এবারের ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন মহেন্দ্র কুমার মিশ্র। চালুর তিন বছরে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত তিনিই প্রথম ভারতীয়। মাতৃভাষার প্রচারে আজীবন সেবার জন্য ওড়িশার বিশিষ্ট ভাষাবিদ লোকসাহিত্যিককে এই স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এই পদক তুলে দেবেন। এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের (আইএমএলআই) মহাপরিচালক অধ্যাপক হাকিম আরিফ তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
মাতৃভাষার সংরক্ষণ, পুনরুজ্জীবন, বাইরের দেশে নিজ দেশের ভাষার প্রচার-প্রসারে অবদান রাখার জন্য দেশের এবং দেশের বাইরের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক দেওয়া হয়।
১৯৯৬ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বহুভাষিক শিক্ষা বিষয়ে ‘রাজ্য সমন্বয়কারী’ হিসেবে কাজ করেন মিশ্র। সেইসঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে মাতৃভাষাভিত্তিক বহুভাষিক শিক্ষাগ্রহণের প্রবর্তকও তিনি। স্কুল শিক্ষায় বিপন্ন ভাষার প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। ওডিশা ও ছত্তিশগড়ের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে স্কুল পাঠ্যক্রমে লোককথার ব্যবহারের ব্যাপক তাঁর হাত ধরেই হয়েছিল।
ভাষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৯৯ সালে ওডিশা সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার এবং ২০০৯ সালে মধ্যপ্রদেশ সরকারের প্রতিষ্ঠিত বীর শংকর শাহ রঘুনাথ পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি সম্মাননায় ভূষিত হন মহেন্দ্র কুমার মিশ্র। তিনি ২০০১ সালে ওডিয়াতে ফিনিশ মহাকাব্য, কালেভালার অনুবাদের জন্য ফিনল্যান্ডের তুর্কুর কালেভালা ইনস্টিটিউট তাঁকে সম্মানিত করে। তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় সাহিত্য একাডেমির ভাষা উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য।
ইউনেসকো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পুরস্কারের জন্য মিশ্রর মনোনয়ন ভারতে মাতৃভাষা প্রচার ও সংরক্ষণে তাঁর অবদানের প্রমাণ। ভারতের শিক্ষাব্যবস্থায় তাঁর কাজের উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। তা বিপন্ন ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখতে সাহায্য করেছে। ভাষা ও সংস্কৃতিতে মিশ্রর অবদান আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। তাঁর কাজ নিঃসন্দেহে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।
মাতৃভাষায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার ২০২১ সাল থেকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই পদকের প্রবর্তন করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট। প্রতি দুই বছর পরপর এই পদক দেওয়া হয়। মাতৃভাষার সংরক্ষণ, পুনরুজ্জীবন, বিদেশে মাতৃভাষার প্রচার-প্রসারে অবদান রাখার জন্য দেশি-বিদেশি ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক দেওয়া হয়।
মাতৃভাষা সংরক্ষণ, পুনরুজ্জীবন, বিকাশ, চর্চা, প্রচার-প্রসারে অবদানে স্বীকৃতির জন্য জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামসহ তিন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে ২০২১ সালে প্রথমবার ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক’ দেওয়া হয়েছিল।
ওই বছর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে সম্মাননা পদক তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন।
জাতীয় পর্যায়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা সংরক্ষণে অবদানের স্বীকৃতিসরূপ এই সম্মাননা পেয়েছেন খাগড়াছড়ির জাবারাং কল্যাণ সমিতির নির্বাহী পরিচালক মথুরা বিকাশ ত্রিপুরা। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উজবেকিস্তানের গবেষক ইসমাইলভ গুলম মিরজায়েভিচ এবং লাতিন আমেরিকার আদি ভাষাগুলো নিয়ে কাজ করা বলিভিয়ার অনলাইন উদ্যোগ অ্যাক্টিভিজমো লেংকুয়াস বাংলাদেশ সরকারের এই সম্মাননা পেয়েছে।
২০১০ সালের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট আইন অনুযায়ী, এ প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ২৩টি। এর মধ্যে আছে দেশে ও দেশের বাইরে বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নেওয়া, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও ক্ষুদ্র জাতিসমূহের ভাষা সংগ্রহ, সংরক্ষণ, এতৎসংক্রান্ত গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা, ভাষা বিষয়ে গবেষণা-জার্নাল প্রকাশনা, সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন, বিভিন্ন ভাষা ও বর্ণমালার জন্য একটি আর্কাইভ নির্মাণ, সংরক্ষণ ও পরিচালনা, ভাষা বিষয়ে একটি জাদুঘর নির্মাণ, আন্তর্জাতিক মানের লাইব্রেরি ও গবেষণাকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনা করা।
জাতিসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে ১৯৯৯ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আগে বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আন্দোলনে আত্মোৎসর্গ স্মরণে বাংলাদেশে দিনটি ভাষা শহীদ দিবস হিসেবে স্বীকৃত ছিল।
এবারের ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন মহেন্দ্র কুমার মিশ্র। চালুর তিন বছরে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত তিনিই প্রথম ভারতীয়। মাতৃভাষার প্রচারে আজীবন সেবার জন্য ওড়িশার বিশিষ্ট ভাষাবিদ লোকসাহিত্যিককে এই স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এই পদক তুলে দেবেন। এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের (আইএমএলআই) মহাপরিচালক অধ্যাপক হাকিম আরিফ তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
মাতৃভাষার সংরক্ষণ, পুনরুজ্জীবন, বাইরের দেশে নিজ দেশের ভাষার প্রচার-প্রসারে অবদান রাখার জন্য দেশের এবং দেশের বাইরের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক দেওয়া হয়।
১৯৯৬ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বহুভাষিক শিক্ষা বিষয়ে ‘রাজ্য সমন্বয়কারী’ হিসেবে কাজ করেন মিশ্র। সেইসঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে মাতৃভাষাভিত্তিক বহুভাষিক শিক্ষাগ্রহণের প্রবর্তকও তিনি। স্কুল শিক্ষায় বিপন্ন ভাষার প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। ওডিশা ও ছত্তিশগড়ের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে স্কুল পাঠ্যক্রমে লোককথার ব্যবহারের ব্যাপক তাঁর হাত ধরেই হয়েছিল।
ভাষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৯৯ সালে ওডিশা সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার এবং ২০০৯ সালে মধ্যপ্রদেশ সরকারের প্রতিষ্ঠিত বীর শংকর শাহ রঘুনাথ পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি সম্মাননায় ভূষিত হন মহেন্দ্র কুমার মিশ্র। তিনি ২০০১ সালে ওডিয়াতে ফিনিশ মহাকাব্য, কালেভালার অনুবাদের জন্য ফিনল্যান্ডের তুর্কুর কালেভালা ইনস্টিটিউট তাঁকে সম্মানিত করে। তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় সাহিত্য একাডেমির ভাষা উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য।
ইউনেসকো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পুরস্কারের জন্য মিশ্রর মনোনয়ন ভারতে মাতৃভাষা প্রচার ও সংরক্ষণে তাঁর অবদানের প্রমাণ। ভারতের শিক্ষাব্যবস্থায় তাঁর কাজের উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। তা বিপন্ন ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখতে সাহায্য করেছে। ভাষা ও সংস্কৃতিতে মিশ্রর অবদান আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। তাঁর কাজ নিঃসন্দেহে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।
মাতৃভাষায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার ২০২১ সাল থেকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই পদকের প্রবর্তন করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট। প্রতি দুই বছর পরপর এই পদক দেওয়া হয়। মাতৃভাষার সংরক্ষণ, পুনরুজ্জীবন, বিদেশে মাতৃভাষার প্রচার-প্রসারে অবদান রাখার জন্য দেশি-বিদেশি ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক দেওয়া হয়।
মাতৃভাষা সংরক্ষণ, পুনরুজ্জীবন, বিকাশ, চর্চা, প্রচার-প্রসারে অবদানে স্বীকৃতির জন্য জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামসহ তিন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে ২০২১ সালে প্রথমবার ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক’ দেওয়া হয়েছিল।
ওই বছর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে সম্মাননা পদক তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন।
জাতীয় পর্যায়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা সংরক্ষণে অবদানের স্বীকৃতিসরূপ এই সম্মাননা পেয়েছেন খাগড়াছড়ির জাবারাং কল্যাণ সমিতির নির্বাহী পরিচালক মথুরা বিকাশ ত্রিপুরা। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উজবেকিস্তানের গবেষক ইসমাইলভ গুলম মিরজায়েভিচ এবং লাতিন আমেরিকার আদি ভাষাগুলো নিয়ে কাজ করা বলিভিয়ার অনলাইন উদ্যোগ অ্যাক্টিভিজমো লেংকুয়াস বাংলাদেশ সরকারের এই সম্মাননা পেয়েছে।
২০১০ সালের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট আইন অনুযায়ী, এ প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ২৩টি। এর মধ্যে আছে দেশে ও দেশের বাইরে বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নেওয়া, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও ক্ষুদ্র জাতিসমূহের ভাষা সংগ্রহ, সংরক্ষণ, এতৎসংক্রান্ত গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা, ভাষা বিষয়ে গবেষণা-জার্নাল প্রকাশনা, সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন, বিভিন্ন ভাষা ও বর্ণমালার জন্য একটি আর্কাইভ নির্মাণ, সংরক্ষণ ও পরিচালনা, ভাষা বিষয়ে একটি জাদুঘর নির্মাণ, আন্তর্জাতিক মানের লাইব্রেরি ও গবেষণাকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনা করা।
জাতিসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে ১৯৯৯ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আগে বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আন্দোলনে আত্মোৎসর্গ স্মরণে বাংলাদেশে দিনটি ভাষা শহীদ দিবস হিসেবে স্বীকৃত ছিল।
আদালতে দুদকের করা আবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নসরুল হামিদ তাঁর স্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে বর্ণিত সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে তদন্তের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
৮ মিনিট আগে‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়ব এ দেশ নতুন করে’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী পালিত হবে মহান মে দিবস। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত শ্রমিকদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে মে দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে শ্রম মন্ত্রণালয়।
১৬ মিনিট আগেবহু বঞ্চনার শিকার হওয়া অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আনসার উদ্দিন খান পাঠানকে অবশেষে দুই বছর মেয়াদে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) তদন্ত সংস্থায় কো-অর্ডিনেটর হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে২০২৪ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত ৩০০ ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের চারটি জেলা—ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলায় এই ঘরগুলো বিতরণ করা হয়। আজ বুধবার সকালে প্রধান উপদেষ্টা নিজ কার্যালয় থেকে...
১ ঘণ্টা আগে