সৌগত বসু, ঢাকা
জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৬৬ শতাংশ মৃত্যুর কারণ তিন চাকার অবৈধ যানবাহন। মহাসড়কে এমন যান চলাচলে উচ্চ আদালত ও সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও মানছে না কেউ। নছিমন, করিমন, ভটভটির সঙ্গে যোগ হয়েছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশা। সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছাড়া বাকি যানগুলোর নিবন্ধন, অনুমোদন নেই।
গবেষকেরা বলছেন, তিন চাকার অবৈধ যানবাহনের দুর্ঘটনার ৬১ শতাংশই ঘটেছে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটও (এআরআই) জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে দুর্ঘটনায় বড় দায় চিহ্নিত করেছে তিন চাকার ২০ ধরনের অবৈধ যানের। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সব মহাসড়কে তিন চাকার যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক যান চলাচল নিষিদ্ধ থাকার কথা বলেছে। তবে বন্ধ তো দূরের কথা, নিয়ন্ত্রণও করা যায়নি।
এমন বাস্তবতায় আজ ২২ অক্টোবর দেশে পালিত হচ্ছে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। ২০১৭ সাল থেকে দিবসটি পালন করা হচ্ছে।
বিআরটিএর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৯৮০টি দুর্ঘটনার পেছনে সরাসরি জড়িত ছিল ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৭৩০ জন।
বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের হিসাবে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে সিএনজিচালিত অটোরিকশা-ইজিবাইক-ব্যাটারিচালিত রিকশা-অটো ভ্যান দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৯৭ জন; নছিমন-করিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটম দুর্ঘটনায় ২৭৮ জন নিহত হয়। গত সাড়ে পাঁচ বছরে দেশে ৩২ হাজার ৭৩৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে ৩৫ হাজার ৩৮৪ জনের। ইজিবাইক-সিএনজি অটোরিকশা-ব্যাটারির রিকশা-অটোভ্যান-টেম্পো-লেগুনার দুর্ঘটনার হার ১৮ দশমিক ৯২ শতাংশ, নছিমন-করিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটমের দুর্ঘটনার হার ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ। নিহতদের মধ্যে ইজিবাইক-অটোরিকশা-ব্যাটারির রিকশা-অটোভ্যান-টেম্পো-লেগুনার যাত্রী ছিলেন ৬ হাজার ৮০ জন; নছিমন-করিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটমের যাত্রী ছিল ২ হাজার ৩৫৭ জন।
একসময় তিন চাকার যান বলতে নছিমন, করিমন, ভটভটিসহ শ্যালো ইঞ্জিনচালিত বাহন ও অযান্ত্রিক রিকশাকে বোঝানো হলেও এখন সেই স্থান দখল করে নিয়েছে ইজিবাইক, অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, অটোভ্যান। এসব যানের ব্যাটারি চার্জ হয় বিদ্যুতে। এমন কয়েক লাখ যান চলছে বিভিন্ন মহাসড়কে।
বুয়েটের এআরআই ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য ভটভটি-নছিমন-করিমনসহ ২০ ধরনের যানের দায় চিহ্নিত করেছে। ২০২২ সালে প্রকাশিত এআরআইয়ের একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়, এসব যানের ৬১ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে। একই সময়ে এসব মহাসড়কে ৬৬ শতাংশ মৃত্যুর কারণ এসব অবৈধ যান। নিহতদের মধ্যে পথচারী ৫৯ দশমিক ৮১ শতাংশ; যাত্রী ৩৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ; চালক ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।
২০১৪ সালে উচ্চ আদালত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর মহাসড়কে নছিমন, করিমন ও ভটভটি চলাচল নিষিদ্ধ করেন। এতে এসব যানের সংখ্যা কিছু কমলেও মহাসড়কে নেমেছে অসংখ্য ইজিবাইক, অটোরিকশা। মন্ত্রণালয়ও মহাসড়কে তিন চাকার যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক যান চলাচল নিষিদ্ধ করে। তবে মাঝেমধ্যে বিআরটিএ, হাইওয়ে পুলিশ অভিযান চালালেও নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ দেখা যায়নি।
বিআরটিএর রোড সেফটি শাখার পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী বলেন, তাঁদের এনফোর্সমেন্ট বিভাগে মাত্র ১৮ জন ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন। এই স্বল্প সক্ষমতায় তাঁদের কাজ করতে হচ্ছে। মূল কাজ করছে হাইওয়ে পুলিশ।
হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা বলেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে গত দুই মাসে অনেক অবৈধ যানবাহন সড়কে উঠে এসেছে। তিনি নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন।
চলতি বছর ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চট্টগ্রামের হাটহাজারী, সিলেট, ফরিদপুরের কানাইপুরে পাঁচটি দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করেছেন বুয়েটের এআরআইয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. আরমানা সাবিহা হক। চলমান এই গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব দুর্ঘটনার কোনো কোনোটির পেছনে ইজিবাইকের দায় ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ঢাকা জেলা ট্যাক্সি, ট্যাক্সি কার, অটোটেম্পো, অটোরিকশাচালক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব বুলবুল বলেন, স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতে মানুষের ভরসা ইজিবাইক, অটোরিকশা। হুট করে এসব বন্ধ করলে শ্রমিক অসন্তোষের পাশাপাশি গণপরিবহন সংকটও তৈরি হবে। তিনি বলেন, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হালকা ও কম গতির যানের জন্য মহাসড়কের পাশে সার্ভিস লেন করার দাবি জানালেও সওজ, এলজিইডি শোনেনি।
তবে সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ হালিমুর রহমান বলেন, সওজ প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কের পাশে আলাদা সার্ভিস লেন করেছে। কিন্তু ইজিবাইক, অটোরিকশাচালকেরা বেপরোয়া। এ ছাড়া সড়কের পাশে বাজারঘাটসহ নানা স্থাপনা রয়েছে। এগুলো সরাতে পুলিশ প্রশাসনকে বড় ভূমিকা নিতে হবে।
জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৬৬ শতাংশ মৃত্যুর কারণ তিন চাকার অবৈধ যানবাহন। মহাসড়কে এমন যান চলাচলে উচ্চ আদালত ও সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও মানছে না কেউ। নছিমন, করিমন, ভটভটির সঙ্গে যোগ হয়েছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশা। সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছাড়া বাকি যানগুলোর নিবন্ধন, অনুমোদন নেই।
গবেষকেরা বলছেন, তিন চাকার অবৈধ যানবাহনের দুর্ঘটনার ৬১ শতাংশই ঘটেছে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটও (এআরআই) জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে দুর্ঘটনায় বড় দায় চিহ্নিত করেছে তিন চাকার ২০ ধরনের অবৈধ যানের। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সব মহাসড়কে তিন চাকার যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক যান চলাচল নিষিদ্ধ থাকার কথা বলেছে। তবে বন্ধ তো দূরের কথা, নিয়ন্ত্রণও করা যায়নি।
এমন বাস্তবতায় আজ ২২ অক্টোবর দেশে পালিত হচ্ছে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। ২০১৭ সাল থেকে দিবসটি পালন করা হচ্ছে।
বিআরটিএর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৯৮০টি দুর্ঘটনার পেছনে সরাসরি জড়িত ছিল ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৭৩০ জন।
বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের হিসাবে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে সিএনজিচালিত অটোরিকশা-ইজিবাইক-ব্যাটারিচালিত রিকশা-অটো ভ্যান দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৯৭ জন; নছিমন-করিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটম দুর্ঘটনায় ২৭৮ জন নিহত হয়। গত সাড়ে পাঁচ বছরে দেশে ৩২ হাজার ৭৩৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে ৩৫ হাজার ৩৮৪ জনের। ইজিবাইক-সিএনজি অটোরিকশা-ব্যাটারির রিকশা-অটোভ্যান-টেম্পো-লেগুনার দুর্ঘটনার হার ১৮ দশমিক ৯২ শতাংশ, নছিমন-করিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটমের দুর্ঘটনার হার ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ। নিহতদের মধ্যে ইজিবাইক-অটোরিকশা-ব্যাটারির রিকশা-অটোভ্যান-টেম্পো-লেগুনার যাত্রী ছিলেন ৬ হাজার ৮০ জন; নছিমন-করিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটমের যাত্রী ছিল ২ হাজার ৩৫৭ জন।
একসময় তিন চাকার যান বলতে নছিমন, করিমন, ভটভটিসহ শ্যালো ইঞ্জিনচালিত বাহন ও অযান্ত্রিক রিকশাকে বোঝানো হলেও এখন সেই স্থান দখল করে নিয়েছে ইজিবাইক, অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, অটোভ্যান। এসব যানের ব্যাটারি চার্জ হয় বিদ্যুতে। এমন কয়েক লাখ যান চলছে বিভিন্ন মহাসড়কে।
বুয়েটের এআরআই ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য ভটভটি-নছিমন-করিমনসহ ২০ ধরনের যানের দায় চিহ্নিত করেছে। ২০২২ সালে প্রকাশিত এআরআইয়ের একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়, এসব যানের ৬১ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে। একই সময়ে এসব মহাসড়কে ৬৬ শতাংশ মৃত্যুর কারণ এসব অবৈধ যান। নিহতদের মধ্যে পথচারী ৫৯ দশমিক ৮১ শতাংশ; যাত্রী ৩৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ; চালক ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।
২০১৪ সালে উচ্চ আদালত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর মহাসড়কে নছিমন, করিমন ও ভটভটি চলাচল নিষিদ্ধ করেন। এতে এসব যানের সংখ্যা কিছু কমলেও মহাসড়কে নেমেছে অসংখ্য ইজিবাইক, অটোরিকশা। মন্ত্রণালয়ও মহাসড়কে তিন চাকার যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক যান চলাচল নিষিদ্ধ করে। তবে মাঝেমধ্যে বিআরটিএ, হাইওয়ে পুলিশ অভিযান চালালেও নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ দেখা যায়নি।
বিআরটিএর রোড সেফটি শাখার পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী বলেন, তাঁদের এনফোর্সমেন্ট বিভাগে মাত্র ১৮ জন ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন। এই স্বল্প সক্ষমতায় তাঁদের কাজ করতে হচ্ছে। মূল কাজ করছে হাইওয়ে পুলিশ।
হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা বলেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে গত দুই মাসে অনেক অবৈধ যানবাহন সড়কে উঠে এসেছে। তিনি নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন।
চলতি বছর ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চট্টগ্রামের হাটহাজারী, সিলেট, ফরিদপুরের কানাইপুরে পাঁচটি দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করেছেন বুয়েটের এআরআইয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. আরমানা সাবিহা হক। চলমান এই গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব দুর্ঘটনার কোনো কোনোটির পেছনে ইজিবাইকের দায় ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ঢাকা জেলা ট্যাক্সি, ট্যাক্সি কার, অটোটেম্পো, অটোরিকশাচালক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব বুলবুল বলেন, স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতে মানুষের ভরসা ইজিবাইক, অটোরিকশা। হুট করে এসব বন্ধ করলে শ্রমিক অসন্তোষের পাশাপাশি গণপরিবহন সংকটও তৈরি হবে। তিনি বলেন, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হালকা ও কম গতির যানের জন্য মহাসড়কের পাশে সার্ভিস লেন করার দাবি জানালেও সওজ, এলজিইডি শোনেনি।
তবে সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ হালিমুর রহমান বলেন, সওজ প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কের পাশে আলাদা সার্ভিস লেন করেছে। কিন্তু ইজিবাইক, অটোরিকশাচালকেরা বেপরোয়া। এ ছাড়া সড়কের পাশে বাজারঘাটসহ নানা স্থাপনা রয়েছে। এগুলো সরাতে পুলিশ প্রশাসনকে বড় ভূমিকা নিতে হবে।
জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী হিসেবে মামলা লড়তে আবেদন করেছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না। সেই আবেদন খারিজ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, ‘আপনি ট্রেন মিস করেছেন।’
২৮ মিনিট আগেসচিবালয়ের ভেতরে মিছিল, সমাবেশ ও গণজমায়েত নিষিদ্ধ করেছে সরকার। যদিও সরকারি কর্মচারীরা দলবদ্ধভাবে আন্দোলনে অংশ নিলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেদেশে গত জুলাই মাসে ৫০৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫২০ জন নিহত এবং ১৩৫৬ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৬২টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৬৯ জন এবং আহত হয়েছেন ১৪৪ জন। যা মোট দুর্ঘটনার ৩২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, নিহতের ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং আহতের ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় স্থগিত হওয়া জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্যাপনের নতুন সূচি ঘোষণা করেছে সরকার। ১৮ থেকে ২৪ আগস্ট সারা দেশে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্যাপন করা কবে। এর লক্ষ্য, দেশের মৎস্যসম্পদ বৃদ্ধি, সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও টেকসই ব্যবহারে জনসচেতনতা তৈরি করা।
১ ঘণ্টা আগে