কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভূমধ্যসাগর হয়ে ইউরোপ যাওয়ার পথে তিউনিসিয়ার উপকূলে ৫২ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর নৌকায় অগ্নিকাণ্ডে ৯ জন মারা গেছেন। এ সময় ৪৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছে তিউনিসিয়া নৌবাহিনী। নিহত ও উদ্ধারকৃতদের মধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশি নাগরিক।
এ ঘটনায় হতাহত বাংলাদেশিদের খোঁজখবর নিতে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) আগামীকাল সোমবার তিউনিসিয়া যাবেন। দূতাবাসের কাউন্সিলর গাজী মো. আসাদুজ্জামান কবীর আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গাজী মো. আসাদুজ্জামান কবীর বলেছেন, ‘দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) আগামীকাল সোমবার তিউনিসিয়া যাবেন। সেখানকার পরিস্থিতি অনুযায়ী হতাহত ও উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এর আগে গতকাল শনিবার লিবিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানানো হয়, অভিবাসনপ্রত্যাশীরা লিবিয়া উপকূল থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি তিউনিসিয়া উপকূলে তাঁদের বহনকারী নৌকায় আগুন ধরে গেলে হতাহতের ঘটনা ঘটে। অগ্নিকাণ্ডে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের অধিকাংশ বাংলাদেশের নাগরিক। আর জীবিত উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ২৬ জন বাংলাদেশের নাগরিক। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দূতাবাস উদ্ধারকৃত নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষ, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে।
আইওএম বলছে, বিভিন্ন দেশ থেকে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টার সময় ২০২৩ সালে ৩ হাজারের বেশি অভিবাসী মারা গেছেন অথবা নিখোঁজ হয়েছেন।
আইওএমের তথ্য অনুযায়ী, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ অবৈধ অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করায় লিবিয়া ও তিউনিসিয়ার নৌবাহিনী নিজ নিজ উপকূলে নজরদারি জোরদার করছে। ফলে বর্তমানে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাত্রা অত্যন্ত বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ।
বাংলাদেশ দূতাবাস দালাল ও পাচারকারীদের প্ররোচনা ও প্রতারণার শিকার হয়ে জীবনের ঝুঁকি না নিতে অনুরোধ জানিয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের সতর্ক করতে বাংলাদেশে অবস্থানরত আত্মীয়স্বজন, বন্ধু ও পরিচিতিদের পরামর্শ দিয়েছে।
ভূমধ্যসাগর হয়ে ইউরোপ যাওয়ার পথে তিউনিসিয়ার উপকূলে ৫২ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর নৌকায় অগ্নিকাণ্ডে ৯ জন মারা গেছেন। এ সময় ৪৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছে তিউনিসিয়া নৌবাহিনী। নিহত ও উদ্ধারকৃতদের মধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশি নাগরিক।
এ ঘটনায় হতাহত বাংলাদেশিদের খোঁজখবর নিতে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) আগামীকাল সোমবার তিউনিসিয়া যাবেন। দূতাবাসের কাউন্সিলর গাজী মো. আসাদুজ্জামান কবীর আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গাজী মো. আসাদুজ্জামান কবীর বলেছেন, ‘দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) আগামীকাল সোমবার তিউনিসিয়া যাবেন। সেখানকার পরিস্থিতি অনুযায়ী হতাহত ও উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এর আগে গতকাল শনিবার লিবিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানানো হয়, অভিবাসনপ্রত্যাশীরা লিবিয়া উপকূল থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি তিউনিসিয়া উপকূলে তাঁদের বহনকারী নৌকায় আগুন ধরে গেলে হতাহতের ঘটনা ঘটে। অগ্নিকাণ্ডে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের অধিকাংশ বাংলাদেশের নাগরিক। আর জীবিত উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ২৬ জন বাংলাদেশের নাগরিক। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দূতাবাস উদ্ধারকৃত নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষ, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে।
আইওএম বলছে, বিভিন্ন দেশ থেকে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টার সময় ২০২৩ সালে ৩ হাজারের বেশি অভিবাসী মারা গেছেন অথবা নিখোঁজ হয়েছেন।
আইওএমের তথ্য অনুযায়ী, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ অবৈধ অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করায় লিবিয়া ও তিউনিসিয়ার নৌবাহিনী নিজ নিজ উপকূলে নজরদারি জোরদার করছে। ফলে বর্তমানে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাত্রা অত্যন্ত বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ।
বাংলাদেশ দূতাবাস দালাল ও পাচারকারীদের প্ররোচনা ও প্রতারণার শিকার হয়ে জীবনের ঝুঁকি না নিতে অনুরোধ জানিয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের সতর্ক করতে বাংলাদেশে অবস্থানরত আত্মীয়স্বজন, বন্ধু ও পরিচিতিদের পরামর্শ দিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে তাঁর নির্দেশনার ওয়ারলেস বার্তার অডিও উপস্থাপন করা হয়। সেখানে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার হাবিবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, জান-মাল রক্ষায় সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। আমি আপনাদের স্বাধীনতা দিয়েছি। পরিস্থিতি বুঝে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন। হাঁটু গেড়ে বসে গুলি করবেন
১১ মিনিট আগেমঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সদস্য প্রদীপ কান্তি দে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তথ্য এসেছে, পাঁচটি জেলায় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, ঝুঁকিপূর্ণ ৭০০ পূজামণ্ডপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাতক্ষীরা জেলায়। এরই মধ্যে সাতক্ষীরার ৫৫টি মণ্ডপকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে২৮ সেপ্টেম্বর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের দিয়ে শুরু হবে। পরবর্তীতে অন্যদের সঙ্গে সংলাপে বসবে কমিশন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে