নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমপিওভুক্তিতে একটি যোগ্যতার মাপকাঠির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘দেশের সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত হওয়ার মানদণ্ড ঠিক থাকলে সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করা হবে।’
আজ শুক্রবার মিরপুর বাংলা উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ মাঠে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের (স্বাশিপ) ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এমপিওভুক্তিতে একটি যোগ্যতার মাপকাঠির প্রয়োজন আছে। স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে দিলেন…। প্রথম কথা হচ্ছে, সরকারের সক্ষমতার একটি ব্যাপার আছে। কিন্তু যদি যোগ্য শিক্ষক না হন, তাহলে এমিপওভুক্তি কি সঠিক হবে? শিক্ষক মানসম্পন্ন কি না, প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত, পাসের হার কত, একটি মানদণ্ড থাকতে হবে। নিজেদের মানদণ্ডে রাখার চেষ্টা করেন। চেষ্টা করলে সম্ভব। তাহলে আমরা অবশ্যই এমপিওভুক্ত করব। মান অর্জন না করলে এমপিওভুক্ত করে দেওয়া বোধ হয় সঠিক নয়।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণে শিক্ষকদের দাবির বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত বড় সিদ্ধান্ত। এটি সঠিক হবে কি না সেটা বোঝা জরুরি। আমরা চাই শিক্ষার মান অর্জন করতে। আমাদের অতীতের অভিজ্ঞতা কী বলে? আমরা যে জাতীয়করণ করেছি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান কি আরও বেড়েছে, নাকি কমেছে, এটা আগে বুঝতে হবে। মনে হয়—একটি ভালো গবেষণা আমরা করতে পারি। যেসব প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হয়েছে সেখানে শিক্ষার মান যদি বাড়ে, তাহলে সবগুলোই জাতীয়করণ করব। যদি মান বাড়ে তাহলে জাতীয়করণ অবশ্যই চাইব। জাতীয়করণে সরকারের যতটুকু সামর্থ্য আছে সবটুকু নিয়োগ করবে।’
শিক্ষকদের বৈশাখী ভাতার দাবির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই আপনাদের এই ভাতাগুলো আরও বাড়ুক। আমরা নিশ্চয় চাই। আমি কথা দিতে পারি। আমরা দুজনে (মন্ত্রী ও উপমন্ত্রী) নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমরা অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।’
স্বাশিপের সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন— শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, স্থানীয় সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মশিউর রহমান স্বাশিপের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজু প্রমুখ।
এমপিওভুক্তিতে একটি যোগ্যতার মাপকাঠির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘দেশের সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত হওয়ার মানদণ্ড ঠিক থাকলে সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করা হবে।’
আজ শুক্রবার মিরপুর বাংলা উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ মাঠে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের (স্বাশিপ) ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এমপিওভুক্তিতে একটি যোগ্যতার মাপকাঠির প্রয়োজন আছে। স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে দিলেন…। প্রথম কথা হচ্ছে, সরকারের সক্ষমতার একটি ব্যাপার আছে। কিন্তু যদি যোগ্য শিক্ষক না হন, তাহলে এমিপওভুক্তি কি সঠিক হবে? শিক্ষক মানসম্পন্ন কি না, প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত, পাসের হার কত, একটি মানদণ্ড থাকতে হবে। নিজেদের মানদণ্ডে রাখার চেষ্টা করেন। চেষ্টা করলে সম্ভব। তাহলে আমরা অবশ্যই এমপিওভুক্ত করব। মান অর্জন না করলে এমপিওভুক্ত করে দেওয়া বোধ হয় সঠিক নয়।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণে শিক্ষকদের দাবির বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত বড় সিদ্ধান্ত। এটি সঠিক হবে কি না সেটা বোঝা জরুরি। আমরা চাই শিক্ষার মান অর্জন করতে। আমাদের অতীতের অভিজ্ঞতা কী বলে? আমরা যে জাতীয়করণ করেছি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান কি আরও বেড়েছে, নাকি কমেছে, এটা আগে বুঝতে হবে। মনে হয়—একটি ভালো গবেষণা আমরা করতে পারি। যেসব প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হয়েছে সেখানে শিক্ষার মান যদি বাড়ে, তাহলে সবগুলোই জাতীয়করণ করব। যদি মান বাড়ে তাহলে জাতীয়করণ অবশ্যই চাইব। জাতীয়করণে সরকারের যতটুকু সামর্থ্য আছে সবটুকু নিয়োগ করবে।’
শিক্ষকদের বৈশাখী ভাতার দাবির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই আপনাদের এই ভাতাগুলো আরও বাড়ুক। আমরা নিশ্চয় চাই। আমি কথা দিতে পারি। আমরা দুজনে (মন্ত্রী ও উপমন্ত্রী) নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমরা অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।’
স্বাশিপের সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন— শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, স্থানীয় সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মশিউর রহমান স্বাশিপের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজু প্রমুখ।
প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রম, ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের অঙ্গীকার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং রোহিঙ্গা সংকটের বিষয় তুলে ধরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের স্থানীয় পর্যায়ে গ্রামীণ, পানিসম্পদ ও নগর অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এসব অবকাঠামোর রক্ষণাবেক্ষণ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে বিভিন্ন বিষয়ে কারিগরি সহায়তা দিয়ে থাকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে সেটি ভারত পছন্দ করেনি। এ কারণে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেশাকসবজি ও ফল সংরক্ষণের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব সৌর প্রযুক্তির সহায়তায় ১০০টি ‘ফারমার্স মিনি কোল্ডস্টোরেজ’ স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। চলতি বছরে এগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে