নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুটি ইউনিট থেকে পূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। আজ শনিবার এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট, যার প্রতিটি ৬৬০ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতা আছে।
পূর্ণ সক্ষমতায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র চলার প্রভাব পড়েছে দেশের লোডশেডিংয়েও। ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাস সেন্টারের তথ্যমতে, আজ দুপুর ১২টায় দেশে লোডশেডিং ছিল ১২০ মেগাওয়াট। সারা দেশে আজ বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১২ হাজার ৩৩৯ মেগাওয়াট। সরবরাহ ছিল ১২ হাজার ২১৯ মেগাওয়াট।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাস সেন্টারের চাহিদা মোতাবেক জাতীয় গ্রিডে ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছি। দেশের বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো প্রয়োজনীয় সক্ষমতা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের আছে।’
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পায়রার স্থাপিত বিদ্যুৎ সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। তবে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট সরবরাহ করা যায়। বাকি বিদ্যুৎকেন্দ্রটির অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়।
কয়লা সংকটের পর গত ৫ জুন পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ২০ দিন বন্ধ থাকার পর কয়লার সরবরাহ পুনরায় শুরু হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি গত ২৫ জুন থেকে আবারও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ফেরে।
এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন সর্বোচ্চ উৎপাদন সক্ষমতায় চলছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য পালাক্রমে একটার পর একটা কয়লাবোঝাই জাহাজ আসছে। ইতিমধ্যে পাঁচটা জাহাজ কয়লা নিয়ে এসেছে। সামনের দিনগুলোতে আরও ১০টা জাহাজ আসবে।
জানা যায়, কয়লাবাহী জাহাজের ধারণক্ষমতা ৩৬ হাজার থেকে ৫৫ হাজার টন। পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের তথ্যমতে, ২৫ জুন পুনরায় উৎপাদনে আসার পর গত ১৩ জুলাই রাত ১১টায় সর্বোচ্চ উৎপাদন সক্ষমতা ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাইলফলক পৌঁছে।
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির চীনা অংশীদার চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি) এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পূর্ণ সক্ষমতায় চালাতে দিনে সাড়ে ১২ হাজার থেকে ১৩ হাজার টনের মতো কয়লা লাগে।
কয়লা সরবরাহকারীর বকেয়া সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বাকি থাকায় কয়লা সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানায় সিএমসি। যার ফলে ৫ জুন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
অনেক দেন-দরবারের পর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কয়লা সরবরাহকারী সিএমসিকে ১০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে। বাংলাদেশ ও চীনের অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানির ৫০ শতাংশ শেয়ার আছে। বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ারের মালিক বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
দুটি ইউনিট থেকে পূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। আজ শনিবার এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট, যার প্রতিটি ৬৬০ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতা আছে।
পূর্ণ সক্ষমতায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র চলার প্রভাব পড়েছে দেশের লোডশেডিংয়েও। ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাস সেন্টারের তথ্যমতে, আজ দুপুর ১২টায় দেশে লোডশেডিং ছিল ১২০ মেগাওয়াট। সারা দেশে আজ বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১২ হাজার ৩৩৯ মেগাওয়াট। সরবরাহ ছিল ১২ হাজার ২১৯ মেগাওয়াট।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাস সেন্টারের চাহিদা মোতাবেক জাতীয় গ্রিডে ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছি। দেশের বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো প্রয়োজনীয় সক্ষমতা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের আছে।’
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পায়রার স্থাপিত বিদ্যুৎ সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। তবে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট সরবরাহ করা যায়। বাকি বিদ্যুৎকেন্দ্রটির অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়।
কয়লা সংকটের পর গত ৫ জুন পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ২০ দিন বন্ধ থাকার পর কয়লার সরবরাহ পুনরায় শুরু হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি গত ২৫ জুন থেকে আবারও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ফেরে।
এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন সর্বোচ্চ উৎপাদন সক্ষমতায় চলছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য পালাক্রমে একটার পর একটা কয়লাবোঝাই জাহাজ আসছে। ইতিমধ্যে পাঁচটা জাহাজ কয়লা নিয়ে এসেছে। সামনের দিনগুলোতে আরও ১০টা জাহাজ আসবে।
জানা যায়, কয়লাবাহী জাহাজের ধারণক্ষমতা ৩৬ হাজার থেকে ৫৫ হাজার টন। পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের তথ্যমতে, ২৫ জুন পুনরায় উৎপাদনে আসার পর গত ১৩ জুলাই রাত ১১টায় সর্বোচ্চ উৎপাদন সক্ষমতা ১ হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাইলফলক পৌঁছে।
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির চীনা অংশীদার চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি) এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পূর্ণ সক্ষমতায় চালাতে দিনে সাড়ে ১২ হাজার থেকে ১৩ হাজার টনের মতো কয়লা লাগে।
কয়লা সরবরাহকারীর বকেয়া সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বাকি থাকায় কয়লা সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানায় সিএমসি। যার ফলে ৫ জুন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
অনেক দেন-দরবারের পর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কয়লা সরবরাহকারী সিএমসিকে ১০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে। বাংলাদেশ ও চীনের অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানির ৫০ শতাংশ শেয়ার আছে। বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ারের মালিক বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪০ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে