অনলাইন ডেস্ক
সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, পুলিশ কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালী ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরিফুর রহমান ও মো. ইমরান আহম্মেদ রিমান্ডে নেওয়ার এসব নির্দেশ দেন।
যাদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক এমপি হাজি সেলিম, পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ সৈকত।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আনিসুল হককে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে জাল ভোটের আয়োজন করার অভিযোগে শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি মামলায় পাঁচ দিন ও বাড্ডা থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ধানমন্ডি থানার এক মামলায় তিন দিন ও বংশাল থানার এক মামলায় চার দিন, সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মোহাম্মদপুর থানার এক মামলায় তিন দিন, শাজাহান খানকে যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় তিন দিন, জিয়াউল আহসানকে নিউমার্কেট থানার এক মামলায় পাঁচ দিন, হাজি সেলিমকে চকবাজার থানার এক মামলায় পাঁচ দিন, ইনুকে ধানমন্ডি থানার এক মামলায় পাঁচ দিন, তানভীর সৈকতকে চকবাজার থানার মামলায় পাঁচ দিন ও সাবেক বিচারপতি মানিককে চকবাজার থানায় দায়ের করা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সকালে এই ৯ জনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ভিন্ন ভিন্ন মেয়াদে প্রত্যেকের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলাগুলোর বেশির ভাগই হত্যা মামলা।
তাঁদের আদালতে হাজির করে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা আরও বেশ কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে নানা স্থান থেকে এদের আটক করা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন তারিখে তাঁদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো এবং বিভিন্ন মেয়াদে ও বিভিন্ন দিনে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, আজ মোট ৪৯ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে কারাগার থেকে তাঁদের আদালতে হাজির করা হচ্ছে। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৪৪টি মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর কথা রয়েছে।
সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, পুলিশ কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালী ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরিফুর রহমান ও মো. ইমরান আহম্মেদ রিমান্ডে নেওয়ার এসব নির্দেশ দেন।
যাদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক এমপি হাজি সেলিম, পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ সৈকত।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আনিসুল হককে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে জাল ভোটের আয়োজন করার অভিযোগে শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি মামলায় পাঁচ দিন ও বাড্ডা থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ধানমন্ডি থানার এক মামলায় তিন দিন ও বংশাল থানার এক মামলায় চার দিন, সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মোহাম্মদপুর থানার এক মামলায় তিন দিন, শাজাহান খানকে যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় তিন দিন, জিয়াউল আহসানকে নিউমার্কেট থানার এক মামলায় পাঁচ দিন, হাজি সেলিমকে চকবাজার থানার এক মামলায় পাঁচ দিন, ইনুকে ধানমন্ডি থানার এক মামলায় পাঁচ দিন, তানভীর সৈকতকে চকবাজার থানার মামলায় পাঁচ দিন ও সাবেক বিচারপতি মানিককে চকবাজার থানায় দায়ের করা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সকালে এই ৯ জনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ভিন্ন ভিন্ন মেয়াদে প্রত্যেকের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলাগুলোর বেশির ভাগই হত্যা মামলা।
তাঁদের আদালতে হাজির করে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা আরও বেশ কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে নানা স্থান থেকে এদের আটক করা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন তারিখে তাঁদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো এবং বিভিন্ন মেয়াদে ও বিভিন্ন দিনে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, আজ মোট ৪৯ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে কারাগার থেকে তাঁদের আদালতে হাজির করা হচ্ছে। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৪৪টি মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর কথা রয়েছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৬ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগে