নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাইবান্ধা উপনির্বাচন বন্ধে নির্বাচন কমিশন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালকে আশ্বস্ত করেছে সাবেক তিন সিইসি। ভোটে অনিয়মে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে কঠোর বার্তা দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন কাজী রকিব উদ্দিন, বিচারপতি আবদুর রউফ ও কেএম নুরুল হুদা।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বৈঠক শেষে তারা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। সেই সঙ্গে এনআইডি নির্বাচন কমিশনের কাছে রাখতে এবং ইভিএম সম্পর্কে আস্থা বাড়াতেও অভিমত দিয়েছেন সাবেক কমিশনারেরা।
এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, গাইবান্ধা নির্বাচন বন্ধের ঘটনায় সবাই সমর্থন জানিয়েছেন। প্রথমবারের মতো নির্বাচন কমিশন এত বড় পদক্ষেপ নিয়েছে। এটা আইন অনুযায়ী করা হয়েছিল। সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের থেকে দিক নির্দেশনামূলক পরামর্শ পেয়েছি।
গাইবান্ধার ঘটনা ফলোআপ না করা হলে নির্বাচন কমিশনের পদক্ষেপ প্রশ্নবিদ্ধ হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই ঘটনা সব মহলে যথেষ্ট উত্তেজনা তৈরি করেছে। তদন্ত প্রতিবেদন আসুক, তারপর আপনারা দেখেন আমরা কি করি।’
এর আগে বন্ধ ঘোষিত গাইবান্ধা উপনির্বাচন নিয়ে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার ও সচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন কাজী হাবিবুল আউয়ালেন নেতৃত্বাধীন কমিশন।
আজ বুধবার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়েছিল। বৈঠকে সাবেক সিইসি আব্দুর রউফ, কে এম নূরুল হুদা, কাজী রকিব উদ্দীন আহমদ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, শাহ নেওয়াজ, সাবেক ইসি সচিব মোহাম্মাদ সাদিক, মোহাম্মাদ আবদুল্লাহ, সিরাজুল ইসলাম, হেলাল উদ্দীন আহমেদ এবং ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী ও মোখলেছুর রহমান অংশ নিয়েছিলেন।
গাইবান্ধা উপনির্বাচন বন্ধে নির্বাচন কমিশন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালকে আশ্বস্ত করেছে সাবেক তিন সিইসি। ভোটে অনিয়মে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে কঠোর বার্তা দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন কাজী রকিব উদ্দিন, বিচারপতি আবদুর রউফ ও কেএম নুরুল হুদা।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বৈঠক শেষে তারা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। সেই সঙ্গে এনআইডি নির্বাচন কমিশনের কাছে রাখতে এবং ইভিএম সম্পর্কে আস্থা বাড়াতেও অভিমত দিয়েছেন সাবেক কমিশনারেরা।
এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, গাইবান্ধা নির্বাচন বন্ধের ঘটনায় সবাই সমর্থন জানিয়েছেন। প্রথমবারের মতো নির্বাচন কমিশন এত বড় পদক্ষেপ নিয়েছে। এটা আইন অনুযায়ী করা হয়েছিল। সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের থেকে দিক নির্দেশনামূলক পরামর্শ পেয়েছি।
গাইবান্ধার ঘটনা ফলোআপ না করা হলে নির্বাচন কমিশনের পদক্ষেপ প্রশ্নবিদ্ধ হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই ঘটনা সব মহলে যথেষ্ট উত্তেজনা তৈরি করেছে। তদন্ত প্রতিবেদন আসুক, তারপর আপনারা দেখেন আমরা কি করি।’
এর আগে বন্ধ ঘোষিত গাইবান্ধা উপনির্বাচন নিয়ে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার ও সচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন কাজী হাবিবুল আউয়ালেন নেতৃত্বাধীন কমিশন।
আজ বুধবার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়েছিল। বৈঠকে সাবেক সিইসি আব্দুর রউফ, কে এম নূরুল হুদা, কাজী রকিব উদ্দীন আহমদ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, শাহ নেওয়াজ, সাবেক ইসি সচিব মোহাম্মাদ সাদিক, মোহাম্মাদ আবদুল্লাহ, সিরাজুল ইসলাম, হেলাল উদ্দীন আহমেদ এবং ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী ও মোখলেছুর রহমান অংশ নিয়েছিলেন।
আজ এই অপহরণ মামলার প্রতিবেদন দাখিল করার কথা ছিল। তদন্ত সংস্থা ডিবি পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
৩ মিনিট আগেবিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর বিষয়ে কোনো নির্দেশনার বিষয়েও তিনি অবহিত নন বলেও জানান। আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা
১৫ মিনিট আগেগত ৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুননির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশন। সে সময় বলা হয়েছিল, এ নিয়ে কোনো দাবি ও আপত্তি থাকলে ১০ আগস্টের মধ্যে ইসিতে আবেদন করতে হবে। আজ রোববার ইসি থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সংসদীয় সীমানা পুননির্ধারণে দাবি বা আপত্তি জানিয়ে ১ হাজার ৭৬০টি আবেদন
৪২ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কিসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে—সে বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ ঘণ্টা আগে