মাঠ প্রশাসনের সবচেয়ে বড় আয়োজন জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন আগামী ৩ মার্চ শুরু হয়ে চলবে ৬ মার্চ পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কার্যালয়ে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাঠ প্রশাসন) মো. আমিন উল আহসান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এ সম্মেলনের কার্য অধিবেশনগুলো রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এখন পর্যন্ত ডিসি সম্মেলনের উল্লেখিত দিনক্ষনই নির্ধারণ রয়েছে।
রেওয়াজ অনুযায়ী, ডিসি সম্মেলনে ৬৪ জন ডিসির সঙ্গে আট বিভাগের বিভাগীয় কমিশনাররাও উপস্থিত থাকেন। সম্মেলনের সব কার্য অধিবেশনে সভাপতিত্ব করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। আগামী ৩ মার্চ সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, সরকারের সচিবসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকেন।
চার দিনের এই সম্মেলনে পর্যায়ক্রমে ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনারেরা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে দেখা করবেন। এ ছাড়া সামরিক-বেসামরিক সহযোগিতা আরও কার্যকর করতে তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গেও দেখা করতে পারেন তারা। গত বছর এই সম্মেলন ২৪ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে। কিন্তু এবার চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
মাঠ প্রশাসনের সবচেয়ে বড় আয়োজন জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন আগামী ৩ মার্চ শুরু হয়ে চলবে ৬ মার্চ পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কার্যালয়ে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাঠ প্রশাসন) মো. আমিন উল আহসান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এ সম্মেলনের কার্য অধিবেশনগুলো রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এখন পর্যন্ত ডিসি সম্মেলনের উল্লেখিত দিনক্ষনই নির্ধারণ রয়েছে।
রেওয়াজ অনুযায়ী, ডিসি সম্মেলনে ৬৪ জন ডিসির সঙ্গে আট বিভাগের বিভাগীয় কমিশনাররাও উপস্থিত থাকেন। সম্মেলনের সব কার্য অধিবেশনে সভাপতিত্ব করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। আগামী ৩ মার্চ সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, সরকারের সচিবসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকেন।
চার দিনের এই সম্মেলনে পর্যায়ক্রমে ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনারেরা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে দেখা করবেন। এ ছাড়া সামরিক-বেসামরিক সহযোগিতা আরও কার্যকর করতে তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গেও দেখা করতে পারেন তারা। গত বছর এই সম্মেলন ২৪ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে। কিন্তু এবার চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৯ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে