নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: অবশেষে উদ্বোধন হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাক বাক্স’। ২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত হোসেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
ভবনটি নির্মাণের আগে ডাক মন্ত্রণালয়ের ও বিভাগের ব্যাপক আগ্রহ ছিল। কিন্তু একই বছরের ৩০ মে একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন ডাক বিভাগের সদর দপ্তর আগারগাঁও স্থানান্তর হলে গুলিস্তানের খালি জায়গাটিকে সবুজায়ন করা হবে। পল্টন, মতিঝিলসহ ওই এলাকার মানুষ সেখানে মন খুলে হাঁটতে পারে, নির্মল বাতাস পায়। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পর থেকেই গুলিস্তানের জায়গাটি হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কায় পড়েন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অনাগ্রহ শুরু হয় তাদের। ‘ইয়াস’
বর্তমানে ডাক বিভাগের সদর দপ্তর রাজধানীর গুলিস্তানে রয়েছে। যেটি জিপিও (জেনারেল পোস্ট অফিস) নামে সবাই চেনে। রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কাছে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর সেখানে যাত্রা শুরু করে ডাক অধিদপ্তর।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব ছিল না। কর্মকর্তাদের স্থান সংকটের কারণে দাপ্তরিক পরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনতে শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সিরাজ উদ্দিন দীর্ঘদিনের স্মৃতি বয়ে চলা গুলিস্তানের জিপিও রাখার পক্ষে। তিনি জানান, পৌনে পাঁচ একরের বড় জায়গা ছেড়ে স্মারক হিসেবে একটি নির্দিষ্ট অংশ রাখার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে।
ঢাকা: অবশেষে উদ্বোধন হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাক বাক্স’। ২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত হোসেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
ভবনটি নির্মাণের আগে ডাক মন্ত্রণালয়ের ও বিভাগের ব্যাপক আগ্রহ ছিল। কিন্তু একই বছরের ৩০ মে একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন ডাক বিভাগের সদর দপ্তর আগারগাঁও স্থানান্তর হলে গুলিস্তানের খালি জায়গাটিকে সবুজায়ন করা হবে। পল্টন, মতিঝিলসহ ওই এলাকার মানুষ সেখানে মন খুলে হাঁটতে পারে, নির্মল বাতাস পায়। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পর থেকেই গুলিস্তানের জায়গাটি হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কায় পড়েন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অনাগ্রহ শুরু হয় তাদের। ‘ইয়াস’
বর্তমানে ডাক বিভাগের সদর দপ্তর রাজধানীর গুলিস্তানে রয়েছে। যেটি জিপিও (জেনারেল পোস্ট অফিস) নামে সবাই চেনে। রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কাছে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর সেখানে যাত্রা শুরু করে ডাক অধিদপ্তর।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব ছিল না। কর্মকর্তাদের স্থান সংকটের কারণে দাপ্তরিক পরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনতে শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সিরাজ উদ্দিন দীর্ঘদিনের স্মৃতি বয়ে চলা গুলিস্তানের জিপিও রাখার পক্ষে। তিনি জানান, পৌনে পাঁচ একরের বড় জায়গা ছেড়ে স্মারক হিসেবে একটি নির্দিষ্ট অংশ রাখার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে।
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইতালি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইট (বিজি ৩৫৬) বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল।
১ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে ঋণচুক্তির সময় ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) উল্লেখ না থাকা কিছু কাজ পরে প্রয়োজনে যুক্ত হয়েছে। বাড়তি এসব কাজে খরচ হয়েছে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ডলারের বর্তমান বিনিময়হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৪৭ কোটি টাকা)। এই টাকা ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে প্রকল্পটিতে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
১৩ ঘণ্টা আগে