নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হয়ে উঠেছে জনবলের ঘাটতি। এ ছাড়া অঞ্চলভিত্তিক টিকাকেন্দ্রের অসম বণ্টন, অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ, টিকার অপর্যাপ্ততার মতো সমস্যাও রয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
বক্তব্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, সম্প্রতি জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের যৌথ গবেষণায় সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় দেখা যায়, ইপিআইয়ের অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে টিকা কার্যক্রমে জনবলের ঘাটতি। এসবের মধ্যে রয়েছে অঞ্চলভিত্তিক টিকাকেন্দ্রের অসম বণ্টন, অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ, টিকার অপর্যাপ্ততা, টিকাদান কর্মীদের প্রশিক্ষণের অভাব, দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় টিকা পরিবহনজনিত সমস্যা, টিকাদানসম্পর্কিত প্রচারণার অভাব।
নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের অধীনে শহর ও গ্রামে টিকাদান প্রকল্পে বরাদ্দকৃত জনবলের মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ পদ ও ইপিআই সদর দপ্তরে ৪৩ শতাংশ পদ এখনো শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া বরাদ্দ করা জনসংখ্যাও প্রয়োজনের তুলনায় কম। আরবান ইমিউনাইজেশন স্ট্র্যাটেজি-২০১৯ ও ইপিআই মাইক্রোপ্ল্যান-২০২৪ অনুসারে প্রতি ৫০ হাজার জনসংখ্যার জন্য ছযজন টিকাদানকর্মী প্রয়োজন, যা বাংলাদেশে এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। তা ছাড়া জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুসারে টিকাদান কেন্দ্রের অসম বণ্টন লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে, দুর্গম ও উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যে সংখ্যায় টিকাদান কেন্দ্র থাকা দরকার, সেসংখ্যক কেন্দ্র নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে বেশ কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরে সংগঠনটি। এর মধ্যে রয়েছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে শহর ও গ্রামে টিকাদান প্রকল্পে বরাদ্দ করা জনবলের শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দেওয়া, জনসংখ্যাভিত্তিক জনবলনীতি হালনাগাদ করা, জনসংখ্যার ঘনত্বের ওপর ভিত্তি করে টিকাকেন্দ্র বণ্টন, প্রতি টিকাদান কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় টিকার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা ও টিকার সরবরাহ ব্যবস্থাপনাকে শক্তিশালী করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গবেষণা প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (এমএনসি অ্যান্ড এএইচ) এস এম আব্দুল্লাহ আল মুরাদ প্রমুখ।
বাংলাদেশে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হয়ে উঠেছে জনবলের ঘাটতি। এ ছাড়া অঞ্চলভিত্তিক টিকাকেন্দ্রের অসম বণ্টন, অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ, টিকার অপর্যাপ্ততার মতো সমস্যাও রয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
বক্তব্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, সম্প্রতি জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের যৌথ গবেষণায় সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় দেখা যায়, ইপিআইয়ের অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে টিকা কার্যক্রমে জনবলের ঘাটতি। এসবের মধ্যে রয়েছে অঞ্চলভিত্তিক টিকাকেন্দ্রের অসম বণ্টন, অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ, টিকার অপর্যাপ্ততা, টিকাদান কর্মীদের প্রশিক্ষণের অভাব, দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় টিকা পরিবহনজনিত সমস্যা, টিকাদানসম্পর্কিত প্রচারণার অভাব।
নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের অধীনে শহর ও গ্রামে টিকাদান প্রকল্পে বরাদ্দকৃত জনবলের মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ পদ ও ইপিআই সদর দপ্তরে ৪৩ শতাংশ পদ এখনো শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া বরাদ্দ করা জনসংখ্যাও প্রয়োজনের তুলনায় কম। আরবান ইমিউনাইজেশন স্ট্র্যাটেজি-২০১৯ ও ইপিআই মাইক্রোপ্ল্যান-২০২৪ অনুসারে প্রতি ৫০ হাজার জনসংখ্যার জন্য ছযজন টিকাদানকর্মী প্রয়োজন, যা বাংলাদেশে এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। তা ছাড়া জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুসারে টিকাদান কেন্দ্রের অসম বণ্টন লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে, দুর্গম ও উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যে সংখ্যায় টিকাদান কেন্দ্র থাকা দরকার, সেসংখ্যক কেন্দ্র নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে বেশ কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরে সংগঠনটি। এর মধ্যে রয়েছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে শহর ও গ্রামে টিকাদান প্রকল্পে বরাদ্দ করা জনবলের শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দেওয়া, জনসংখ্যাভিত্তিক জনবলনীতি হালনাগাদ করা, জনসংখ্যার ঘনত্বের ওপর ভিত্তি করে টিকাকেন্দ্র বণ্টন, প্রতি টিকাদান কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় টিকার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা ও টিকার সরবরাহ ব্যবস্থাপনাকে শক্তিশালী করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গবেষণা প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (এমএনসি অ্যান্ড এএইচ) এস এম আব্দুল্লাহ আল মুরাদ প্রমুখ।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ প্রস্তাবনা প্রশ্নে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। অধিকাংশ দল প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সর্বোচ্চ দুবারের প্রস্তাব করেছে। তবে কয়েকটি দল দুবারের পর একবার বিরতি দিয়ে আবার হতে পারবেন বলে মত দিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৯ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই দি
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
৫ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগে