নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোন আইনে জাতীয় পার্টির ১১ জন সংসদ সদস্য থেকে বিরোধীদলীয় নেতা ও উপনেতা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর এই নোটিশ পাঠান। জবাব না পেলে গত ২৮ জানুয়ারি প্রকাশিত গেজেটর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরকে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও পার্টির কো–চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতার স্বীকৃতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
নোটিশে বলা হয়, ভারতের লোকসভায় ১০ শতাংশ সদস্যসহ দ্বিতীয় স্থানে না থাকলে বিরোধী দলীয় নেতার পদ খালি থাকে, এমন আইন আছে। কিন্তু আমাদের দেশে নিয়োগের আইন নেই বা কত সংখ্যক এমপি থাকলে বিরোধীদলীয় নেতা হতে পারবে তাও উল্লেখ নেই। সংসদে আইন করতে হবে, কতজন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধীদলীয় নেতা হতে পারবেন। আইন না করা পর্যন্ত সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার পদ ভারতের মতো খালি থাকবে।
নোটিশে আরও বলা হয়, এই নিয়োগের ফলে সরকারের গাড়ি–বাড়ি ও অর্থ অপচয় হয়। জাতীয় পার্টি ১০ শতাংশ আসনও লাভ করেনি। ৩০০ আসনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধী দলের নেতা হবে—এমন আইন থাকা জরুরি, অন্যথায় পুনরায় নির্বাচন দিতে হবে।
কোন আইনে জাতীয় পার্টির ১১ জন সংসদ সদস্য থেকে বিরোধীদলীয় নেতা ও উপনেতা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর এই নোটিশ পাঠান। জবাব না পেলে গত ২৮ জানুয়ারি প্রকাশিত গেজেটর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরকে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও পার্টির কো–চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতার স্বীকৃতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
নোটিশে বলা হয়, ভারতের লোকসভায় ১০ শতাংশ সদস্যসহ দ্বিতীয় স্থানে না থাকলে বিরোধী দলীয় নেতার পদ খালি থাকে, এমন আইন আছে। কিন্তু আমাদের দেশে নিয়োগের আইন নেই বা কত সংখ্যক এমপি থাকলে বিরোধীদলীয় নেতা হতে পারবে তাও উল্লেখ নেই। সংসদে আইন করতে হবে, কতজন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধীদলীয় নেতা হতে পারবেন। আইন না করা পর্যন্ত সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার পদ ভারতের মতো খালি থাকবে।
নোটিশে আরও বলা হয়, এই নিয়োগের ফলে সরকারের গাড়ি–বাড়ি ও অর্থ অপচয় হয়। জাতীয় পার্টি ১০ শতাংশ আসনও লাভ করেনি। ৩০০ আসনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধী দলের নেতা হবে—এমন আইন থাকা জরুরি, অন্যথায় পুনরায় নির্বাচন দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩১ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে