মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে তিন বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এখনো চারজন শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ভবন ধসে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পেনাংয়ের নির্মাণাধীন ভবনটি মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ধসে পড়ে। ঘটনার পর আটকে পড়া পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো চার শ্রমিকের খোঁজে ধ্বংসস্তূপের নিচে সন্ধান চলছে।
পেনাং পুলিশের ডেপুটি প্রধান মোহাম্মদ ইউসুফ জান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা নিহত তিনজনকে শনাক্ত করেছি। এদের মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে মারা গেছেন এবং অন্য একজন হাসপাতালে মারা গেছেন। গুরুতর আহত অন্য দুজনকে চিকিৎসার জন্য পেনাং হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের সবাই ছিলেন বাংলাদেশি নাগরিক। ধসে পড়া কাঠামোর নিচে আরও চারজন আটকা পড়ে আছেন বলে আমাদের ধারণা।’
পেনাং ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি ডিরেক্টর জুলফাহমি সুতাজি বলেছেন, ধসে পড়া কাঠামোর ওজন বেশি হওয়ায় উদ্ধার প্রচেষ্টা বেশ কঠিন হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘ভারী কাঠামো অপসারণ করতে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে যাওয়ার জন্য আমাদের বড় যন্ত্রপাতি দরকার।’
মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে তিন বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এখনো চারজন শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ভবন ধসে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পেনাংয়ের নির্মাণাধীন ভবনটি মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ধসে পড়ে। ঘটনার পর আটকে পড়া পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো চার শ্রমিকের খোঁজে ধ্বংসস্তূপের নিচে সন্ধান চলছে।
পেনাং পুলিশের ডেপুটি প্রধান মোহাম্মদ ইউসুফ জান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা নিহত তিনজনকে শনাক্ত করেছি। এদের মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে মারা গেছেন এবং অন্য একজন হাসপাতালে মারা গেছেন। গুরুতর আহত অন্য দুজনকে চিকিৎসার জন্য পেনাং হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের সবাই ছিলেন বাংলাদেশি নাগরিক। ধসে পড়া কাঠামোর নিচে আরও চারজন আটকা পড়ে আছেন বলে আমাদের ধারণা।’
পেনাং ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি ডিরেক্টর জুলফাহমি সুতাজি বলেছেন, ধসে পড়া কাঠামোর ওজন বেশি হওয়ায় উদ্ধার প্রচেষ্টা বেশ কঠিন হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘ভারী কাঠামো অপসারণ করতে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে যাওয়ার জন্য আমাদের বড় যন্ত্রপাতি দরকার।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৮ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে