নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লেখক, জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মরদেহে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। আজ বুধবার দুপুর ২টায় তাঁর মরদেহ শহীদ মিনারে নেওয়া হয়। দুপুর সোয়া ৩টা পর্যন্ত সেখানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার ও আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. গোলাম রহমানসহ বিশিষ্টজনেরা।
সর্বস্তরের মানুষের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং বাঙালির অধিকার আদায়ের আন্দোলন-সংগ্রামে আত্মনিবেদিত ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক জাতি গঠনে তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার মৃত্যুতে বাঙালি জাতি বাংলা সাহিত্যের একজন কীর্তিমান গবেষক ও জাতির মেধা-মনন বিকাশের সুদক্ষ কারিগরকে হারালো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের চলে যাওয়া এক অপূরণীয় ক্ষতি। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তাঁর কাজগুলোকে ছড়িয়ে দিতে হবে ৷
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, বাঙালির সম্প্রীতির ধারক ও বাহক ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। নজরুল গবেষণায় তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তাঁর বিদায় আমাদের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মরদেহ নেওয়া হয়। সেখানে দ্বিতীয় নামাজের জানাজা শেষে আজিমপুর কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
জাতীয় অধ্যাপক, একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম পেটের ব্যথা নিয়ে গত ৭ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানান, ফুসফুসে পানি জমেছে। পরে অবস্থার অবনতি হলে ২১ নভেম্বর তাঁকে বিএসএমএমইউ থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যু হয়।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথম নজরুল অধ্যাপক ও নজরুল গবেষণা কেন্দ্রের প্রথম পরিচালকও ছিলেন। তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি, ফেলো, মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের উপাচার্য ছিলেন। জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম শিক্ষা, সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদক পেয়েছেন। এ ছাড়া তিন বছর বাংলা একাডেমির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
লেখক, জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মরদেহে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। আজ বুধবার দুপুর ২টায় তাঁর মরদেহ শহীদ মিনারে নেওয়া হয়। দুপুর সোয়া ৩টা পর্যন্ত সেখানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার ও আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. গোলাম রহমানসহ বিশিষ্টজনেরা।
সর্বস্তরের মানুষের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং বাঙালির অধিকার আদায়ের আন্দোলন-সংগ্রামে আত্মনিবেদিত ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক জাতি গঠনে তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার মৃত্যুতে বাঙালি জাতি বাংলা সাহিত্যের একজন কীর্তিমান গবেষক ও জাতির মেধা-মনন বিকাশের সুদক্ষ কারিগরকে হারালো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের চলে যাওয়া এক অপূরণীয় ক্ষতি। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তাঁর কাজগুলোকে ছড়িয়ে দিতে হবে ৷
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, বাঙালির সম্প্রীতির ধারক ও বাহক ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। নজরুল গবেষণায় তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তাঁর বিদায় আমাদের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মরদেহ নেওয়া হয়। সেখানে দ্বিতীয় নামাজের জানাজা শেষে আজিমপুর কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
জাতীয় অধ্যাপক, একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম পেটের ব্যথা নিয়ে গত ৭ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানান, ফুসফুসে পানি জমেছে। পরে অবস্থার অবনতি হলে ২১ নভেম্বর তাঁকে বিএসএমএমইউ থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যু হয়।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথম নজরুল অধ্যাপক ও নজরুল গবেষণা কেন্দ্রের প্রথম পরিচালকও ছিলেন। তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি, ফেলো, মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের উপাচার্য ছিলেন। জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম শিক্ষা, সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদক পেয়েছেন। এ ছাড়া তিন বছর বাংলা একাডেমির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
পরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে উত্তরার রবীন্দ্র সরোবরে ‘মুগ্ধ মঞ্চ’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে নির্মিত মঞ্চটি আজ সোমবার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বীজ যেখানে
৬ ঘণ্টা আগে