নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনোভাবেই সহানুভূতি দেখানোর সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন। তিনি বলেছেন, দুর্নীতির বিষয়টি সরকারের নজরে আসার পর কোনো প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে না। সরকারের সব যন্ত্র, প্রশাসন যন্ত্র দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে কোনো বাধা কিংবা প্রশ্ন উত্থাপন করছে না। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের সব ম্যাকানিজম (কলাকৌশল) সহযোগিতা করছে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব এসব কথা বলেন।
সরকারি চাকরিজীবীদের দুর্নীতি নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে, দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা হিসেবে এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের বক্তব্য জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘দুর্নীতি তো সবাই করে না। একটা অফিসের সবাই কী দুর্নীতিবাজ? হাতে গোনা কয়েকজন। সেই হাতে গোনা কয়েকজনের জন্য বাকি সবাই বিব্রত হন।’
সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘মন্ত্রণালয়গুলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। সব মন্ত্রণালয় যেন দুর্নীতির ব্যারেজ খুলে রেখেছে!’ এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সচিবেরা এ বিষয়ে ভালো জবাব দিতে পারবেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে নানাভাবে তাঁদের বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে। ডিপার্টমেন্টাল প্রসিডিংস একটা আছে।’
দুর্নীতির বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অবস্থান পরিষ্কার করা হয়েছে। দুর্নীতির কোনো বিষয়ে বা দুর্নীতির সঙ্গে কোনো সহানুভূতির দৃষ্টি দেখানো হবে না এবং দেখানো হচ্ছে না। এর ফাঁকে ফাঁকে কেন দুর্নীতি হচ্ছে? এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, ‘এত কাঠামোর মধ্যে থাকার পরেও দুর্নীতি হচ্ছে। এটা সব জায়গায় হয়। সব কাঠামোর মধ্যেই যারা খুবই দুষ্ট চিন্তার মানসিকতার, তারা এ কাজ করতে চায়।’
মাহবুব হোসেন আরও বলেন, ‘আমার কাছে এই তথ্য নেই যে কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ রকম আমার নজরে এলে আমি আবার তদন্তের ব্যবস্থা করব।’
তবে কাজের চাপ, লোকবলের অভাব ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে বলে উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সে ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হয়। কারণ ১০টা অভিযোগ থাকলে কোনটি আগে করা হবে সেটি নির্ধারণ করতে হয়। সবগুলো কাজ একসঙ্গে করতে পারা যায় না।’
আরও খবর পড়ুন:
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনোভাবেই সহানুভূতি দেখানোর সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন। তিনি বলেছেন, দুর্নীতির বিষয়টি সরকারের নজরে আসার পর কোনো প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে না। সরকারের সব যন্ত্র, প্রশাসন যন্ত্র দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে কোনো বাধা কিংবা প্রশ্ন উত্থাপন করছে না। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের সব ম্যাকানিজম (কলাকৌশল) সহযোগিতা করছে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব এসব কথা বলেন।
সরকারি চাকরিজীবীদের দুর্নীতি নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে, দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা হিসেবে এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের বক্তব্য জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘দুর্নীতি তো সবাই করে না। একটা অফিসের সবাই কী দুর্নীতিবাজ? হাতে গোনা কয়েকজন। সেই হাতে গোনা কয়েকজনের জন্য বাকি সবাই বিব্রত হন।’
সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘মন্ত্রণালয়গুলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। সব মন্ত্রণালয় যেন দুর্নীতির ব্যারেজ খুলে রেখেছে!’ এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সচিবেরা এ বিষয়ে ভালো জবাব দিতে পারবেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে নানাভাবে তাঁদের বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে। ডিপার্টমেন্টাল প্রসিডিংস একটা আছে।’
দুর্নীতির বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অবস্থান পরিষ্কার করা হয়েছে। দুর্নীতির কোনো বিষয়ে বা দুর্নীতির সঙ্গে কোনো সহানুভূতির দৃষ্টি দেখানো হবে না এবং দেখানো হচ্ছে না। এর ফাঁকে ফাঁকে কেন দুর্নীতি হচ্ছে? এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, ‘এত কাঠামোর মধ্যে থাকার পরেও দুর্নীতি হচ্ছে। এটা সব জায়গায় হয়। সব কাঠামোর মধ্যেই যারা খুবই দুষ্ট চিন্তার মানসিকতার, তারা এ কাজ করতে চায়।’
মাহবুব হোসেন আরও বলেন, ‘আমার কাছে এই তথ্য নেই যে কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ রকম আমার নজরে এলে আমি আবার তদন্তের ব্যবস্থা করব।’
তবে কাজের চাপ, লোকবলের অভাব ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে বলে উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সে ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হয়। কারণ ১০টা অভিযোগ থাকলে কোনটি আগে করা হবে সেটি নির্ধারণ করতে হয়। সবগুলো কাজ একসঙ্গে করতে পারা যায় না।’
আরও খবর পড়ুন:
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইতালি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইট (বিজি ৩৫৬) বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল।
৪ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে ঋণচুক্তির সময় ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) উল্লেখ না থাকা কিছু কাজ পরে প্রয়োজনে যুক্ত হয়েছে। বাড়তি এসব কাজে খরচ হয়েছে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ডলারের বর্তমান বিনিময়হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৪৭ কোটি টাকা)। এই টাকা ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে প্রকল্পটিতে
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
১৫ ঘণ্টা আগে