অনলাইন ডেস্ক
তাবলিগ জামাতের দুপক্ষের মধ্যে বিবদমান দ্বন্দ্ব ও সংঘাত নিরসনের বদলে মাওলানা মামুনুল হক তা আরও উসকে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থী আলেম-ওলামারা। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একপক্ষীয় আচরণ করছেন।
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে দেশব্যাপী তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ অনুসারীদের ওপর জুলুম, নির্যাতন, হামলা-মামলা, শীর্ষ মুরব্বিদের ওপর মামলার প্রতিবাদে এবং কারাবন্দী মুফতি মুআজ বিন নূরের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ জানিয়েছেন তাবলিগ জামাতের নিজামুদ্দিন অনুসারী শফিক বিন নাঈম। তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের সাধারণ সাথি এবং উলামায়ে কেরামের ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে শফিক বিন নাঈম বলেন, ‘সাংবাদিকেরা তাবলিগের মুরব্বিকে প্রশ্ন করেছে, তিনি কিছু বললেন না, কিন্তু মামুনুল হক সাহেব উত্তর দিলেন। মামুনুল হক সাহেব তো তাবলিগের কেউ না। উনি আগুনের মধ্যে পানি না ঢেলে কেরোসিন ঢেলেছেন। উনি তো মুসলমানদের মধ্যে একজন যোগ্য লোক, ইসলামের জন্য ওনার পরিবার অনেক কিছু করেছেন। তিনি এর সমাধান করলেন না কেন?’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মূল মারকাজ থেকে আলাদা হয়ে দুই-একজন লোক আলাদা হয়ে আরেকটা মাদ্রাসা তৈরি করার চেষ্টা করছে। আমাদের ভারতপন্থী বলা হয়, তাহলে যুবায়েরপন্থীরা তো ডাবল ভারতপন্থী। আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন রাস্তায় নামি নাই, কিন্তু তারা সমাবেশ, ভাঙচুর করে।’
তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের কাছে খবর ছিল, যুবায়েরপন্থীরা অস্ত্রসহ অবস্থান করছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ১৮ তারিখের মিটিংটা কেন এক দিন আগে করলেন না? ২০১৬ সাল থেকে আমাদের ১০ জন সাথি নিহত হয়েছে। হাজার হাজার সাথি আহত হয়েছে। আমাদের নিজামুদ্দিন অনুসারীদের ঘরে ঘরে হামলা হচ্ছে। দোকানপাটে লুট হচ্ছে।’
সাদপন্থীদের মিডিয়া সমন্বয়ক মুআজ বিন নূরের মুক্তি দাবি করে তিনি বলেন, ‘তাবলিগ করার কারণে কেউ গ্রেপ্তার হয়েছেন এমন নজির নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তো শুধু যুবায়েরপন্থীদের না। উনি সবার অভিভাবক। উনি কীভাবে একটা পক্ষ নেয়? ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব সম্মানিত লোক। তিনি দুপক্ষ নিয়ে বসলে এই সংকটের সমাধান হবে আশা করি।’
তিনি বলেন, ‘যারা তাবলিগের কাজকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র করছে তারা চাচ্ছে বাংলাদেশে তাবলিগ বন্ধ হয়ে যাক। বাংলাদেশের ওলামাদের ব্যাপারে একটা খারাপ ম্যাসেজ বহির্বিশ্বে যাচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভির উপস্থিতি নিশ্চিত করা; অনুসারী মুরব্বিদের নামে করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, কারাবন্দী মুফতি মুআজ বিন নূরকে অতিসত্বর নিঃশর্ত মুক্তি, কাকরাইল মসজিদ, টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ও সারা বাংলাদেশে মসজিদভিত্তিক তাবলিগের কাজকে সমান অধিকারের ভিত্তিতে পরিচালনার পরিবেশ তৈরি করতে দেওয়াসহ ১০ দফা দাবি জানান সাদপন্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মাসুদুল হক কাসেমী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মঞ্জুরুল হক প্রমুখ।
তাবলিগ জামাতের দুপক্ষের মধ্যে বিবদমান দ্বন্দ্ব ও সংঘাত নিরসনের বদলে মাওলানা মামুনুল হক তা আরও উসকে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থী আলেম-ওলামারা। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একপক্ষীয় আচরণ করছেন।
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে দেশব্যাপী তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ অনুসারীদের ওপর জুলুম, নির্যাতন, হামলা-মামলা, শীর্ষ মুরব্বিদের ওপর মামলার প্রতিবাদে এবং কারাবন্দী মুফতি মুআজ বিন নূরের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ জানিয়েছেন তাবলিগ জামাতের নিজামুদ্দিন অনুসারী শফিক বিন নাঈম। তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের সাধারণ সাথি এবং উলামায়ে কেরামের ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে শফিক বিন নাঈম বলেন, ‘সাংবাদিকেরা তাবলিগের মুরব্বিকে প্রশ্ন করেছে, তিনি কিছু বললেন না, কিন্তু মামুনুল হক সাহেব উত্তর দিলেন। মামুনুল হক সাহেব তো তাবলিগের কেউ না। উনি আগুনের মধ্যে পানি না ঢেলে কেরোসিন ঢেলেছেন। উনি তো মুসলমানদের মধ্যে একজন যোগ্য লোক, ইসলামের জন্য ওনার পরিবার অনেক কিছু করেছেন। তিনি এর সমাধান করলেন না কেন?’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মূল মারকাজ থেকে আলাদা হয়ে দুই-একজন লোক আলাদা হয়ে আরেকটা মাদ্রাসা তৈরি করার চেষ্টা করছে। আমাদের ভারতপন্থী বলা হয়, তাহলে যুবায়েরপন্থীরা তো ডাবল ভারতপন্থী। আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন রাস্তায় নামি নাই, কিন্তু তারা সমাবেশ, ভাঙচুর করে।’
তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের কাছে খবর ছিল, যুবায়েরপন্থীরা অস্ত্রসহ অবস্থান করছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ১৮ তারিখের মিটিংটা কেন এক দিন আগে করলেন না? ২০১৬ সাল থেকে আমাদের ১০ জন সাথি নিহত হয়েছে। হাজার হাজার সাথি আহত হয়েছে। আমাদের নিজামুদ্দিন অনুসারীদের ঘরে ঘরে হামলা হচ্ছে। দোকানপাটে লুট হচ্ছে।’
সাদপন্থীদের মিডিয়া সমন্বয়ক মুআজ বিন নূরের মুক্তি দাবি করে তিনি বলেন, ‘তাবলিগ করার কারণে কেউ গ্রেপ্তার হয়েছেন এমন নজির নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তো শুধু যুবায়েরপন্থীদের না। উনি সবার অভিভাবক। উনি কীভাবে একটা পক্ষ নেয়? ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব সম্মানিত লোক। তিনি দুপক্ষ নিয়ে বসলে এই সংকটের সমাধান হবে আশা করি।’
তিনি বলেন, ‘যারা তাবলিগের কাজকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র করছে তারা চাচ্ছে বাংলাদেশে তাবলিগ বন্ধ হয়ে যাক। বাংলাদেশের ওলামাদের ব্যাপারে একটা খারাপ ম্যাসেজ বহির্বিশ্বে যাচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভির উপস্থিতি নিশ্চিত করা; অনুসারী মুরব্বিদের নামে করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, কারাবন্দী মুফতি মুআজ বিন নূরকে অতিসত্বর নিঃশর্ত মুক্তি, কাকরাইল মসজিদ, টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ও সারা বাংলাদেশে মসজিদভিত্তিক তাবলিগের কাজকে সমান অধিকারের ভিত্তিতে পরিচালনার পরিবেশ তৈরি করতে দেওয়াসহ ১০ দফা দাবি জানান সাদপন্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মাসুদুল হক কাসেমী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মঞ্জুরুল হক প্রমুখ।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১৯ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে