পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের ছেলে বাবর আলী। আজ রোববার ১৯ মে নেপালের সময় সকাল সাড়ে ৮টায় মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান তিনি। তাহলে এই সুযোগে বরং সংক্ষেপে জেনে নিই এভারেস্ট জয় করা অন্য বাংলাদেশিদের সম্পর্কে।
২০১০ সালের ২৩ মে। বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গটির চূড়ায় পা রাখলেন বাংলাদেশি মুসা ইব্রাহিম। ভোর ৫টা ১৬ মিনিটে এভারেস্ট জয় করেন মুসা ইব্রাহিম।
এরপর নেপাল ও তিব্বতের পথ দিয়ে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় চূড়ায় দেশের লাল–সবুজ পতাকা ওড়ান এম এ মুহিত। তারিখটা ছিল ২০১১ সালের ২১ মে।
দেশের প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন নিশান মজুমদার, তারিখটা ২০১২ সালের ১৯ মে। তাঁর সঙ্গে একই দিনে এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান এম এ মুহিতও। তিনিই একমাত্র বাংলাদেশি, যিনি দুবার এভারেস্ট জয় করেন।
২০১২ সালে আবারও এভারেস্টের চূড়ায় ওড়ে লাল-সবুজ পতাকা। দ্বিতীয় নারী হিসেবে এবার এভারেস্ট জিতলেন ওয়াসফিয়া নাজরীন। নিশাত মজুমদার, এম এ মুহিত পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়াটিতে পৌঁছানোর সাত দিন পর ২৬ মে ২০১২ এভারেস্ট জয় করেন ওয়াসফিয়া।
পরবর্তী বাংলাদেশি এভারেস্ট বিজয়ীর পরিণতিটা অবশ্য ট্র্যাজিক। ২০১৩ সালের ২০ মে পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টের চূড়ায় পা রাখেন মোহম্মদ খালিদ হোসেন বা সজল খালেদ। সেদিন সকাল সাড়ে ৮টায় সর্বোচ্চ শৃঙ্গটি জয় করেন তিনি। কিন্তু নামার সময় আনুমানিক ২৮ হাজার ২১৫ ফুট উচ্চতায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
এভারেস্টের নেপাল অংশ, অর্থাৎ সাউথ ফেস দিয়ে চূড়ায় পৌঁছান তিনি। এর আগে ২০১১ সালে তিনি এভারেস্ট অভিযানে গিয়েছিলেন তিব্বত অংশ অর্থাৎ নর্থ ফেস দিয়ে। সেবার অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রায় ২৩ হাজার ফুট উচ্চতা থেকে নেমে আসতে বাধ্য হন।
তারপর ১১ বছরের দীর্ঘ প্রতীক্ষা। শেষ পর্যন্ত আজ, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ১৯ মে ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টে দেশের লাল-সবুজ পতাকা ওড়ালেন বাবর আলী। তাঁর অভিযান অবশ্য এখনই শেষ হয়নি। তিনি চতুর্থ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ লোৎসেও জয় করতে চান। এবার শুরু হবে তাঁর লোৎসে জয়ের অভিযান।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের ছেলে বাবর আলী। আজ রোববার ১৯ মে নেপালের সময় সকাল সাড়ে ৮টায় মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান তিনি। তাহলে এই সুযোগে বরং সংক্ষেপে জেনে নিই এভারেস্ট জয় করা অন্য বাংলাদেশিদের সম্পর্কে।
২০১০ সালের ২৩ মে। বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গটির চূড়ায় পা রাখলেন বাংলাদেশি মুসা ইব্রাহিম। ভোর ৫টা ১৬ মিনিটে এভারেস্ট জয় করেন মুসা ইব্রাহিম।
এরপর নেপাল ও তিব্বতের পথ দিয়ে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় চূড়ায় দেশের লাল–সবুজ পতাকা ওড়ান এম এ মুহিত। তারিখটা ছিল ২০১১ সালের ২১ মে।
দেশের প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন নিশান মজুমদার, তারিখটা ২০১২ সালের ১৯ মে। তাঁর সঙ্গে একই দিনে এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান এম এ মুহিতও। তিনিই একমাত্র বাংলাদেশি, যিনি দুবার এভারেস্ট জয় করেন।
২০১২ সালে আবারও এভারেস্টের চূড়ায় ওড়ে লাল-সবুজ পতাকা। দ্বিতীয় নারী হিসেবে এবার এভারেস্ট জিতলেন ওয়াসফিয়া নাজরীন। নিশাত মজুমদার, এম এ মুহিত পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়াটিতে পৌঁছানোর সাত দিন পর ২৬ মে ২০১২ এভারেস্ট জয় করেন ওয়াসফিয়া।
পরবর্তী বাংলাদেশি এভারেস্ট বিজয়ীর পরিণতিটা অবশ্য ট্র্যাজিক। ২০১৩ সালের ২০ মে পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টের চূড়ায় পা রাখেন মোহম্মদ খালিদ হোসেন বা সজল খালেদ। সেদিন সকাল সাড়ে ৮টায় সর্বোচ্চ শৃঙ্গটি জয় করেন তিনি। কিন্তু নামার সময় আনুমানিক ২৮ হাজার ২১৫ ফুট উচ্চতায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
এভারেস্টের নেপাল অংশ, অর্থাৎ সাউথ ফেস দিয়ে চূড়ায় পৌঁছান তিনি। এর আগে ২০১১ সালে তিনি এভারেস্ট অভিযানে গিয়েছিলেন তিব্বত অংশ অর্থাৎ নর্থ ফেস দিয়ে। সেবার অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রায় ২৩ হাজার ফুট উচ্চতা থেকে নেমে আসতে বাধ্য হন।
তারপর ১১ বছরের দীর্ঘ প্রতীক্ষা। শেষ পর্যন্ত আজ, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ১৯ মে ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টে দেশের লাল-সবুজ পতাকা ওড়ালেন বাবর আলী। তাঁর অভিযান অবশ্য এখনই শেষ হয়নি। তিনি চতুর্থ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ লোৎসেও জয় করতে চান। এবার শুরু হবে তাঁর লোৎসে জয়ের অভিযান।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে