কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন মানবাধিকার, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। আজ বুধবার সকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা কি মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্নগুলো করবেন, কেন তাঁরা তাঁদের দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধ করতে পারে না?
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ মার্কিন নাগরিক হারিয়ে যায়, এমনকি মার্কিন শিশুদের তাদের হিস্পানিক বা স্পেইনদেশীয় পিতামাতাদের সঙ্গে মিলিত হতে দেওয়া হয় না।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রথমত যুক্তরাষ্ট্র যদি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চায়, তবে কেন রাশিয়ার আরটি টিভির সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে? দ্বিতীয়ত, তারা যদি জবাবদিহি চায়, তাহলে কেন প্রতিবছর হাজারো মার্কিন নাগরিক হত্যার জন্য নিজেদের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বা পুলিশের জবাবদিহি ও শাস্তি নিশ্চিত করা হয় না? হত্যা হওয়া বেশির ভাগ কালো ও হিস্পানিক নাগরিক। আপনারা কেন মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে এ প্রশ্নগুলো করেন না?
মার্কিন নির্বাচন নিয়ে আবদুল মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন প্রক্রিয়া যদি স্বচ্ছ হয়, তবে কেন তরুণ মার্কিনিদের যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা নেই? তরুণ মার্কিনরা ঠিকমতো ভোটই দেয় না। কেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি নির্বাচনে মাত্র ২৫ শতাংশ ভোট পড়ে? যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া কি অংশগ্রহণমূলক?
সাংবাদিকদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের ইস্যুগুলো নিয়ে প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশকে নিয়ে নয়। আমাদের এই দেশকে শাসন বা সাহায্য, উন্নতি করতে যুক্তরাষ্ট্র বাধ্য নয়।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূত সম্পর্কিত খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিক্যাব টকে অংশ নেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। সেখানে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন, মানবাধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।
জাতীয় সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
মার্কিন মানবাধিকার, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। আজ বুধবার সকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা কি মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্নগুলো করবেন, কেন তাঁরা তাঁদের দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধ করতে পারে না?
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ মার্কিন নাগরিক হারিয়ে যায়, এমনকি মার্কিন শিশুদের তাদের হিস্পানিক বা স্পেইনদেশীয় পিতামাতাদের সঙ্গে মিলিত হতে দেওয়া হয় না।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রথমত যুক্তরাষ্ট্র যদি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চায়, তবে কেন রাশিয়ার আরটি টিভির সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে? দ্বিতীয়ত, তারা যদি জবাবদিহি চায়, তাহলে কেন প্রতিবছর হাজারো মার্কিন নাগরিক হত্যার জন্য নিজেদের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বা পুলিশের জবাবদিহি ও শাস্তি নিশ্চিত করা হয় না? হত্যা হওয়া বেশির ভাগ কালো ও হিস্পানিক নাগরিক। আপনারা কেন মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে এ প্রশ্নগুলো করেন না?
মার্কিন নির্বাচন নিয়ে আবদুল মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন প্রক্রিয়া যদি স্বচ্ছ হয়, তবে কেন তরুণ মার্কিনিদের যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা নেই? তরুণ মার্কিনরা ঠিকমতো ভোটই দেয় না। কেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি নির্বাচনে মাত্র ২৫ শতাংশ ভোট পড়ে? যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া কি অংশগ্রহণমূলক?
সাংবাদিকদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের ইস্যুগুলো নিয়ে প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশকে নিয়ে নয়। আমাদের এই দেশকে শাসন বা সাহায্য, উন্নতি করতে যুক্তরাষ্ট্র বাধ্য নয়।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূত সম্পর্কিত খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিক্যাব টকে অংশ নেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। সেখানে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন, মানবাধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।
জাতীয় সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্মাণাধীন ২৭০টি ফ্ল্যাটের সাময়িক বরাদ্দ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে সেতু বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি দপ্তরগুলো যে যার মতো অফিস ভবন নির্মাণ করায় একদিকে আবাদি-অনাবাদি জমি কমছে, অন্যদিকে বাড়ছে ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয়। এসব এড়াতে সারা দেশে সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিসের জন্য একই স্থানে সমন্বিত অফিস ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ অভিযানে গত সাত দিনে ৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৪ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
৮ ঘণ্টা আগে