নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিট ফাঁকা রেখে বিমান ওড়ে— কথাটি সত্য নয় বলে জাতীয় সংসদে দাবি করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে এ দাবি করেন তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।
মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের টিকিট যাত্রীরা বিমানের ওয়েবসাইট, জিডিএস, মোবাইল অ্যাপ, কল সেন্টার এবং বিমানের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র ছাড়াও যে কোনো অনুমোদিত দেশি/বিদেশি ট্রাভেল এজেন্ট থেকে কিনতে পারেন। বিমানের কোনো টিকিট যাত্রীর তথ্য ছাড়া বুকিং করা সম্ভব নয়।
ফলে কারোর পক্ষে একসঙ্গে অনেক টিকিট যাত্রীর তথ্য ছাড়া বুকিং করে রাখার কোনো সুযোগ নেই। কোনো এজেন্সি চাইলেই যাত্রীর তথ্য ছাড়া কোনো টিকিট বুকিং করতে পারবে না। সেই সঙ্গে কোনো এজেন্সি মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য দিয়ে বুকিং করলে সেটি ধরে জরিমানাসহ অন্যান্য পদক্ষেপও গ্রহণ করা হয়।
এছাড়াও প্রতিটি টিকিটে বুকিং সময়সীমা দেওয়া থাকে, যার মাঝে টিকিট কেনা না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যায়।
এয়ারলাইনস ব্যবসায় ভরা মৌসুম ও মন্দা মৌসুম থাকে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, যখন ফ্লাইটে চাপ কম থাকবে, তখন কিছু সিট খালি থাকতে পারে- যা সারা বছরের চিত্র নয়। আসন খালি থাকা সত্ত্বেও টিকিট কিনতে গেলে বলে টিকিট নেই, যা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ।
তিনি আরও বলেন, এ ছাড়াও যাত্রীরা কনফার্ম টিকিট করেও যথাসময়ে এয়ারপোর্টে উপস্থিত হতে না পারা, যাত্রীগণের অনেকের ভুয়া ভিসা ও তথ্য থাকায় এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃক আইনি জটিলতার কারণেও অনেক সময় আসন ফাঁকা থাকে। কতিপয় রুটে লোড পেনাল্টি থাকায় কিছু সংখ্যক সিট অবিক্রীত রাখা হয়, বিধায় সিট ফাঁকা থাকে। তাই সিট ফাঁকা থাকলেও বিমানের টিকিট পাওয়া যায় না; বেশির ভাগ সময় সিট ফাঁকা রেখে বিমান উড্ডয়ন করে থাকে কথাটি সত্য নয়।
স্বতন্ত্র এমপি এ বি এম আনিছুজ্জামানের প্রশ্নের বিমান মন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন এয়ারলাইনসের রুট বা গন্তব্যভেদে টিকিট মূল্য বিভিন্ন হয়ে থাকে। বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইনসগুলো তাদের বিদ্যমান জোগান ও চাহিদা, প্রতিযোগিতামূলক বাজার, ব্যবসায়িক সম্প্রসারণ নীতি, পরিষেবা প্রদান প্রভৃতির ওপর ভিত্তি করে টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পেলে, বিমানের টিকিটের দামও বেড়ে যায়।’
তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ব্যবসায়িক স্বার্থের ঊর্ধ্বে থেকে, যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন গন্তব্যে সারা বছরেই বিভিন্ন অফার বা টিকিটে ছাড় প্রদান করে থাকে। আর বিভিন্ন অফার প্রদান বা ছাড় দেওয়ার বিষয়টি সব সময়ই অব্যাহত থাকে। বিমান বাংলাদেশ বাজেট এয়ারলাইনস নয়, এটি একটি ফুল সার্ভিস ক্যারিয়ার।
সিট ফাঁকা রেখে বিমান ওড়ে— কথাটি সত্য নয় বলে জাতীয় সংসদে দাবি করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে এ দাবি করেন তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।
মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের টিকিট যাত্রীরা বিমানের ওয়েবসাইট, জিডিএস, মোবাইল অ্যাপ, কল সেন্টার এবং বিমানের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র ছাড়াও যে কোনো অনুমোদিত দেশি/বিদেশি ট্রাভেল এজেন্ট থেকে কিনতে পারেন। বিমানের কোনো টিকিট যাত্রীর তথ্য ছাড়া বুকিং করা সম্ভব নয়।
ফলে কারোর পক্ষে একসঙ্গে অনেক টিকিট যাত্রীর তথ্য ছাড়া বুকিং করে রাখার কোনো সুযোগ নেই। কোনো এজেন্সি চাইলেই যাত্রীর তথ্য ছাড়া কোনো টিকিট বুকিং করতে পারবে না। সেই সঙ্গে কোনো এজেন্সি মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য দিয়ে বুকিং করলে সেটি ধরে জরিমানাসহ অন্যান্য পদক্ষেপও গ্রহণ করা হয়।
এছাড়াও প্রতিটি টিকিটে বুকিং সময়সীমা দেওয়া থাকে, যার মাঝে টিকিট কেনা না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যায়।
এয়ারলাইনস ব্যবসায় ভরা মৌসুম ও মন্দা মৌসুম থাকে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, যখন ফ্লাইটে চাপ কম থাকবে, তখন কিছু সিট খালি থাকতে পারে- যা সারা বছরের চিত্র নয়। আসন খালি থাকা সত্ত্বেও টিকিট কিনতে গেলে বলে টিকিট নেই, যা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ।
তিনি আরও বলেন, এ ছাড়াও যাত্রীরা কনফার্ম টিকিট করেও যথাসময়ে এয়ারপোর্টে উপস্থিত হতে না পারা, যাত্রীগণের অনেকের ভুয়া ভিসা ও তথ্য থাকায় এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃক আইনি জটিলতার কারণেও অনেক সময় আসন ফাঁকা থাকে। কতিপয় রুটে লোড পেনাল্টি থাকায় কিছু সংখ্যক সিট অবিক্রীত রাখা হয়, বিধায় সিট ফাঁকা থাকে। তাই সিট ফাঁকা থাকলেও বিমানের টিকিট পাওয়া যায় না; বেশির ভাগ সময় সিট ফাঁকা রেখে বিমান উড্ডয়ন করে থাকে কথাটি সত্য নয়।
স্বতন্ত্র এমপি এ বি এম আনিছুজ্জামানের প্রশ্নের বিমান মন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন এয়ারলাইনসের রুট বা গন্তব্যভেদে টিকিট মূল্য বিভিন্ন হয়ে থাকে। বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইনসগুলো তাদের বিদ্যমান জোগান ও চাহিদা, প্রতিযোগিতামূলক বাজার, ব্যবসায়িক সম্প্রসারণ নীতি, পরিষেবা প্রদান প্রভৃতির ওপর ভিত্তি করে টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পেলে, বিমানের টিকিটের দামও বেড়ে যায়।’
তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ব্যবসায়িক স্বার্থের ঊর্ধ্বে থেকে, যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন গন্তব্যে সারা বছরেই বিভিন্ন অফার বা টিকিটে ছাড় প্রদান করে থাকে। আর বিভিন্ন অফার প্রদান বা ছাড় দেওয়ার বিষয়টি সব সময়ই অব্যাহত থাকে। বিমান বাংলাদেশ বাজেট এয়ারলাইনস নয়, এটি একটি ফুল সার্ভিস ক্যারিয়ার।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে