নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: অবশেষে উদ্বোধন হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাক বাক্স’। ২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত হোসেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
ভবনটি নির্মাণের আগে ডাক মন্ত্রণালয়ের ও বিভাগের ব্যাপক আগ্রহ ছিল। কিন্তু একই বছরের ৩০ মে একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন ডাক বিভাগের সদর দপ্তর আগারগাঁও স্থানান্তর হলে গুলিস্তানের খালি জায়গাটিকে সবুজায়ন করা হবে। পল্টন, মতিঝিলসহ ওই এলাকার মানুষ সেখানে মন খুলে হাঁটতে পারে, নির্মল বাতাস পায়। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পর থেকেই গুলিস্তানের জায়গাটি হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কায় পড়েন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অনাগ্রহ শুরু হয় তাদের। ‘ইয়াস’
বর্তমানে ডাক বিভাগের সদর দপ্তর রাজধানীর গুলিস্তানে রয়েছে। যেটি জিপিও (জেনারেল পোস্ট অফিস) নামে সবাই চেনে। রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কাছে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর সেখানে যাত্রা শুরু করে ডাক অধিদপ্তর।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব ছিল না। কর্মকর্তাদের স্থান সংকটের কারণে দাপ্তরিক পরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনতে শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সিরাজ উদ্দিন দীর্ঘদিনের স্মৃতি বয়ে চলা গুলিস্তানের জিপিও রাখার পক্ষে। তিনি জানান, পৌনে পাঁচ একরের বড় জায়গা ছেড়ে স্মারক হিসেবে একটি নির্দিষ্ট অংশ রাখার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে।

ঢাকা: অবশেষে উদ্বোধন হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাক বাক্স’। ২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত হোসেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
ভবনটি নির্মাণের আগে ডাক মন্ত্রণালয়ের ও বিভাগের ব্যাপক আগ্রহ ছিল। কিন্তু একই বছরের ৩০ মে একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন ডাক বিভাগের সদর দপ্তর আগারগাঁও স্থানান্তর হলে গুলিস্তানের খালি জায়গাটিকে সবুজায়ন করা হবে। পল্টন, মতিঝিলসহ ওই এলাকার মানুষ সেখানে মন খুলে হাঁটতে পারে, নির্মল বাতাস পায়। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পর থেকেই গুলিস্তানের জায়গাটি হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কায় পড়েন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অনাগ্রহ শুরু হয় তাদের। ‘ইয়াস’
বর্তমানে ডাক বিভাগের সদর দপ্তর রাজধানীর গুলিস্তানে রয়েছে। যেটি জিপিও (জেনারেল পোস্ট অফিস) নামে সবাই চেনে। রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কাছে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর সেখানে যাত্রা শুরু করে ডাক অধিদপ্তর।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব ছিল না। কর্মকর্তাদের স্থান সংকটের কারণে দাপ্তরিক পরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনতে শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সিরাজ উদ্দিন দীর্ঘদিনের স্মৃতি বয়ে চলা গুলিস্তানের জিপিও রাখার পক্ষে। তিনি জানান, পৌনে পাঁচ একরের বড় জায়গা ছেড়ে স্মারক হিসেবে একটি নির্দিষ্ট অংশ রাখার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: অবশেষে উদ্বোধন হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাক বাক্স’। ২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত হোসেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
ভবনটি নির্মাণের আগে ডাক মন্ত্রণালয়ের ও বিভাগের ব্যাপক আগ্রহ ছিল। কিন্তু একই বছরের ৩০ মে একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন ডাক বিভাগের সদর দপ্তর আগারগাঁও স্থানান্তর হলে গুলিস্তানের খালি জায়গাটিকে সবুজায়ন করা হবে। পল্টন, মতিঝিলসহ ওই এলাকার মানুষ সেখানে মন খুলে হাঁটতে পারে, নির্মল বাতাস পায়। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পর থেকেই গুলিস্তানের জায়গাটি হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কায় পড়েন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অনাগ্রহ শুরু হয় তাদের। ‘ইয়াস’
বর্তমানে ডাক বিভাগের সদর দপ্তর রাজধানীর গুলিস্তানে রয়েছে। যেটি জিপিও (জেনারেল পোস্ট অফিস) নামে সবাই চেনে। রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কাছে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর সেখানে যাত্রা শুরু করে ডাক অধিদপ্তর।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব ছিল না। কর্মকর্তাদের স্থান সংকটের কারণে দাপ্তরিক পরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনতে শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সিরাজ উদ্দিন দীর্ঘদিনের স্মৃতি বয়ে চলা গুলিস্তানের জিপিও রাখার পক্ষে। তিনি জানান, পৌনে পাঁচ একরের বড় জায়গা ছেড়ে স্মারক হিসেবে একটি নির্দিষ্ট অংশ রাখার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে।

ঢাকা: অবশেষে উদ্বোধন হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাক বাক্স’। ২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত হোসেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
ভবনটি নির্মাণের আগে ডাক মন্ত্রণালয়ের ও বিভাগের ব্যাপক আগ্রহ ছিল। কিন্তু একই বছরের ৩০ মে একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন ডাক বিভাগের সদর দপ্তর আগারগাঁও স্থানান্তর হলে গুলিস্তানের খালি জায়গাটিকে সবুজায়ন করা হবে। পল্টন, মতিঝিলসহ ওই এলাকার মানুষ সেখানে মন খুলে হাঁটতে পারে, নির্মল বাতাস পায়। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পর থেকেই গুলিস্তানের জায়গাটি হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কায় পড়েন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অনাগ্রহ শুরু হয় তাদের। ‘ইয়াস’
বর্তমানে ডাক বিভাগের সদর দপ্তর রাজধানীর গুলিস্তানে রয়েছে। যেটি জিপিও (জেনারেল পোস্ট অফিস) নামে সবাই চেনে। রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কাছে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর সেখানে যাত্রা শুরু করে ডাক অধিদপ্তর।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব ছিল না। কর্মকর্তাদের স্থান সংকটের কারণে দাপ্তরিক পরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনতে শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সিরাজ উদ্দিন দীর্ঘদিনের স্মৃতি বয়ে চলা গুলিস্তানের জিপিও রাখার পক্ষে। তিনি জানান, পৌনে পাঁচ একরের বড় জায়গা ছেড়ে স্মারক হিসেবে একটি নির্দিষ্ট অংশ রাখার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে।

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩২ মিনিট আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর প্রধান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মহিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কখনোই কোনো নাগরিকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ব্যাংক কার্ডের পিন নম্বর জানতে চায় না। নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্সসেবা দেওয়া হয়।
আজ সকাল ১০টার দিকে এ ধরনের দুটি প্রতারণার ঘটনা ঘটে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিয়াডাঙ্গা থানার আরপুর বাগানপাড়া এলাকার এক বাসিন্দাকে প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চায়। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে সরাসরি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। পরে ৯৯৯ থেকে স্থানীয় থানার সঙ্গে ভুক্তভোগীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয় এবং ঘটনাটি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
আরও এক ঘটনায় এক ব্যক্তিকে ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে জানানো হয় এবং বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কোনো অবস্থায় কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর প্রধান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মহিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কখনোই কোনো নাগরিকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ব্যাংক কার্ডের পিন নম্বর জানতে চায় না। নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্সসেবা দেওয়া হয়।
আজ সকাল ১০টার দিকে এ ধরনের দুটি প্রতারণার ঘটনা ঘটে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিয়াডাঙ্গা থানার আরপুর বাগানপাড়া এলাকার এক বাসিন্দাকে প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চায়। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে সরাসরি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। পরে ৯৯৯ থেকে স্থানীয় থানার সঙ্গে ভুক্তভোগীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয় এবং ঘটনাটি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
আরও এক ঘটনায় এক ব্যক্তিকে ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে জানানো হয় এবং বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কোনো অবস্থায় কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২৬ মে ২০২১
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কামাল হোসেন তাঁর পিতা-মাতা মো. আবুল কাশেম ও মোছা. হাবীয়া খাতুনের পরিবর্তে নিজের চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা দেখিয়ে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা নিতে জালিয়াতির অভিযোগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দুদকের ঢাকা-১-এর সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কামাল হোসেনের প্রকৃত মা-বাবা কারা, তা নিশ্চিত হতে গত মঙ্গলবার ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরদিন ইউএনও কামাল হোসেনকে ওএসডি করা হলো।

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কামাল হোসেন তাঁর পিতা-মাতা মো. আবুল কাশেম ও মোছা. হাবীয়া খাতুনের পরিবর্তে নিজের চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা দেখিয়ে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা নিতে জালিয়াতির অভিযোগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দুদকের ঢাকা-১-এর সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কামাল হোসেনের প্রকৃত মা-বাবা কারা, তা নিশ্চিত হতে গত মঙ্গলবার ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরদিন ইউএনও কামাল হোসেনকে ওএসডি করা হলো।

২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২৬ মে ২০২১
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩২ মিনিট আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২৬ মে ২০২১
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩২ মিনিট আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রিটকারীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আব্দুল ওয়াদুদ, রহিম উল্লাহ, আমিনুল ইসলাম শাকিল, ঢাকার জেলা জজ আদালতের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাব্বির রহমান, মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া, রাফিউল সাব্বির, শামিম সাহিদি ও হাবিবুর রহমান আল হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর অংশ। সংবিধানের ৯৪(৪) ও ১৪৭(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সংবিধান প্রদত্ত অধিকার। তবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২১ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৩ অনুযায়ী বিচারকদের বেতন, পেনশন ও বিশেষাধিকার এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বাস্তবে তাঁদের আর্থিক স্বাধীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করছে।
আবেদনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রধান বিচারপতি ও বিচারকদের বেতনকাঠামো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় নিম্ন স্তরে রয়েছে। এই অসামঞ্জস্য শুধু আর্থিক নয়, বরং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের মানের প্রতি সাংঘর্ষিক।
রিটে আরও বলা হয়, সংবিধানে প্রদত্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতার বিভাজনের নীতিকে উপেক্ষা করে সংসদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে উক্ত আইন দুটি প্রণয়ন করেছে। এর ফলে বিচারপতিদের জন্য এক অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক বেতনকাঠামো সৃষ্টি হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রিটকারীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আব্দুল ওয়াদুদ, রহিম উল্লাহ, আমিনুল ইসলাম শাকিল, ঢাকার জেলা জজ আদালতের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাব্বির রহমান, মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া, রাফিউল সাব্বির, শামিম সাহিদি ও হাবিবুর রহমান আল হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর অংশ। সংবিধানের ৯৪(৪) ও ১৪৭(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সংবিধান প্রদত্ত অধিকার। তবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২১ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৩ অনুযায়ী বিচারকদের বেতন, পেনশন ও বিশেষাধিকার এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বাস্তবে তাঁদের আর্থিক স্বাধীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করছে।
আবেদনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রধান বিচারপতি ও বিচারকদের বেতনকাঠামো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় নিম্ন স্তরে রয়েছে। এই অসামঞ্জস্য শুধু আর্থিক নয়, বরং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের মানের প্রতি সাংঘর্ষিক।
রিটে আরও বলা হয়, সংবিধানে প্রদত্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতার বিভাজনের নীতিকে উপেক্ষা করে সংসদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে উক্ত আইন দুটি প্রণয়ন করেছে। এর ফলে বিচারপতিদের জন্য এক অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক বেতনকাঠামো সৃষ্টি হয়েছে।

২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২৬ মে ২০২১
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩২ মিনিট আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১ ঘণ্টা আগে