বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দাবির মুখে সরকার এই অধ্যাদেশ প্রথমে স্থগিত করে, পরে তা বাতিল করতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে চতুর্থ দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। কর্মচারীদের বিক্ষোভ শুরুর আগেই বেশ কয়েকজন সচিবকে নিয়ে বৈঠক করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ। ওই বৈঠক থেকে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় কয়েকজন সচিবকে নিয়ে একটি কমিটি করা হয়। এ ছাড়া ভূমিসচিব এ এস এম সালেহ আহমেদকে আন্দোলনরত কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বিক্ষোভ চলাকালেই কর্মচারী নেতাদের বৈঠকের বিষয়ে জানান ভূমিসচিব। এরপর বেলা পৌনে ১টায় বিক্ষোভ সমাবেশ শেষ করে নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন কর্মচারী নেতারা। এরপর ভূমিসচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তাঁরা। বৈঠকে গণপূর্ত, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং যুব ও ক্রীড়াসচিবও অংশ নেন।
বৈঠক শেষে ভূমিসচিব বলেন, ‘আমরা তাঁদের (কর্মচারী নেতা) কথা শুনেছি। যেহেতু জিনিসটা (অধ্যাদেশ বাতিল) তাঁরা তাড়াতাড়ি চান, সে জন্য আমরা ঠিক করেছি সংশ্লিষ্ট সচিব মিলে বুধবার সকাল ১০টায় মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে কথাগুলো জানাব। তাঁরা পরবর্তী সময়ে কী করবেন, একটি প্রক্রিয়া তো থাকেই, সে প্রক্রিয়া শেষ করে সরকারের উচ্চপর্যায়ের যাঁরা মুখপাত্র থাকবেন, তখন তাঁরা এ বিষয়ে একটি ঘোষণা দেবেন। আমরা কর্মকর্তা পর্যায়ে আলোচনা করে সমস্যা শুনেছি, আলোচনা চলবে। যে প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হবে, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়ে করবে, তৎক্ষণ আমরা কাজে থাকব, তাঁরা আন্দোলন করবেন না।’
ভূমিসচিব জানান, নতুন অধ্যাদেশের অপব্যবহার হতে পারে বলে কর্মচারী নেতারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাই এ ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। সরকারের সিদ্ধান্ত কী হয়, তা তাঁরা দেখবেন।
এ বিষয়ে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কোনো আংশিক সংশোধন চাই না, আমরা পুরোপুরি বাতিল চাই। স্যার এটির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। আমরা বুধবারের কর্মসূচি স্থগিত করেছি।’
নূরুল ইসলাম বলেন, ‘৬-৭ জন সচিব স্যার সবাই একমত হয়েছেন। আমার ধারণা, যদি তাঁরা একসঙ্গে বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব স্যার অবশ্যই ইতিবাচকভাবে নেবেন। আমরা এটা আংশিক বাতিলের আলোচনা করার জন্য আসিনি। স্যারেরাও আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছেন, তাঁরা এটি সম্পূর্ণ বাতিলের ব্যাপারে বলবেন।’
নূরুল ইসলামের এই বক্তব্যের পর ভূমিসচিব বলেন, ‘উনারা যেটা বলেছেন আমরা শুনেছি, সেটা আমরা জানাব। এই আইন করায় আমাদের কোনো হাত ছিল না বা আইন বাতিলেও আমাদের হাত নেই, ক্ষমতা নেই। এটি একটি প্রক্রিয়া, প্রক্রিয়াটা সরকার করবে। আমরা শুধু উনাদের দাবিটা জানাব। সরকার কী করবে, সেটা তো আমরা বলতে পারছি না।’
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের আরেক কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর বলেন, ‘একটি বিষয় প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা অবস্থায় আন্দোলন-সংগ্রাম অশোভনমূলক হয়। এ জন্য বুধবারের কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। কাল (আজ) সবাই স্বাভাবিক কাজ করবে। যেহেতু সচিব স্যারেরা মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে বসবেন, আশা করি সেখান থেকে একটি ফলপ্রসূ সমাধান আসবে।’
বৈঠক সূত্র জানায়, কর্মচারী নেতাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বৈঠকে অংশ নেওয়া সচিবেরা তাঁদের বলেছেন, তাঁরাও এই অধ্যাদেশ বাতিলের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে বলবেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ বিষয়ে সরকারকে জানাবেন।
বৈঠকে উপস্থিত একজন কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে ভূমিসচিবকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, মন্ত্রিপরিষদ সচিব পরামর্শ দেওয়ার পরও অধ্যাদেশ বাতিলের বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ না নিলে তখন কী হবে? এর উত্তরে ভূমিসচিবসহ অন্য সচিবেরা বলেছেন, ‘তখন আমরাও আপনাদের সঙ্গে আন্দোলনে যোগ দেব।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে আজ সকাল ১০টায় কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে জানানোর পর এ বিষয়ে সরকার কী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে, তা আজ দুপুরের মধ্যে কর্মচারী নেতাদের জানানো হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, অধ্যাদেশ বাতিল করতে হলে উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন নিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা ২৮-৩১ মে দেশের বাইরে থাকবেন। ফলে ৩১ মে পর্যন্ত এই অধ্যাদেশ বাতিলের কোনো সুযোগ নেই। তবে সরকার চাইলে প্রজ্ঞাপন জারি করে অধ্যাদেশ স্থগিত রাখতে পারে, সে ক্ষেত্রে নতুন অধ্যাদেশের আর কার্যকারিতা থাকবে না।
সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত একজন কর্মচারী নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সচিব স্যারদের কথায় বুঝেছি প্রথমে অধ্যাদেশ স্থগিত করা হবে। এরপর যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এটি বাতিল করবে সরকার। তবে সরকার কোনো কারণে এই কালো আইন বাতিল না করলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি দেব।’
এদিকে দেড় থেকে দুই শ সরকারি কর্মচারীকে চাকরি থেকে স্ট্যান্ডরিলিজ দিতে সরকার তাঁদের প্রাথমিক তালিকা করেছে বলে গতকাল বিকেল থেকে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। তবে এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা কিছু জানাতে পারেননি। সরকারি বিধিবিধান অনুযায়ী, সরকার চাইলে যেকোনো কর্মচারীকে তাৎক্ষণিক বদলি করতে পারে। তবে কোনো ধরনের প্রক্রিয়া ছাড়াই কাউকে চাকরিচ্যুত করা যায় না।
কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে গতকাল সচিবালয়ে দর্শনার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। গণমাধ্যমকর্মীদেরও গতকাল দুপুর পর্যন্ত সচিবালয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম সচিবালয়ের কর্মচারীদের আন্দোলনকে নৈতিক সমর্থন দিতে গতকাল পাস দেখিয়ে ভেতরে যেতে চাইলেও পুলিশ তাঁদের ঢুকতে দেয়নি। এক বিবৃতিতে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তাঁরা বিধিবহির্ভূত নিষেধাজ্ঞার জন্য স্বরাষ্ট্রসচিবের ব্যাখ্যা দাবি করেছেন। পাশাপাশি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ, জনপ্রশাসন সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এবং স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনির নিয়োগ বাতিলেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দাবির মুখে সরকার এই অধ্যাদেশ প্রথমে স্থগিত করে, পরে তা বাতিল করতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে চতুর্থ দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। কর্মচারীদের বিক্ষোভ শুরুর আগেই বেশ কয়েকজন সচিবকে নিয়ে বৈঠক করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ। ওই বৈঠক থেকে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় কয়েকজন সচিবকে নিয়ে একটি কমিটি করা হয়। এ ছাড়া ভূমিসচিব এ এস এম সালেহ আহমেদকে আন্দোলনরত কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বিক্ষোভ চলাকালেই কর্মচারী নেতাদের বৈঠকের বিষয়ে জানান ভূমিসচিব। এরপর বেলা পৌনে ১টায় বিক্ষোভ সমাবেশ শেষ করে নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন কর্মচারী নেতারা। এরপর ভূমিসচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তাঁরা। বৈঠকে গণপূর্ত, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং যুব ও ক্রীড়াসচিবও অংশ নেন।
বৈঠক শেষে ভূমিসচিব বলেন, ‘আমরা তাঁদের (কর্মচারী নেতা) কথা শুনেছি। যেহেতু জিনিসটা (অধ্যাদেশ বাতিল) তাঁরা তাড়াতাড়ি চান, সে জন্য আমরা ঠিক করেছি সংশ্লিষ্ট সচিব মিলে বুধবার সকাল ১০টায় মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে কথাগুলো জানাব। তাঁরা পরবর্তী সময়ে কী করবেন, একটি প্রক্রিয়া তো থাকেই, সে প্রক্রিয়া শেষ করে সরকারের উচ্চপর্যায়ের যাঁরা মুখপাত্র থাকবেন, তখন তাঁরা এ বিষয়ে একটি ঘোষণা দেবেন। আমরা কর্মকর্তা পর্যায়ে আলোচনা করে সমস্যা শুনেছি, আলোচনা চলবে। যে প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হবে, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়ে করবে, তৎক্ষণ আমরা কাজে থাকব, তাঁরা আন্দোলন করবেন না।’
ভূমিসচিব জানান, নতুন অধ্যাদেশের অপব্যবহার হতে পারে বলে কর্মচারী নেতারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাই এ ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। সরকারের সিদ্ধান্ত কী হয়, তা তাঁরা দেখবেন।
এ বিষয়ে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কোনো আংশিক সংশোধন চাই না, আমরা পুরোপুরি বাতিল চাই। স্যার এটির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। আমরা বুধবারের কর্মসূচি স্থগিত করেছি।’
নূরুল ইসলাম বলেন, ‘৬-৭ জন সচিব স্যার সবাই একমত হয়েছেন। আমার ধারণা, যদি তাঁরা একসঙ্গে বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব স্যার অবশ্যই ইতিবাচকভাবে নেবেন। আমরা এটা আংশিক বাতিলের আলোচনা করার জন্য আসিনি। স্যারেরাও আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছেন, তাঁরা এটি সম্পূর্ণ বাতিলের ব্যাপারে বলবেন।’
নূরুল ইসলামের এই বক্তব্যের পর ভূমিসচিব বলেন, ‘উনারা যেটা বলেছেন আমরা শুনেছি, সেটা আমরা জানাব। এই আইন করায় আমাদের কোনো হাত ছিল না বা আইন বাতিলেও আমাদের হাত নেই, ক্ষমতা নেই। এটি একটি প্রক্রিয়া, প্রক্রিয়াটা সরকার করবে। আমরা শুধু উনাদের দাবিটা জানাব। সরকার কী করবে, সেটা তো আমরা বলতে পারছি না।’
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের আরেক কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর বলেন, ‘একটি বিষয় প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা অবস্থায় আন্দোলন-সংগ্রাম অশোভনমূলক হয়। এ জন্য বুধবারের কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। কাল (আজ) সবাই স্বাভাবিক কাজ করবে। যেহেতু সচিব স্যারেরা মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে বসবেন, আশা করি সেখান থেকে একটি ফলপ্রসূ সমাধান আসবে।’
বৈঠক সূত্র জানায়, কর্মচারী নেতাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বৈঠকে অংশ নেওয়া সচিবেরা তাঁদের বলেছেন, তাঁরাও এই অধ্যাদেশ বাতিলের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে বলবেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ বিষয়ে সরকারকে জানাবেন।
বৈঠকে উপস্থিত একজন কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে ভূমিসচিবকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, মন্ত্রিপরিষদ সচিব পরামর্শ দেওয়ার পরও অধ্যাদেশ বাতিলের বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ না নিলে তখন কী হবে? এর উত্তরে ভূমিসচিবসহ অন্য সচিবেরা বলেছেন, ‘তখন আমরাও আপনাদের সঙ্গে আন্দোলনে যোগ দেব।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে আজ সকাল ১০টায় কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে জানানোর পর এ বিষয়ে সরকার কী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে, তা আজ দুপুরের মধ্যে কর্মচারী নেতাদের জানানো হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, অধ্যাদেশ বাতিল করতে হলে উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন নিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা ২৮-৩১ মে দেশের বাইরে থাকবেন। ফলে ৩১ মে পর্যন্ত এই অধ্যাদেশ বাতিলের কোনো সুযোগ নেই। তবে সরকার চাইলে প্রজ্ঞাপন জারি করে অধ্যাদেশ স্থগিত রাখতে পারে, সে ক্ষেত্রে নতুন অধ্যাদেশের আর কার্যকারিতা থাকবে না।
সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত একজন কর্মচারী নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সচিব স্যারদের কথায় বুঝেছি প্রথমে অধ্যাদেশ স্থগিত করা হবে। এরপর যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এটি বাতিল করবে সরকার। তবে সরকার কোনো কারণে এই কালো আইন বাতিল না করলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি দেব।’
এদিকে দেড় থেকে দুই শ সরকারি কর্মচারীকে চাকরি থেকে স্ট্যান্ডরিলিজ দিতে সরকার তাঁদের প্রাথমিক তালিকা করেছে বলে গতকাল বিকেল থেকে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। তবে এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা কিছু জানাতে পারেননি। সরকারি বিধিবিধান অনুযায়ী, সরকার চাইলে যেকোনো কর্মচারীকে তাৎক্ষণিক বদলি করতে পারে। তবে কোনো ধরনের প্রক্রিয়া ছাড়াই কাউকে চাকরিচ্যুত করা যায় না।
কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে গতকাল সচিবালয়ে দর্শনার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। গণমাধ্যমকর্মীদেরও গতকাল দুপুর পর্যন্ত সচিবালয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম সচিবালয়ের কর্মচারীদের আন্দোলনকে নৈতিক সমর্থন দিতে গতকাল পাস দেখিয়ে ভেতরে যেতে চাইলেও পুলিশ তাঁদের ঢুকতে দেয়নি। এক বিবৃতিতে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তাঁরা বিধিবহির্ভূত নিষেধাজ্ঞার জন্য স্বরাষ্ট্রসচিবের ব্যাখ্যা দাবি করেছেন। পাশাপাশি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ, জনপ্রশাসন সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এবং স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনির নিয়োগ বাতিলেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
১ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
২ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৩ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে আজ রোববার এই তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দাবির মুখে সরকার এই অধ্যাদেশ প্রথমে স্থগিত করে, পরে তা বাতিল করতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে চতুর্থ দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা।
২৮ মে ২০২৫
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
২ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৩ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে আজ রোববার এই তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দাবির মুখে সরকার এই অধ্যাদেশ প্রথমে স্থগিত করে, পরে তা বাতিল করতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে চতুর্থ দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা।
২৮ মে ২০২৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
১ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৩ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে আজ রোববার এই তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দাবির মুখে সরকার এই অধ্যাদেশ প্রথমে স্থগিত করে, পরে তা বাতিল করতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে চতুর্থ দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা।
২৮ মে ২০২৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
১ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
২ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে আজ রোববার এই তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে আজ রোববার এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী কর্তৃক এই নৃশংস ড্রোন হামলাটি পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই হামলায় কর্তব্যরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শহীদ হন। শহীদদের আত্মত্যাগ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অঙ্গীকারের এক উজ্জ্বল ও গৌরবময় নিদর্শন হয়ে থাকবে।
ড্রোন হামলায় শহীদ হয়েছেন ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী। তাঁরা হলেন নাটোরের কর্পোরাল মো. মাসুদ রানা (এএসসি), কুড়িগ্রামের সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম (বীর), রাজবাড়ীর সৈনিক শামীম রেজা (বীর), কুড়িগ্রামের সৈনিক শান্ত মন্ডল (বীর), কিশোরগঞ্জের মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং গাইবান্ধার লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া।
হামলায় আহত হয়েছেন আটজন শান্তিরক্ষী। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন কুষ্টিয়ার লেফটেন্যান্ট কর্নেল খোন্দকার খালেকুজ্জামান (পিএসসি, অর্ডন্যান্স), দিনাজপুরের সার্জেন্ট মো. মোস্তাকিম হোসেন (বীর), ঢাকার কর্পোরাল আফরোজা পারভিন ইতি (সিগন্যালস), বরগুনার ল্যান্স কর্পোরাল মহিবুল ইসলাম (ইএমই), কুড়িগ্রামের সৈনিক মো. মেজবাউল কবির (বীর), রংপুরের সৈনিক মোসা. উম্মে হানি আক্তার (ইঞ্জিনিয়ারিং), মানিকগঞ্জের সৈনিক চুমকি আক্তার (অর্ডন্যান্স) এবং নোয়াখালীর সৈনিক মো. মানাজির আহসান (বীর)।
আহত শান্তিরক্ষীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে সৈনিক মো. মেজবাউল কবিরের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় দ্রুত তাঁর সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে এবং তিনি বর্তমানে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। অপর সাত আহত শান্তিরক্ষীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারযোগে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে। সেনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থানান্তরিত সকলেই বর্তমানে শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়েছে এবং আহত ব্যক্তিদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করা হয়েছে।

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে আজ রোববার এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী কর্তৃক এই নৃশংস ড্রোন হামলাটি পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই হামলায় কর্তব্যরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শহীদ হন। শহীদদের আত্মত্যাগ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অঙ্গীকারের এক উজ্জ্বল ও গৌরবময় নিদর্শন হয়ে থাকবে।
ড্রোন হামলায় শহীদ হয়েছেন ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী। তাঁরা হলেন নাটোরের কর্পোরাল মো. মাসুদ রানা (এএসসি), কুড়িগ্রামের সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম (বীর), রাজবাড়ীর সৈনিক শামীম রেজা (বীর), কুড়িগ্রামের সৈনিক শান্ত মন্ডল (বীর), কিশোরগঞ্জের মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং গাইবান্ধার লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া।
হামলায় আহত হয়েছেন আটজন শান্তিরক্ষী। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন কুষ্টিয়ার লেফটেন্যান্ট কর্নেল খোন্দকার খালেকুজ্জামান (পিএসসি, অর্ডন্যান্স), দিনাজপুরের সার্জেন্ট মো. মোস্তাকিম হোসেন (বীর), ঢাকার কর্পোরাল আফরোজা পারভিন ইতি (সিগন্যালস), বরগুনার ল্যান্স কর্পোরাল মহিবুল ইসলাম (ইএমই), কুড়িগ্রামের সৈনিক মো. মেজবাউল কবির (বীর), রংপুরের সৈনিক মোসা. উম্মে হানি আক্তার (ইঞ্জিনিয়ারিং), মানিকগঞ্জের সৈনিক চুমকি আক্তার (অর্ডন্যান্স) এবং নোয়াখালীর সৈনিক মো. মানাজির আহসান (বীর)।
আহত শান্তিরক্ষীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে সৈনিক মো. মেজবাউল কবিরের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় দ্রুত তাঁর সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে এবং তিনি বর্তমানে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। অপর সাত আহত শান্তিরক্ষীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারযোগে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে। সেনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থানান্তরিত সকলেই বর্তমানে শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়েছে এবং আহত ব্যক্তিদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করা হয়েছে।

কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দাবির মুখে সরকার এই অধ্যাদেশ প্রথমে স্থগিত করে, পরে তা বাতিল করতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে চতুর্থ দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা।
২৮ মে ২০২৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
১ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
২ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৩ ঘণ্টা আগে