নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘ইভিএম নিয়ে আমরা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। ব্যালট পেপারের সমস্যাটা হলো, ব্যালট বাক্স পুড়িয়ে দেওয়া যায়, ছিঁড়ে ফেলে যায়, সিল মেরে দেওয়া যায়। আর ইভিএম আপনি লাঠি-হকিস্টিক দিয়ে ভেঙে ফেলতে পারবেন, কিন্তু ওখানে ভোট নষ্ট হবে না।’
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ সততা ধরে রাখার প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসবেন না জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমরা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তার মূল্য থাকা উচিত। একেবারে যে ডিগবাজি খাব তা তো নয়।’
সিইসি বলেন, ‘যত দূর সম্ভব একটা অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও দুর্নীতিমুক্ত নির্বাচন উপহার দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের ওপর আস্থা রাখুন। আস্থা রাখতে গিয়ে চোখ বন্ধ রাখলে হবে না। আমরা কি আসলেই সাধু, নাকি ভেতরে-ভেতরে অসাধু এটি নজরদারিতে রাখতে হবে। আপনারা যদি নজর না রাখেন, তবে আপনাদের দায়িত্ব পালন করা হবে না।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচনী অপসংস্কৃতির চর্চা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এ জন্য সবাইকে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। মাঠ আপনাদের থাকতে হবে। আমাদের তথ্য দিলে আমরা আপনাদের সাহায্য করব।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আইন অনুযায়ী সময়মতোই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আমাদের দায়িত্ব সর্বশক্তি দিয়ে পালনের চেষ্টা করব। আপনারাও কিছু দায়িত্ব নেবেন। অর্থশক্তি ও পেশিশক্তির মোকাবিলা এবং ভোটকেন্দ্রের শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য বেশি দায়িত্ব নেবেন। আমরা শেয়ার করব দায়িত্বটা।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা কোনো কিছুতেই মাইন্ড করি না। আপনারা আমাদের সমালোচনা করবেন কঠোরভাবে। এটাও কিন্তু বলে রাখছি, আমাদের নজরদারিতে রাখতে হবে। কোনো অনিয়ম ধরা পড়লে প্রকাশ করে দেবেন। আমরা কোনোভাবেই পক্ষপাতিত্ব করতে চাই না। কমিশনের পক্ষ থেকে এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।’
নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আস্থা পাওয়ার জন্য আমরা অবশ্যই চেষ্টা করে যাব। আপনারা চোখ-কান খোলা রাখেন। ভুল হলে ধরিয়ে দেন।’
নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, ‘আমাদের আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা প্রতিহত করার জন্য। একজন মা যদি ভিডিও কলে তাঁর ছেলের সঙ্গে কথা বলতে পারেন, তবে ইভিএমে একটি মাত্র চাপ দিয়ে ভোট দিতে পারবেন না? ইভিএম মেশিন নিয়ে অবিশ্বাস থাকা উচিত না।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘ইভিএম নিয়ে আমরা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। ব্যালট পেপারের সমস্যাটা হলো, ব্যালট বাক্স পুড়িয়ে দেওয়া যায়, ছিঁড়ে ফেলে যায়, সিল মেরে দেওয়া যায়। আর ইভিএম আপনি লাঠি-হকিস্টিক দিয়ে ভেঙে ফেলতে পারবেন, কিন্তু ওখানে ভোট নষ্ট হবে না।’
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ সততা ধরে রাখার প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসবেন না জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমরা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তার মূল্য থাকা উচিত। একেবারে যে ডিগবাজি খাব তা তো নয়।’
সিইসি বলেন, ‘যত দূর সম্ভব একটা অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও দুর্নীতিমুক্ত নির্বাচন উপহার দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের ওপর আস্থা রাখুন। আস্থা রাখতে গিয়ে চোখ বন্ধ রাখলে হবে না। আমরা কি আসলেই সাধু, নাকি ভেতরে-ভেতরে অসাধু এটি নজরদারিতে রাখতে হবে। আপনারা যদি নজর না রাখেন, তবে আপনাদের দায়িত্ব পালন করা হবে না।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচনী অপসংস্কৃতির চর্চা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এ জন্য সবাইকে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। মাঠ আপনাদের থাকতে হবে। আমাদের তথ্য দিলে আমরা আপনাদের সাহায্য করব।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আইন অনুযায়ী সময়মতোই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আমাদের দায়িত্ব সর্বশক্তি দিয়ে পালনের চেষ্টা করব। আপনারাও কিছু দায়িত্ব নেবেন। অর্থশক্তি ও পেশিশক্তির মোকাবিলা এবং ভোটকেন্দ্রের শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য বেশি দায়িত্ব নেবেন। আমরা শেয়ার করব দায়িত্বটা।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা কোনো কিছুতেই মাইন্ড করি না। আপনারা আমাদের সমালোচনা করবেন কঠোরভাবে। এটাও কিন্তু বলে রাখছি, আমাদের নজরদারিতে রাখতে হবে। কোনো অনিয়ম ধরা পড়লে প্রকাশ করে দেবেন। আমরা কোনোভাবেই পক্ষপাতিত্ব করতে চাই না। কমিশনের পক্ষ থেকে এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।’
নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আস্থা পাওয়ার জন্য আমরা অবশ্যই চেষ্টা করে যাব। আপনারা চোখ-কান খোলা রাখেন। ভুল হলে ধরিয়ে দেন।’
নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, ‘আমাদের আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা প্রতিহত করার জন্য। একজন মা যদি ভিডিও কলে তাঁর ছেলের সঙ্গে কথা বলতে পারেন, তবে ইভিএমে একটি মাত্র চাপ দিয়ে ভোট দিতে পারবেন না? ইভিএম মেশিন নিয়ে অবিশ্বাস থাকা উচিত না।’
লন্ডন বৈঠকের পর আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরসহ বিভিন্ন মহলে আলোচনা চলছে। জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশও বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায়। তাই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের নজরও নির্বাচনকেন্দ্রিক। তাঁরা সরকারের উপদেষ্টা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক...
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে এ সংক্রান্ত কমিশনের মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়িয়েছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সোমবার রাতে গুম কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেচলমান আন্তর্জাতিক উত্তেজনা এবং নিরাপত্তা উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে মধ্যপ্রাচ্যের চারটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ—কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও বাহরাইন সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে। এতে করে ঢাকা থেকে এসব দেশের গন্তব্যে কিংবা সেগুলোর মাধ্যমে ট্রানজিটে যাত্রা করতে যাওয়া যাত্রীরা বিপাকে পড়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার সব এলাকায় মশা নিয়ন্ত্রণে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে নির্দেশনা বাস্তবায়নের বিষয়ে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে