নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় ১০ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও তাঁর স্ত্রী সালমা ওসমানের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অন্যদিকে তাঁদের ছেলে ও মেয়ের নামে পৃথকভাবে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করেছে সংস্থাটি।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিশনের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন। তিনি বলেন, শামীম ওসমান ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, সংসদ সদস্য থাকার সুবাদে শামীম ওসমান ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৬ কোটি ৬৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। এ ছাড়া তাঁর নামে থাকা ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে; যা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগের আওতায় পড়ে।
এসব অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা করা হয়েছে।
দুদকের অন্য মামলাটি শামীম ওসমানের স্ত্রী সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে করা হয়েছে। এই মামলায় শামীম ওসমানকেও আসামি করা হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়, শামীম ওসমানের সহায়তায় সালমা ওসমান ৩ কোটি ৯ লাখ ৭৫৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। তাঁর নামে থাকা ৮টি ব্যাংক হিসাবে ২৪ কোটি ৬৬ লাখ ৮৯ হাজার ১৩১ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
পরস্পর যোগসাজশে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১০৯ ধারায় মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়া শামীম ওসমানের ছেলে ইমতিনান ওসমান ও মেয়ে লাবীবা জোহা অঙ্গনার বিরুদ্ধে পৃথকভাবে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দিয়েছে দুদক। তাঁদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ থাকায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(১) ধারায় নোটিশ জারি করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের প্রভাবশালী রাজনীতিক শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে প্রথম অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সে সময় তাঁর বিরুদ্ধে সম্পদের হিসাব গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়, তবে তা দীর্ঘদিন স্থবির ছিল।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের শেষদিকে কমিশনের একটি বিশেষ শাখা তাঁর ব্যাংক লেনদেন ও সম্পদের তথ্য বিশ্লেষণ শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় অনুসন্ধান শুরুর ১৯ বছর পর তাঁর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক মামলা করল দুদক।
প্রায় ১০ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও তাঁর স্ত্রী সালমা ওসমানের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অন্যদিকে তাঁদের ছেলে ও মেয়ের নামে পৃথকভাবে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করেছে সংস্থাটি।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিশনের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন। তিনি বলেন, শামীম ওসমান ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, সংসদ সদস্য থাকার সুবাদে শামীম ওসমান ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৬ কোটি ৬৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। এ ছাড়া তাঁর নামে থাকা ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে; যা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগের আওতায় পড়ে।
এসব অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা করা হয়েছে।
দুদকের অন্য মামলাটি শামীম ওসমানের স্ত্রী সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে করা হয়েছে। এই মামলায় শামীম ওসমানকেও আসামি করা হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়, শামীম ওসমানের সহায়তায় সালমা ওসমান ৩ কোটি ৯ লাখ ৭৫৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। তাঁর নামে থাকা ৮টি ব্যাংক হিসাবে ২৪ কোটি ৬৬ লাখ ৮৯ হাজার ১৩১ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
পরস্পর যোগসাজশে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১০৯ ধারায় মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়া শামীম ওসমানের ছেলে ইমতিনান ওসমান ও মেয়ে লাবীবা জোহা অঙ্গনার বিরুদ্ধে পৃথকভাবে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দিয়েছে দুদক। তাঁদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ থাকায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(১) ধারায় নোটিশ জারি করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের প্রভাবশালী রাজনীতিক শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে প্রথম অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সে সময় তাঁর বিরুদ্ধে সম্পদের হিসাব গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়, তবে তা দীর্ঘদিন স্থবির ছিল।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের শেষদিকে কমিশনের একটি বিশেষ শাখা তাঁর ব্যাংক লেনদেন ও সম্পদের তথ্য বিশ্লেষণ শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় অনুসন্ধান শুরুর ১৯ বছর পর তাঁর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক মামলা করল দুদক।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৮ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৯ ঘণ্টা আগে