নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর থেকে মায়ের কাছেই ছিল শিশুটি। তার বয়স এখন দশ বছর। দুবছর আগে বিচ্ছেদ হয় বাবা–মার। তবে সম্প্রতি বাবার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পারিবারিক আদালত শিশুটির বাবার কাছে থাকার নির্দেশ দেন। তবে হাইকোর্ট বলেছেন, শিশুটি মায়ের কাছেই থাকবে।
আজ রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এর ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ পারিবারিক আদালতের ওই নির্দেশ বাতিল করে আদেশ দেন।
শিশুটির মায়ের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ কেএম ফখরুল ইসলাম। তিনি জানান, পারিবারিক আদালতের আদেশ বাতিল করে হাইকোর্ট শিশুটিকে মায়ের জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বাবা ইচ্ছে করলে সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। তবে এই নির্দেশে আর কী কী শর্ত আছে তা জানা যায়নি। পূর্ণাঙ্গ আদেশ পাওয়ার পর তা বলা যাবে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, শিশুটি মায়ের কাছেই ছিল। এ অবস্থায় ১০ বছর বয়সী কন্যাশিশুটিকে নিজ হেফাজতে নিতে পারিবারিক আদালতে মামলা করেন বাবা। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ জুন পারিবারিক আদালত আদেশ দেন, শিশুটি ২১ দিন বাবার (বাদী) হেফাজতে থাকবে। আর সপ্তাহে দুই দিন শুক্র ও শনিবার শিশুটি মায়ের (বিবাদী) হেফাজতে থাকবে। বাবা শিশুটির স্কুলের অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করবেন।
সন্তানকে নিজ হেফাজতে রাখতে পারিবারিক আদালতের ওই আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন শিশুটির মা। শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের একক ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ পারিবারিক আদালতের গত ৩০ জুন দেওয়া আদেশ ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন।
বাদী ও বিবাদীর মধ্যে ২০০৭ সালে বিয়ে হয়। ২০১১ সালে তাঁদের কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। পারিবারিক অশান্তি দেখা দেওয়ায় ২০১৯ সালের ১২ মে তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে শিশুটি মায়ের কাছেই ছিল।
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনগত অভিভাবক বাবাই, আর মা সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক। বাবা–মার বিচ্ছেদ হলে ছেলের ক্ষেত্রে সাত বছর বয়স পর্যন্ত এবং মেয়ে সন্তানের বয়ঃসন্ধি বয়স পর্যন্ত মা সন্তানদের নিজের কাছে রাখতে পারবেন। সন্তানের ভালোর জন্য প্রয়োজনে আদালতের অনুমতি নিয়ে আরও বেশি সময় তিনি রাখতে পারেন। তবে মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে সন্তান হেফাজতে রাখার ক্ষমতা হারাবেন।
সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে বিরোধ থাকলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে সন্তানের কল্যাণ বিবেচনায় বাবা–মা যে কারও কাছে রাখার আদেশ দিতে পারেন আদালত। সন্তানের ভালো-মন্দ বোঝার ক্ষমতা হলে তার মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর থেকে মায়ের কাছেই ছিল শিশুটি। তার বয়স এখন দশ বছর। দুবছর আগে বিচ্ছেদ হয় বাবা–মার। তবে সম্প্রতি বাবার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পারিবারিক আদালত শিশুটির বাবার কাছে থাকার নির্দেশ দেন। তবে হাইকোর্ট বলেছেন, শিশুটি মায়ের কাছেই থাকবে।
আজ রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এর ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ পারিবারিক আদালতের ওই নির্দেশ বাতিল করে আদেশ দেন।
শিশুটির মায়ের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ কেএম ফখরুল ইসলাম। তিনি জানান, পারিবারিক আদালতের আদেশ বাতিল করে হাইকোর্ট শিশুটিকে মায়ের জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বাবা ইচ্ছে করলে সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। তবে এই নির্দেশে আর কী কী শর্ত আছে তা জানা যায়নি। পূর্ণাঙ্গ আদেশ পাওয়ার পর তা বলা যাবে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, শিশুটি মায়ের কাছেই ছিল। এ অবস্থায় ১০ বছর বয়সী কন্যাশিশুটিকে নিজ হেফাজতে নিতে পারিবারিক আদালতে মামলা করেন বাবা। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ জুন পারিবারিক আদালত আদেশ দেন, শিশুটি ২১ দিন বাবার (বাদী) হেফাজতে থাকবে। আর সপ্তাহে দুই দিন শুক্র ও শনিবার শিশুটি মায়ের (বিবাদী) হেফাজতে থাকবে। বাবা শিশুটির স্কুলের অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করবেন।
সন্তানকে নিজ হেফাজতে রাখতে পারিবারিক আদালতের ওই আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন শিশুটির মা। শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের একক ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ পারিবারিক আদালতের গত ৩০ জুন দেওয়া আদেশ ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন।
বাদী ও বিবাদীর মধ্যে ২০০৭ সালে বিয়ে হয়। ২০১১ সালে তাঁদের কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। পারিবারিক অশান্তি দেখা দেওয়ায় ২০১৯ সালের ১২ মে তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে শিশুটি মায়ের কাছেই ছিল।
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনগত অভিভাবক বাবাই, আর মা সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক। বাবা–মার বিচ্ছেদ হলে ছেলের ক্ষেত্রে সাত বছর বয়স পর্যন্ত এবং মেয়ে সন্তানের বয়ঃসন্ধি বয়স পর্যন্ত মা সন্তানদের নিজের কাছে রাখতে পারবেন। সন্তানের ভালোর জন্য প্রয়োজনে আদালতের অনুমতি নিয়ে আরও বেশি সময় তিনি রাখতে পারেন। তবে মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে সন্তান হেফাজতে রাখার ক্ষমতা হারাবেন।
সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে বিরোধ থাকলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে সন্তানের কল্যাণ বিবেচনায় বাবা–মা যে কারও কাছে রাখার আদেশ দিতে পারেন আদালত। সন্তানের ভালো-মন্দ বোঝার ক্ষমতা হলে তার মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৯ ঘণ্টা আগে