নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় যাতায়াত এবং দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতির মাধ্যমে ১১টি নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
নির্দেশনাগুলো হলো—
নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার:
১. দেশব্যাপী চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রোধে ইউনিফর্মধারী পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন করা হবে।
২. বিশেষ বিশেষ রাস্তায় ও মোড়ে চেকপোস্ট স্থাপন, টাকা স্থানান্তরে মানি এসকর্ট প্রদান এবং জাল টাকার বিস্তার রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৩. রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকা, গুরুত্বপূর্ণ স্থানসহ বড় শহর ও বন্দরে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও র্যাবের টহল বাড়ানো হবে।
৪. মার্কেটগুলোতে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি নারী পুলিশ ও সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। রাত্রিকালীন নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার ও সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
যানজট নিরসনে পদক্ষেপ:
৫. ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে বাস, ট্রেন ও লঞ্চে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
৬. রাজধানীসহ সারা দেশে যানজট নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৭. যমুনা সেতু, পদ্মা সেতু ও ফ্লাইওভারসহ টোলপ্লাজাগুলোতে দ্রুত টোল আদায়ের জন্য ইটিসি ব্যবস্থা চালু করা হবে।
৮. সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ কর্তৃক চিহ্নিত ১৫৫টি স্পটে আইপি/সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে মনিটরিং করা হবে এবং প্রয়োজনে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি করা হবে।
৯. যানজট নিরসনে ঈদের আগের ৭ দিন ও পরের ৭ দিন সুনির্দিষ্ট পূর্ব তথ্য ব্যতীত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক সড়কের ওপর যানবাহন থামানো যাবে না।
১০. অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন ব্যতীত নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ও লম্বা যানবাহন ঈদের পূর্বের ৩ দিন ও পরের ৩ দিন মহাসড়কে চলাচল ও ফেরি পারাপার করতে পারবে না।
শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ:
১১. গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্পের মালিকপক্ষকে ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন-ভাতা ও বোনাস পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত হবে এবং মানুষ নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আরও খবর পড়ুন:
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় যাতায়াত এবং দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতির মাধ্যমে ১১টি নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
নির্দেশনাগুলো হলো—
নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার:
১. দেশব্যাপী চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রোধে ইউনিফর্মধারী পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন করা হবে।
২. বিশেষ বিশেষ রাস্তায় ও মোড়ে চেকপোস্ট স্থাপন, টাকা স্থানান্তরে মানি এসকর্ট প্রদান এবং জাল টাকার বিস্তার রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৩. রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকা, গুরুত্বপূর্ণ স্থানসহ বড় শহর ও বন্দরে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও র্যাবের টহল বাড়ানো হবে।
৪. মার্কেটগুলোতে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি নারী পুলিশ ও সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। রাত্রিকালীন নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার ও সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
যানজট নিরসনে পদক্ষেপ:
৫. ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে বাস, ট্রেন ও লঞ্চে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
৬. রাজধানীসহ সারা দেশে যানজট নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৭. যমুনা সেতু, পদ্মা সেতু ও ফ্লাইওভারসহ টোলপ্লাজাগুলোতে দ্রুত টোল আদায়ের জন্য ইটিসি ব্যবস্থা চালু করা হবে।
৮. সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ কর্তৃক চিহ্নিত ১৫৫টি স্পটে আইপি/সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে মনিটরিং করা হবে এবং প্রয়োজনে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি করা হবে।
৯. যানজট নিরসনে ঈদের আগের ৭ দিন ও পরের ৭ দিন সুনির্দিষ্ট পূর্ব তথ্য ব্যতীত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক সড়কের ওপর যানবাহন থামানো যাবে না।
১০. অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন ব্যতীত নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ও লম্বা যানবাহন ঈদের পূর্বের ৩ দিন ও পরের ৩ দিন মহাসড়কে চলাচল ও ফেরি পারাপার করতে পারবে না।
শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ:
১১. গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্পের মালিকপক্ষকে ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন-ভাতা ও বোনাস পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত হবে এবং মানুষ নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আরও খবর পড়ুন:
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
২ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৪ ঘণ্টা আগে