নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেছেন, ‘সামনে রমজান, বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বাড়ানো অসহনীয়। আমি আমাদের দলের পক্ষ থেকে সরকারকে অনুরোধ করব অন্ততপক্ষে গ্যাসের দাম এবং বিদ্যুতের দামটা এ মুহূর্তে বৃদ্ধি করবেন না।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি জানান।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘সরকার একটা স্থিতিশীল অবস্থায় আসুক, মানুষ একটা স্থিতিশীল অবস্থায় আসুক, ইকোনমি একটা নরমাল অবস্থায় আসুক তখন আপনারা চিন্তা করেন। এখন অন্তত চিন্তাটা বাদ দেন। মূল্যবৃদ্ধিটা প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ রাখছি।’
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বলেন, ‘মানুষ একটা দুর্বিষহ অবস্থার মধ্যে আছে। দ্রব্যমূল্যের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোনো সুপারভিশনও নেই। মানুষ খুব অসহনীয় জীবন যাপন করছে। এই অবস্থার মধ্যে মাত্র নির্বাচনটা গেল, আজকেই দেখলাম সরকার বিদ্যুতের দাম প্রতি ইউনিটে ৩৪ থেকে ৭০ পয়সা বৃদ্ধি করছে। গ্যাসের দাম বাড়িয়েছেন। কারণটা বলছেন—ডলারের ডিভ্যালুয়েশন এবং ভর্তুকি কমানো। প্রশ্ন হলো আপনারা যে বাড়াবেন বলছেন ভদ্র ভাষায় সমন্বয়। মানে সরকার বলে সমন্বয় করা কিন্তু আসলে মূল্যবৃদ্ধি।’
মুজিবুল হক বলেন, ‘আমরা জানি না বিদ্যুতের পার ইউনিট সরকারের উৎপাদন বা কিনতে খরচ কত হয় গড়ে। সব সময় বলে আসছেন হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে। ভর্তুকি কমাতে হবে। আগামী তিন বছরে ৪৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি কমাবেন। কমাবেন কমান। কিন্তু কীভাবে কমাবেন জনগণ নিষ্পেষিত, বাজারে যেতে পারছে না। বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদ্যুতের দাম বাড়া মানে এর সঙ্গে অনেক জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাবে। কারণ বিদ্যুতের সঙ্গে অনেক জিনিসের উৎপাদন করি। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করছেন। গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জসহ অনেক ফ্যাক্টরি যেগুলো গ্যাসনির্ভর, সেখানে গ্যাস দিতে পারছেন না সার্বক্ষণিক। সেখানে আবারও গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করছেন।’
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেছেন, ‘সামনে রমজান, বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বাড়ানো অসহনীয়। আমি আমাদের দলের পক্ষ থেকে সরকারকে অনুরোধ করব অন্ততপক্ষে গ্যাসের দাম এবং বিদ্যুতের দামটা এ মুহূর্তে বৃদ্ধি করবেন না।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি জানান।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘সরকার একটা স্থিতিশীল অবস্থায় আসুক, মানুষ একটা স্থিতিশীল অবস্থায় আসুক, ইকোনমি একটা নরমাল অবস্থায় আসুক তখন আপনারা চিন্তা করেন। এখন অন্তত চিন্তাটা বাদ দেন। মূল্যবৃদ্ধিটা প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ রাখছি।’
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বলেন, ‘মানুষ একটা দুর্বিষহ অবস্থার মধ্যে আছে। দ্রব্যমূল্যের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোনো সুপারভিশনও নেই। মানুষ খুব অসহনীয় জীবন যাপন করছে। এই অবস্থার মধ্যে মাত্র নির্বাচনটা গেল, আজকেই দেখলাম সরকার বিদ্যুতের দাম প্রতি ইউনিটে ৩৪ থেকে ৭০ পয়সা বৃদ্ধি করছে। গ্যাসের দাম বাড়িয়েছেন। কারণটা বলছেন—ডলারের ডিভ্যালুয়েশন এবং ভর্তুকি কমানো। প্রশ্ন হলো আপনারা যে বাড়াবেন বলছেন ভদ্র ভাষায় সমন্বয়। মানে সরকার বলে সমন্বয় করা কিন্তু আসলে মূল্যবৃদ্ধি।’
মুজিবুল হক বলেন, ‘আমরা জানি না বিদ্যুতের পার ইউনিট সরকারের উৎপাদন বা কিনতে খরচ কত হয় গড়ে। সব সময় বলে আসছেন হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে। ভর্তুকি কমাতে হবে। আগামী তিন বছরে ৪৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি কমাবেন। কমাবেন কমান। কিন্তু কীভাবে কমাবেন জনগণ নিষ্পেষিত, বাজারে যেতে পারছে না। বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদ্যুতের দাম বাড়া মানে এর সঙ্গে অনেক জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাবে। কারণ বিদ্যুতের সঙ্গে অনেক জিনিসের উৎপাদন করি। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করছেন। গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জসহ অনেক ফ্যাক্টরি যেগুলো গ্যাসনির্ভর, সেখানে গ্যাস দিতে পারছেন না সার্বক্ষণিক। সেখানে আবারও গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করছেন।’
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৮ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩৫ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে