বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘে পর্যালোচনা করা হবে আজ সোমবার। আন্তর্জাতিক এই সংগঠনটির মানবাধিকার কাউন্সিলের ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ বা সর্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে। জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের ইউরোপীয় সদর দপ্তর জেনেভায় মানবাধিকার কাউন্সিলের ৪৪তম ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউয়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে। গত ৬ নভেম্বর থেকে এই পর্যালোচনা শুরু হয়েছে। চলবে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত। বাংলাদেশসহ মোট ১৪টি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হবে এই সেশনে।
এর আগে, আরও তিন দফায় বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ ওয়ার্কিং গ্রুপ। প্রথম দফায় বাংলাদেশ বিষয়ে পর্যালোচনা হয় ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, দ্বিতীয় দফায় পর্যালোচনা হয় ২০১৩ সালের এপ্রিলে এবং তৃতীয় দফা পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের মে মাসে।
সাধারণত জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে মোট ৪৭টি সদস্যদেশ রয়েছে। তারাই এই পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার শুনানি করে থাকেন। এই সদস্যদেশগুলো ছাড়াও জাতিসংঘের যে ১৯৩টি দেশ রয়েছে তাদের সবারই পর্যালোচনা হয়।
যেসব নথির ওপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করা হয় সেগুলো হলো-১. জাতীয় প্রতিবেদন; যা সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রগুলো জাতিসংঘকে পাঠায়, ২. স্বাধীন মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও গোষ্ঠীর প্রতিবেদনে থাকা তথ্য, বিশেষ প্রক্রিয়া, মানবাধিকার চুক্তি সংস্থা এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার মানবাধিকারবিষয়ক প্রতিবেদন; এবং ৩. জাতীয় মানবাধিকার সংস্থা, আঞ্চলিক সংস্থা এবং সুশীল সমাজসহ অন্য অংশীদারদের দেওয়া তথ্য।
জাতিসংঘের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এই পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এই পর্যালোচনার সময় বাংলাদেশের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল উপস্থিত থাকবে। বাংলাদেশের মানবাধিকার পর্যালোচনার জন্য র্যাপোর্টিয়ার (ত্রয়কা) হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কিউবা, পাকিস্তান ও রোমানিয়ার প্রতিনিধিরা।
পর্যালোচনা শেষে বাংলাদেশের জন্য কী কী সুপারিশ করা হবে তা ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ ওয়ার্কিং গ্রুপ গ্রহণ করবে আগামী ১৫ নভেম্বর।
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘে পর্যালোচনা করা হবে আজ সোমবার। আন্তর্জাতিক এই সংগঠনটির মানবাধিকার কাউন্সিলের ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ বা সর্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে। জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের ইউরোপীয় সদর দপ্তর জেনেভায় মানবাধিকার কাউন্সিলের ৪৪তম ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউয়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে। গত ৬ নভেম্বর থেকে এই পর্যালোচনা শুরু হয়েছে। চলবে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত। বাংলাদেশসহ মোট ১৪টি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হবে এই সেশনে।
এর আগে, আরও তিন দফায় বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ ওয়ার্কিং গ্রুপ। প্রথম দফায় বাংলাদেশ বিষয়ে পর্যালোচনা হয় ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, দ্বিতীয় দফায় পর্যালোচনা হয় ২০১৩ সালের এপ্রিলে এবং তৃতীয় দফা পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের মে মাসে।
সাধারণত জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে মোট ৪৭টি সদস্যদেশ রয়েছে। তারাই এই পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার শুনানি করে থাকেন। এই সদস্যদেশগুলো ছাড়াও জাতিসংঘের যে ১৯৩টি দেশ রয়েছে তাদের সবারই পর্যালোচনা হয়।
যেসব নথির ওপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করা হয় সেগুলো হলো-১. জাতীয় প্রতিবেদন; যা সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রগুলো জাতিসংঘকে পাঠায়, ২. স্বাধীন মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও গোষ্ঠীর প্রতিবেদনে থাকা তথ্য, বিশেষ প্রক্রিয়া, মানবাধিকার চুক্তি সংস্থা এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার মানবাধিকারবিষয়ক প্রতিবেদন; এবং ৩. জাতীয় মানবাধিকার সংস্থা, আঞ্চলিক সংস্থা এবং সুশীল সমাজসহ অন্য অংশীদারদের দেওয়া তথ্য।
জাতিসংঘের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এই পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এই পর্যালোচনার সময় বাংলাদেশের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল উপস্থিত থাকবে। বাংলাদেশের মানবাধিকার পর্যালোচনার জন্য র্যাপোর্টিয়ার (ত্রয়কা) হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কিউবা, পাকিস্তান ও রোমানিয়ার প্রতিনিধিরা।
পর্যালোচনা শেষে বাংলাদেশের জন্য কী কী সুপারিশ করা হবে তা ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ ওয়ার্কিং গ্রুপ গ্রহণ করবে আগামী ১৫ নভেম্বর।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে