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সদস্য আব্বাস আলী মামলা করেন।
অন্য যেসব মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ৪ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের একজন সদস্য খিলগাঁও আবাসিক এলাকায় শহীদ বাকী সড়কে অবস্থানকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে গত ৫ অক্টোবর খিলগাঁও থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন।
২০১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে বিএনপি প্রার্থী আফরোজা আব্বাসসহ তার দলের লোকজনের ওপর হামলা হয়। অনেকেই গুরুতর আহত হন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২৬ আগস্ট খিলগাঁও থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৩১ জুলাই রাত ১টার পরে খিলগাঁও থানার গোড়ান ছাপড়া মসজিদের পাশে সাংবাদিক ও জাতীয়তাবাদী পরিবহন শ্রমিক দলের সভাপতি হাসান মাহমুদকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় গত ২৮ আগস্ট খিলগাঁও থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন হাসান মাহমুদের স্ত্রী ফাতেমা।
২০১৫ সালের ২০ জানুয়ারি পুলিশ হেফাজতে ছিলেন খিলগাঁও থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান জনি। ২০ জানুয়ারি রাতে তাঁকে পুলিশ গুলি করে ক্রসফায়ারের নামে হত্যা করে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২ সেপ্টেম্বর খিলগাঁও থানায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
এছাড়াও পল্টন থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে। এই পাঁচ মামলায় পৃথক পৃথকভাবে গত সোমবার গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল।
সোমবার আদালতে হাজির করার পর রিমান্ডের আদেশ হলে তাঁকে আদালত থেকে নিচে নামানোর সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা ডিম নিক্ষেপ করে ও মারধরের চেষ্টা করে।
আদালতে বিক্ষোভ
আজ আদালত জামিন দেওয়ার পর আদালতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। তাঁরা আদালতের প্রতি অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। আদালতের চেয়ার টেবিল আছড়াতে থাকেন।
সাবের হোসেন চৌধুরীর আইনজীবী জানিয়েছেন, তাঁর মুক্তিতে কোনো বাধা নেই।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর যেসব মামলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের এবং পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আদালতে আনা হয়েছে তাঁদের মধ্যে এই প্রথম কোনো নেতা জামিনে মুক্তি পেলেন।
সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীকে ছয় মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান তাঁকে পৃথক পৃথক আদেশে জামিন দেন।
পল্টন থানার দুই মামলায় এবং খিলগাঁও থানায় দায়ের করা চার মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরীর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন। সন্ধ্যার আগে শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেক মামলায় জামিন দেন।
পল্টন থানায় সাবের হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা ছিল; একটি হত্যা মামলা অপরটি হত্যা চেষ্টা মামলা। খিলগাঁও থানায় তাঁর বিরুদ্ধে ছিল ছয়টি মামলা; দুটি হত্যা মামলা এবং দুটি হত্যাচেষ্টা মামলা। ছয়টি মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি।
বিকেলে রিমান্ড থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আদালতে হাজির করা হয়। গতকাল সোমবার সাবের হোসেন চৌধুরীকে পল্টন থানায় দায়ের করা বিএনপি কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই একদিনের মাথায় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গতকাল গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর এক মামলায় রিমান্ড মঞ্জুর হয় এবং আরও পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রিমান্ড শেষের আগেই আদালতে ফেরত পাঠিয়ে আবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই নাজমুল হাসান উল্লেখ করেন, জিজ্ঞাসাবাদে সাবের হোসেন চৌধুরী কোনো প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারছেন না। কথোপকথনে জানা গেছে যে, তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত। তাঁর হার্টে তিনটি রিং পরানো হয়েছে। বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতিতে পুলিশ হেফাজতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আশানুরূপ তথ্য পাওয়া যাবে না। বিধায় আদালতের নির্দেশ মোতাবেক ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ না করেই আদালতে পাঠানো হলো।
গত রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আটক করা হয়। পরে মকবুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর বিএনপির একদফা দাবি আন্দোলন কর্মসূচি ঘিরে সারা দেশের নেতা-কর্মীরা যখন জড়ো হতে থাকেন, তখন সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও তাদের পুলিশ বাহিনী বিএনপির সমাবেশ বানচালের সিদ্ধান্ত নেন। ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর এজাহার নামীয় ২৫৬ জন ও অজ্ঞাতনামা প্রায় ৪০০ জন আসামি বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। আসামিরা বিএনপি অফিসে প্রবেশ করে ভাঙচুর করেন।
এ সময় বিএনপি কার্যালয়ে থাকা নেতা-কর্মীদের লাঠিচার্জ ও গুলি করেন। এ সময় মকবুল নামে এক বিএনপিকর্মী আহত হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সদস্য আব্বাস আলী মামলা করেন।
অন্য যেসব মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ৪ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের একজন সদস্য খিলগাঁও আবাসিক এলাকায় শহীদ বাকী সড়কে অবস্থানকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে গত ৫ অক্টোবর খিলগাঁও থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন।
২০১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে বিএনপি প্রার্থী আফরোজা আব্বাসসহ তার দলের লোকজনের ওপর হামলা হয়। অনেকেই গুরুতর আহত হন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২৬ আগস্ট খিলগাঁও থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৩১ জুলাই রাত ১টার পরে খিলগাঁও থানার গোড়ান ছাপড়া মসজিদের পাশে সাংবাদিক ও জাতীয়তাবাদী পরিবহন শ্রমিক দলের সভাপতি হাসান মাহমুদকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় গত ২৮ আগস্ট খিলগাঁও থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন হাসান মাহমুদের স্ত্রী ফাতেমা।
২০১৫ সালের ২০ জানুয়ারি পুলিশ হেফাজতে ছিলেন খিলগাঁও থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান জনি। ২০ জানুয়ারি রাতে তাঁকে পুলিশ গুলি করে ক্রসফায়ারের নামে হত্যা করে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২ সেপ্টেম্বর খিলগাঁও থানায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
এছাড়াও পল্টন থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে। এই পাঁচ মামলায় পৃথক পৃথকভাবে গত সোমবার গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল।
সোমবার আদালতে হাজির করার পর রিমান্ডের আদেশ হলে তাঁকে আদালত থেকে নিচে নামানোর সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা ডিম নিক্ষেপ করে ও মারধরের চেষ্টা করে।
আদালতে বিক্ষোভ
আজ আদালত জামিন দেওয়ার পর আদালতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। তাঁরা আদালতের প্রতি অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। আদালতের চেয়ার টেবিল আছড়াতে থাকেন।
সাবের হোসেন চৌধুরীর আইনজীবী জানিয়েছেন, তাঁর মুক্তিতে কোনো বাধা নেই।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর যেসব মামলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের এবং পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আদালতে আনা হয়েছে তাঁদের মধ্যে এই প্রথম কোনো নেতা জামিনে মুক্তি পেলেন।
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৮ ঘণ্টা আগে