নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল বাতিলের জন্য সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের অবসরপ্রাপ্ত ১৪১ জন কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতির প্রতিবাদ জানিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত ৩৮৫ জন কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিক। প্রতিবাদ লিপিতে তাঁরা আগের বিবৃতিকে বস্তুনিষ্ঠ নয় এবং বিবৃতিতে যেসব তথ্য-উপাত্তের উল্লেখ করা হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর বলে উল্লেখ করেছেন।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এই বিবৃতে স্বাক্ষরকারী অন্যতম কয়েকজন হলেন—জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা ও হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ, সাবেক মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, সাবেক অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এ মান্নান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. হারুন-অর-রশিদ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. ইকবাল আর্সলান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. দীন মোহাম্মদ নুরুল হক, অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ, অধ্যাপক ড. নুজহাত চৌধুরী, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. কনক কান্তি বড়ুয়া, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল ওয়াদুদ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব. সাব্বির আহমেদ, ডিএমপির সাবেক পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, লে. জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর , লে. জেনারেল (অব.) আব্দুল ওয়াদুদ, লে. জেনারেল (অব.) সাব্বির আহমেদ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) সাদে উদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব.) আলাউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ, মেজর জেনারেল (অব.) শিকদার মো. সাহাবুদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব.) মো. আব্দুর রশিদ, মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব.) মো. সালাউদ্দিন মিয়াজী, মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্ম তৌহিদ-উল ইসলাম, রিয়ার এডমিরাল (অব.) এ কে এম আজাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজহার আলী তালুকদার প্রমুখ।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার আগে কমিশনের সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বহুবার আলোচনা করেছে এবং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য একাধিকবার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কমিশনের এই আহ্বানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও সমমনা দলগুলো কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেনি। এমনকি তাদের কমিশন থেকে পৃথকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তারা সে আলোচনায় সাড়া দেয়নি, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত।
বলা হয়, সরকারের পক্ষ থেকেও বহুবার তাদের আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু তারা তাতে কর্ণপাত না করে সরকারের পদত্যাগের জন্য আন্দোলন, আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগ, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য বিচারকদের বাসভবনে হামলা, কর্তব্যরত পুলিশকে হত্যা করাসহ সাংবাদিকদের ওপর হামলা, হাসপাতালসহ অন্যান্য স্থাপনায় নাশকতা করে।
১৪১ জনের বিবৃতিতে উল্লেখ করে বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনরায় প্রবর্তনের বিষয়ে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’র কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কোনো দলের একক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও দাবিকে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বলে চালিয়ে দেওয়া ‘একতরফা’ বিষয়। তা ছাড়া বাংলাদেশে এমন কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয়নি, যাতে এর প্রয়োজন রয়েছে বলে উল্লেখ করেন বিবৃতিদাতারা।
এর বিপরীতে, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের বিধিসম্মত তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, যেখানে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নিবন্ধিত সব দলের অংশগ্রহণের উন্মুক্ত সুযোগ বিদ্যমান, তাকে ‘একতরফা তফসিল’ বলার কোনো অবকাশ আছে বলে মনে করেন না ৩৮৫ জন বিবৃতিদাতা।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল বাতিলের জন্য সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের অবসরপ্রাপ্ত ১৪১ জন কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতির প্রতিবাদ জানিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত ৩৮৫ জন কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিক। প্রতিবাদ লিপিতে তাঁরা আগের বিবৃতিকে বস্তুনিষ্ঠ নয় এবং বিবৃতিতে যেসব তথ্য-উপাত্তের উল্লেখ করা হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর বলে উল্লেখ করেছেন।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এই বিবৃতে স্বাক্ষরকারী অন্যতম কয়েকজন হলেন—জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা ও হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ, সাবেক মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, সাবেক অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এ মান্নান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. হারুন-অর-রশিদ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. ইকবাল আর্সলান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. দীন মোহাম্মদ নুরুল হক, অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ, অধ্যাপক ড. নুজহাত চৌধুরী, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. কনক কান্তি বড়ুয়া, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল ওয়াদুদ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব. সাব্বির আহমেদ, ডিএমপির সাবেক পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, লে. জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর , লে. জেনারেল (অব.) আব্দুল ওয়াদুদ, লে. জেনারেল (অব.) সাব্বির আহমেদ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) সাদে উদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব.) আলাউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ, মেজর জেনারেল (অব.) শিকদার মো. সাহাবুদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব.) মো. আব্দুর রশিদ, মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব.) মো. সালাউদ্দিন মিয়াজী, মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্ম তৌহিদ-উল ইসলাম, রিয়ার এডমিরাল (অব.) এ কে এম আজাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজহার আলী তালুকদার প্রমুখ।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার আগে কমিশনের সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বহুবার আলোচনা করেছে এবং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য একাধিকবার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কমিশনের এই আহ্বানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও সমমনা দলগুলো কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেনি। এমনকি তাদের কমিশন থেকে পৃথকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তারা সে আলোচনায় সাড়া দেয়নি, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত।
বলা হয়, সরকারের পক্ষ থেকেও বহুবার তাদের আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু তারা তাতে কর্ণপাত না করে সরকারের পদত্যাগের জন্য আন্দোলন, আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগ, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য বিচারকদের বাসভবনে হামলা, কর্তব্যরত পুলিশকে হত্যা করাসহ সাংবাদিকদের ওপর হামলা, হাসপাতালসহ অন্যান্য স্থাপনায় নাশকতা করে।
১৪১ জনের বিবৃতিতে উল্লেখ করে বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনরায় প্রবর্তনের বিষয়ে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’র কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কোনো দলের একক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও দাবিকে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বলে চালিয়ে দেওয়া ‘একতরফা’ বিষয়। তা ছাড়া বাংলাদেশে এমন কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয়নি, যাতে এর প্রয়োজন রয়েছে বলে উল্লেখ করেন বিবৃতিদাতারা।
এর বিপরীতে, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের বিধিসম্মত তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, যেখানে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নিবন্ধিত সব দলের অংশগ্রহণের উন্মুক্ত সুযোগ বিদ্যমান, তাকে ‘একতরফা তফসিল’ বলার কোনো অবকাশ আছে বলে মনে করেন না ৩৮৫ জন বিবৃতিদাতা।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪২ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে