বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জ্বালানির দক্ষতা বৃদ্ধি ও টেকসই নগর উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ১৯০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জার্মানি। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি দুই দেশের মাঝে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। ভারতের গুজরাট রাজ্যের সংবাদমাধ্যম ফাইবার টু ফ্যাশনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও জার্মানি সম্প্রতি ১৮০ দশমিক ৮০৭ মিলিয়ন ইউরো বা ১৯০ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের উন্নয়ন সহযোগিতা নিয়ে আর্থিক ও কারিগরি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এর মধ্যে কারিগরি সহায়তা দেওয়া দেওয়া হবে ৪৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরোর এবং বিভিন্ন খাতে সরাসরি আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হবে সর্বোচ্চ ১৩৫ মিলিয়ন ইউরো।
এই চুক্তির আওতায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জ্বালানির দক্ষতা বৃদ্ধিতে সর্বোচ্চ ৫০ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেওয়া হবে। টেকসই নগর উন্নয়নে সর্বোচ্চ ৯৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপের দেশটি।
এর বাইরে, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণে ৫ মিলিয়ন ইউরো, সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে টেকসই সরবরাহ ব্যবস্থা, বাণিজ্য ও অবকাঠামো উন্নয়নে ১২ মিলিয়ন ইউরো, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সর্বোচ্চ ৬ মিলিয়ন ইউরো এবং নারী ও শিশুর বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য সহিংসতা প্রতিরোধে একটি প্রকল্পের জন্য সর্বোচ্চ ৭ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে জার্মানি।
এর আগে, গত ১৭ সেপ্টেম্বর জার্মানির রাষ্ট্রদূত আকিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠকের পর অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান আগামী দশ বছরে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বাংলাদেশকে ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছ জার্মানি। এর মধ্যে চলতি বছরেই ১ কোটি ৫০ লাখ ইউরো দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশে উন্নয়নের জন্য আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে আসছে জার্মানি, যা এখন পর্যন্ত মোট সাড়ে ৩ বিলিয়ন ইউরোর বেশি।
বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জ্বালানির দক্ষতা বৃদ্ধি ও টেকসই নগর উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ১৯০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জার্মানি। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি দুই দেশের মাঝে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। ভারতের গুজরাট রাজ্যের সংবাদমাধ্যম ফাইবার টু ফ্যাশনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও জার্মানি সম্প্রতি ১৮০ দশমিক ৮০৭ মিলিয়ন ইউরো বা ১৯০ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের উন্নয়ন সহযোগিতা নিয়ে আর্থিক ও কারিগরি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এর মধ্যে কারিগরি সহায়তা দেওয়া দেওয়া হবে ৪৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরোর এবং বিভিন্ন খাতে সরাসরি আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হবে সর্বোচ্চ ১৩৫ মিলিয়ন ইউরো।
এই চুক্তির আওতায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জ্বালানির দক্ষতা বৃদ্ধিতে সর্বোচ্চ ৫০ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেওয়া হবে। টেকসই নগর উন্নয়নে সর্বোচ্চ ৯৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপের দেশটি।
এর বাইরে, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণে ৫ মিলিয়ন ইউরো, সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে টেকসই সরবরাহ ব্যবস্থা, বাণিজ্য ও অবকাঠামো উন্নয়নে ১২ মিলিয়ন ইউরো, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সর্বোচ্চ ৬ মিলিয়ন ইউরো এবং নারী ও শিশুর বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য সহিংসতা প্রতিরোধে একটি প্রকল্পের জন্য সর্বোচ্চ ৭ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে জার্মানি।
এর আগে, গত ১৭ সেপ্টেম্বর জার্মানির রাষ্ট্রদূত আকিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠকের পর অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান আগামী দশ বছরে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বাংলাদেশকে ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছ জার্মানি। এর মধ্যে চলতি বছরেই ১ কোটি ৫০ লাখ ইউরো দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশে উন্নয়নের জন্য আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে আসছে জার্মানি, যা এখন পর্যন্ত মোট সাড়ে ৩ বিলিয়ন ইউরোর বেশি।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গ্রেড ও পদোন্নতি জটিলতাসহ তিন দফা দাবি আদায়ে আমরণ অনশন কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৬ সেপ্টেম্বরের পরিবর্তে আগামী ১৭ অক্টোবর ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে তাঁর নির্দেশনার ওয়ারলেস বার্তার অডিও উপস্থাপন করা হয়। সেখানে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার হাবিবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, জান-মাল রক্ষায় সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। আমি আপনাদের স্বাধীনতা দিয়েছি। পরিস্থিতি বুঝে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন। হাঁটু গেড়ে বসে গুলি করবেন
২ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সদস্য প্রদীপ কান্তি দে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তথ্য এসেছে, পাঁচটি জেলায় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, ঝুঁকিপূর্ণ ৭০০ পূজামণ্ডপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাতক্ষীরা জেলায়। এরই মধ্যে সাতক্ষীরার ৫৫টি মণ্ডপকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগে