কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার বিবৃতিকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অযৌক্তিক বলে প্রত্যাখ্যান করেছে সরকার।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে কোনো সংস্থার নাম উল্লেখ না করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ছয় সংস্থার বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর, একতরফা এবং অগ্রহণযোগ্য।
গণতন্ত্রবিরোধী ও নির্বাচনবিরোধী শক্তি যারা নির্বাচনকে বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল তাদের উৎসাহিত করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে এসব বিবৃতি জারি করা হয়েছে বলে সরকার মনে করে।
মন্ত্রণালয় বলছে, অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিভিন্ন দেশ ভূয়সী প্রশংসা করেছে। নতুন সরকারকে তারা স্বাগত জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য।
মন্ত্রণালয়ের দাবি, জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী এবং ৪৩৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। কোনো কোনো জায়গায় বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় ভোট প্রদানের হার ৭০ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি ছিল। তবে, শহর এলাকায় তুলনামূলকভাবে কম ভোটার উপস্থিতির কারণে সারা দেশে গড় ভোটের হার ছিল ৪১ দশমিক ৮ অর্থাৎ প্রায় ৪২ শতাংশ।
সরকারের দাবি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে সংযম এবং আইনি সীমানা মেনে সহিংসতার ঘটনাগুলোর মোকাবিলা করেছেন। রাজনৈতিক কারণে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। নির্বাচন বানচালের জন্য যারা যানবাহনে বোমা মেরেছে, আগুন দিয়েছে, মানুষ হত্যা করেছে, জনজীবন ব্যাহত করেছে, তাদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং সব নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপগুলো প্রয়োজনীয় ছিল বলে মন্ত্রণালয়ের দাবি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার বিবৃতিকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অযৌক্তিক বলে প্রত্যাখ্যান করেছে সরকার।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে কোনো সংস্থার নাম উল্লেখ না করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ছয় সংস্থার বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর, একতরফা এবং অগ্রহণযোগ্য।
গণতন্ত্রবিরোধী ও নির্বাচনবিরোধী শক্তি যারা নির্বাচনকে বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল তাদের উৎসাহিত করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে এসব বিবৃতি জারি করা হয়েছে বলে সরকার মনে করে।
মন্ত্রণালয় বলছে, অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিভিন্ন দেশ ভূয়সী প্রশংসা করেছে। নতুন সরকারকে তারা স্বাগত জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য।
মন্ত্রণালয়ের দাবি, জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী এবং ৪৩৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। কোনো কোনো জায়গায় বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় ভোট প্রদানের হার ৭০ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি ছিল। তবে, শহর এলাকায় তুলনামূলকভাবে কম ভোটার উপস্থিতির কারণে সারা দেশে গড় ভোটের হার ছিল ৪১ দশমিক ৮ অর্থাৎ প্রায় ৪২ শতাংশ।
সরকারের দাবি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে সংযম এবং আইনি সীমানা মেনে সহিংসতার ঘটনাগুলোর মোকাবিলা করেছেন। রাজনৈতিক কারণে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। নির্বাচন বানচালের জন্য যারা যানবাহনে বোমা মেরেছে, আগুন দিয়েছে, মানুষ হত্যা করেছে, জনজীবন ব্যাহত করেছে, তাদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং সব নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপগুলো প্রয়োজনীয় ছিল বলে মন্ত্রণালয়ের দাবি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৯ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৬ ঘণ্টা আগে