নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ দাবিতে বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণার পর ওই এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ বঙ্গভবন ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর এপিসি ও জলকামান।
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটির ব্যানারে একদল লোক রাষ্ট্রপতির অপসারণ চেয়ে বঙ্গভবনের সামনের মোড়ে বিক্ষোভ করছেন। পাশেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে ‘রক্তিম জুলাই-২০২৪’ ব্যানারে বিক্ষোভ করে আরেকটি পক্ষ।
এর আগে দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল শুরু করে বঙ্গভবনের দিকে যাত্রা শুরু করে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটি। হাইকোর্ট মাজার মোড়ে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে বঙ্গভবনের সামনের মোড়ে অবস্থান নেয়।
জানতে চাইলে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার মো. ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘বঙ্গভবন এলাকায় বিভিন্ন ধরনের লোকজন দাবি দাওয়া নিয়ে বিক্ষোভ করছে। তাই ওই এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের অপ্রীতিকর কিছু যাতে না ঘটে সেজন্য পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র্যাবের সদস্যরাও রয়েছেন।’
এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ফেসবুকে পোস্টে লেখেন, ‘সন্ত্রাসী ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও ফ্যাসিবাদের দোসর রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর পদত্যাগের দাবিতে ছাত্র-জনতার গণজমায়েত হবে।’
এই দাবিতে এরই মধ্যে আজ শহীদ মিনারে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনে জমায়েত শুরু হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দালিলিক প্রমাণ নেই বলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন একটি বক্তব্য দিয়েছেন দাবি করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যাচার ও শপথ লঙ্ঘনের’ অভিযোগ তুলেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তবে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ও দেশত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সাংবিধানিক বৈধতার ওপর যত ধরনের প্রশ্ন জনমনে উদ্রেক হয়েছে, সেগুলোর যাবতীয় উত্তর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গত ৮ আগস্টের আদেশে প্রতিফলিত হয়েছে।’
সুতরাং, ‘মীমাংসিত বিষয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল কিংবা বিব্রত’ করা থেকে বিরত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
আরও খবর পড়ুন:
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ দাবিতে বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণার পর ওই এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ বঙ্গভবন ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর এপিসি ও জলকামান।
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটির ব্যানারে একদল লোক রাষ্ট্রপতির অপসারণ চেয়ে বঙ্গভবনের সামনের মোড়ে বিক্ষোভ করছেন। পাশেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে ‘রক্তিম জুলাই-২০২৪’ ব্যানারে বিক্ষোভ করে আরেকটি পক্ষ।
এর আগে দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল শুরু করে বঙ্গভবনের দিকে যাত্রা শুরু করে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটি। হাইকোর্ট মাজার মোড়ে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে বঙ্গভবনের সামনের মোড়ে অবস্থান নেয়।
জানতে চাইলে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার মো. ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘বঙ্গভবন এলাকায় বিভিন্ন ধরনের লোকজন দাবি দাওয়া নিয়ে বিক্ষোভ করছে। তাই ওই এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের অপ্রীতিকর কিছু যাতে না ঘটে সেজন্য পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র্যাবের সদস্যরাও রয়েছেন।’
এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ফেসবুকে পোস্টে লেখেন, ‘সন্ত্রাসী ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও ফ্যাসিবাদের দোসর রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর পদত্যাগের দাবিতে ছাত্র-জনতার গণজমায়েত হবে।’
এই দাবিতে এরই মধ্যে আজ শহীদ মিনারে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনে জমায়েত শুরু হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দালিলিক প্রমাণ নেই বলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন একটি বক্তব্য দিয়েছেন দাবি করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যাচার ও শপথ লঙ্ঘনের’ অভিযোগ তুলেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তবে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ও দেশত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সাংবিধানিক বৈধতার ওপর যত ধরনের প্রশ্ন জনমনে উদ্রেক হয়েছে, সেগুলোর যাবতীয় উত্তর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গত ৮ আগস্টের আদেশে প্রতিফলিত হয়েছে।’
সুতরাং, ‘মীমাংসিত বিষয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল কিংবা বিব্রত’ করা থেকে বিরত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
আরও খবর পড়ুন:
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
২৯ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে