সাইফুল মাসুম, ঢাকা
দর্শনার্থীদের পদচারণে আবারও মুখরিত হবে পর্যটনকেন্দ্রগুলো। প্রায় সাড়ে চার মাস বিধিনিষেধের ধকল কাটিয়ে আজ (১৯ আগস্ট) থেকেই শর্তসাপেক্ষে খুলছে পর্যটনকেন্দ্র। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সুযোগ পেলে করোনায় ভেঙে পড়া খাত আবার চাঙা হয়ে উঠবে। ঘুরে দাঁড়াবেন তাঁরা।
গত বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা, অর্থনীতি সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় পর্যটনসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদনকেন্দ্রগুলো আসনসংখ্যার ৫০ শতাংশ ব্যবহার করে চালু করতে পারবে। তবে সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করাসহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। আর কোথাও অবহেলা দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এর দায় বহন করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের মার্চ থেকে প্রথম দফায় প্রায় পাঁচ মাস পর্যটনশিল্প বন্ধ ছিল। পরে চলতি বছরেও দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ৫ এপ্রিল থেকে দফায় দফায় বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। ১১ আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখা হয়েছিল। প্রায় সাড়ে চার মাস পর আজ থেকে আবারও পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাঝে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ায় অংশীজনেরা উপকৃত হবেন। ভেঙে পড়া পর্যটনে নতুন প্রাণ সঞ্চার হবে।’
এদিকে, পর্যটনকেন্দ্র খুলে দিলেও করোনার ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিন হবে বলে মনে করেন কুয়াকাটার রিসোর্ট ইলিশ পার্কের মালিক আর এম তুষার। তিনি বলেন, ‘করোনায় আমরা যে ক্ষতির মুখে পড়েছি, এর মধ্যে ঘুরে দাঁড়ানো অনেক কঠিন। সরকারের প্রণোদনা দেওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। তবে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার উদ্যোগে আমরা খুশি। আগামী মৌসুম (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) পর্যন্ত সুযোগ পেলে হয়তো ঘুরে দাঁড়ানো যাবে।’
এদিকে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার প্রথম দিনে কক্সবাজারের হোটেল-মোটেলে করোনার টিকাদানকারীদের বিশেষ ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। গেস্টদের মধ্যে যাঁরা টিকা নিয়ে আসবেন, তাঁদের বিশেষ ডিসকাউন্ট দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জাবেদ আহমেদ বলেন, ‘পর্যটনে আমরা আবার আশার আলো দেখছি। ক্ষতি পোষানোর সুযোগ না থাকলেও সংশ্লিষ্টরা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাবে।’
দর্শনার্থীদের পদচারণে আবারও মুখরিত হবে পর্যটনকেন্দ্রগুলো। প্রায় সাড়ে চার মাস বিধিনিষেধের ধকল কাটিয়ে আজ (১৯ আগস্ট) থেকেই শর্তসাপেক্ষে খুলছে পর্যটনকেন্দ্র। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সুযোগ পেলে করোনায় ভেঙে পড়া খাত আবার চাঙা হয়ে উঠবে। ঘুরে দাঁড়াবেন তাঁরা।
গত বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা, অর্থনীতি সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় পর্যটনসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদনকেন্দ্রগুলো আসনসংখ্যার ৫০ শতাংশ ব্যবহার করে চালু করতে পারবে। তবে সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করাসহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। আর কোথাও অবহেলা দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এর দায় বহন করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের মার্চ থেকে প্রথম দফায় প্রায় পাঁচ মাস পর্যটনশিল্প বন্ধ ছিল। পরে চলতি বছরেও দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ৫ এপ্রিল থেকে দফায় দফায় বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। ১১ আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখা হয়েছিল। প্রায় সাড়ে চার মাস পর আজ থেকে আবারও পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাঝে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ায় অংশীজনেরা উপকৃত হবেন। ভেঙে পড়া পর্যটনে নতুন প্রাণ সঞ্চার হবে।’
এদিকে, পর্যটনকেন্দ্র খুলে দিলেও করোনার ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিন হবে বলে মনে করেন কুয়াকাটার রিসোর্ট ইলিশ পার্কের মালিক আর এম তুষার। তিনি বলেন, ‘করোনায় আমরা যে ক্ষতির মুখে পড়েছি, এর মধ্যে ঘুরে দাঁড়ানো অনেক কঠিন। সরকারের প্রণোদনা দেওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। তবে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার উদ্যোগে আমরা খুশি। আগামী মৌসুম (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) পর্যন্ত সুযোগ পেলে হয়তো ঘুরে দাঁড়ানো যাবে।’
এদিকে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার প্রথম দিনে কক্সবাজারের হোটেল-মোটেলে করোনার টিকাদানকারীদের বিশেষ ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। গেস্টদের মধ্যে যাঁরা টিকা নিয়ে আসবেন, তাঁদের বিশেষ ডিসকাউন্ট দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জাবেদ আহমেদ বলেন, ‘পর্যটনে আমরা আবার আশার আলো দেখছি। ক্ষতি পোষানোর সুযোগ না থাকলেও সংশ্লিষ্টরা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাবে।’
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
৬ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৮ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
১২ ঘণ্টা আগে