নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেকসই অবকাঠামোর ব্যাপারে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তিনি বলেন, রাজউকের সঙ্গে দেশি ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে শহরে ভূমিকম্প সহনশীলতার ব্যাপারে কাজ চলমান রয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে রাজউক আয়োজিত ভূমিকম্প ঝুঁকি মোকাবিলাবিষয়ক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান।
সালমান এফ রহমান বলেন, বর্তমানের পরিকল্পনাই ভবিষ্যতের ঢাকাকে গড়ে তুলবে। ১২৫ বছর ধরে বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শিগ্গিরই একটি বড় ভূমিকম্প হতে পারে। তাই এ বিষয়ে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করছে সরকার। যত দ্রুত সম্ভব কাজটি করতে হবে।
অন্যদিকে, সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ভূমিকম্পের ঝুঁকি মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
মন্ত্রী আরও বলেন, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বাড়ছে। বিদ্যমান দুর্বলতা কাটিয়ে সরকার দুর্যোগের ঝুঁকি এড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। ভবনের তদারকির সঙ্গে সঙ্গে নিয়ম চাপিয়ে না দিয়ে জনগণকে ভূমিকম্প বা ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিজাইনাররা সর্বশেষ বিল্ডিং কোড অনুযায়ী উচ্চশক্তির রিইনফোর্সিং উপকরণ ব্যবহারের জন্য কিছু বিধিনিষেধের সম্মুখীন হচ্ছেন, কারণ কোডটি ২০১০ সালে লেখা হয়েছিল এবং এটির নিয়মিত আপডেট করার কোনো প্রক্রিয়া নেই, যা এই সমস্যাগুলো সহজেই সমাধান করতে পারে। বিশ্বের বিখ্যাত সর্বশেষ কোড ও মানগুলোর সঙ্গে সমতা বজায় রেখে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিল্ডিং কোড আপডেট করার উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
তারা বলেন, বাংলাদেশে নির্মাণসামগ্রী শিল্পগুলো বেশির ভাগই আমদানি করা কাঁচামালের ওপর নির্ভরশীল। তবে তৈরি পণ্যগুলো বেশির ভাগ স্থানীয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়। সুতরাং, তাদের ব্যবহার হ্রাস অবশ্যই বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ করবে। এই উপাদানের ব্যবহার হ্রাস তখনই সম্ভব, যদি আমরা ভালো মানের উচ্চশক্তির উপকরণের ব্যবহার বাড়াতে পারি।
সেমিনারে রাজউকের চেয়ারম্যান, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী, সচিবসহ দেশি-বিদেশি অতিথিরা আলোচনা করেন। রাজউকের আয়োজনে চলা দুই দিনের এই সেমিনার শেষ হবে ২ জুন।
টেকসই অবকাঠামোর ব্যাপারে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তিনি বলেন, রাজউকের সঙ্গে দেশি ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে শহরে ভূমিকম্প সহনশীলতার ব্যাপারে কাজ চলমান রয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে রাজউক আয়োজিত ভূমিকম্প ঝুঁকি মোকাবিলাবিষয়ক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান।
সালমান এফ রহমান বলেন, বর্তমানের পরিকল্পনাই ভবিষ্যতের ঢাকাকে গড়ে তুলবে। ১২৫ বছর ধরে বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শিগ্গিরই একটি বড় ভূমিকম্প হতে পারে। তাই এ বিষয়ে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করছে সরকার। যত দ্রুত সম্ভব কাজটি করতে হবে।
অন্যদিকে, সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ভূমিকম্পের ঝুঁকি মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
মন্ত্রী আরও বলেন, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বাড়ছে। বিদ্যমান দুর্বলতা কাটিয়ে সরকার দুর্যোগের ঝুঁকি এড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। ভবনের তদারকির সঙ্গে সঙ্গে নিয়ম চাপিয়ে না দিয়ে জনগণকে ভূমিকম্প বা ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিজাইনাররা সর্বশেষ বিল্ডিং কোড অনুযায়ী উচ্চশক্তির রিইনফোর্সিং উপকরণ ব্যবহারের জন্য কিছু বিধিনিষেধের সম্মুখীন হচ্ছেন, কারণ কোডটি ২০১০ সালে লেখা হয়েছিল এবং এটির নিয়মিত আপডেট করার কোনো প্রক্রিয়া নেই, যা এই সমস্যাগুলো সহজেই সমাধান করতে পারে। বিশ্বের বিখ্যাত সর্বশেষ কোড ও মানগুলোর সঙ্গে সমতা বজায় রেখে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিল্ডিং কোড আপডেট করার উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
তারা বলেন, বাংলাদেশে নির্মাণসামগ্রী শিল্পগুলো বেশির ভাগই আমদানি করা কাঁচামালের ওপর নির্ভরশীল। তবে তৈরি পণ্যগুলো বেশির ভাগ স্থানীয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়। সুতরাং, তাদের ব্যবহার হ্রাস অবশ্যই বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ করবে। এই উপাদানের ব্যবহার হ্রাস তখনই সম্ভব, যদি আমরা ভালো মানের উচ্চশক্তির উপকরণের ব্যবহার বাড়াতে পারি।
সেমিনারে রাজউকের চেয়ারম্যান, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী, সচিবসহ দেশি-বিদেশি অতিথিরা আলোচনা করেন। রাজউকের আয়োজনে চলা দুই দিনের এই সেমিনার শেষ হবে ২ জুন।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৮ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩৫ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে