নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বিচারকদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতির সহযোগিতা কামনা করেছে নির্বাচন কমিশন।
আজ বুধবার বিকেলে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টে সাক্ষাৎ করে এই সহযোগিতা চান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
বেলা পৌনে তিনটা থেকে প্রধান বিচারপতির খাস কামরায় ঘণ্টা ব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, মো. আনিছুর রহমান, সচিব মো. জাহাংগীর আলম এবং যুগ্ম সচিব (আইন) মো. মাহবুবার রহমান সরকার উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আমাদের খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সৌজন্য বিনিময়ের পাশাপাশি একটা বিষয়ে ওনার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম। সেটা হলো, জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনে বিচারকেরা ইলেক্টরাল ইনকোয়ারি কমিটির দায়িত্ব পালন করেন। এটা এবার সিভিল কোর্ট ভ্যাকেশনের সময়ে হবে। সিভিল ভ্যাকেশনের কারণে যেন ওই দায়িত্বটা বন্ধ না থাকে। যদি বন্ধ থাকে তাহলে আমাদের ওই কাজটা পিছিয়ে যাবে।’
তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন শেষে গেজেট হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী আচরণবিধির বিষয়টি ইলেক্টরাল ইনকোয়ারি কমিটি পর্যবেক্ষণ করে। এই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয় নির্বাচন কমিশন। ওই কমিটিতে সারা দেশে সিনিয়র সহকারী জজ ও যুগ্ম জেলা জজ পর্যায়ের বিচারকেরা দায়িত্ব পালন করেন।
সিইসি বলেন, ‘বিষয়টি প্রধান বিচারপতিকে জানিয়ে রেখেছি। যাতে ওই সময় ওনারা (বিচারকেরা) দায়িত্ব পালন করেন, ডিসেম্বর মাসে। আর জানুয়ারি মাসে আগের মতোই দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি (প্রধান বিচারপতি) বলেছেন, এটা বিবেচনায় রাখবেন।’
দুই দলের সমঝোতার বিষয়ে কথা হয়েছে কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘এমন কোনো আলোচনা হয়নি।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বিচারকদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতির সহযোগিতা কামনা করেছে নির্বাচন কমিশন।
আজ বুধবার বিকেলে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টে সাক্ষাৎ করে এই সহযোগিতা চান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
বেলা পৌনে তিনটা থেকে প্রধান বিচারপতির খাস কামরায় ঘণ্টা ব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, মো. আনিছুর রহমান, সচিব মো. জাহাংগীর আলম এবং যুগ্ম সচিব (আইন) মো. মাহবুবার রহমান সরকার উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আমাদের খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সৌজন্য বিনিময়ের পাশাপাশি একটা বিষয়ে ওনার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম। সেটা হলো, জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনে বিচারকেরা ইলেক্টরাল ইনকোয়ারি কমিটির দায়িত্ব পালন করেন। এটা এবার সিভিল কোর্ট ভ্যাকেশনের সময়ে হবে। সিভিল ভ্যাকেশনের কারণে যেন ওই দায়িত্বটা বন্ধ না থাকে। যদি বন্ধ থাকে তাহলে আমাদের ওই কাজটা পিছিয়ে যাবে।’
তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন শেষে গেজেট হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী আচরণবিধির বিষয়টি ইলেক্টরাল ইনকোয়ারি কমিটি পর্যবেক্ষণ করে। এই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয় নির্বাচন কমিশন। ওই কমিটিতে সারা দেশে সিনিয়র সহকারী জজ ও যুগ্ম জেলা জজ পর্যায়ের বিচারকেরা দায়িত্ব পালন করেন।
সিইসি বলেন, ‘বিষয়টি প্রধান বিচারপতিকে জানিয়ে রেখেছি। যাতে ওই সময় ওনারা (বিচারকেরা) দায়িত্ব পালন করেন, ডিসেম্বর মাসে। আর জানুয়ারি মাসে আগের মতোই দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি (প্রধান বিচারপতি) বলেছেন, এটা বিবেচনায় রাখবেন।’
দুই দলের সমঝোতার বিষয়ে কথা হয়েছে কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘এমন কোনো আলোচনা হয়নি।’
ভোট কারচুপি, সাজানো ও প্রহসনের নির্বাচনের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন...
১৪ মিনিট আগেশেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএনপি। দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ মামলাটি করেছেন। মামলায় সাবেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ৩ প্রধান নির্বাচন কমিশনার
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করতেন। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে